১. একটি বিল্ডিঙের নকশার কৌশল একটি নিদিষ্ট স্থাপত্য ধারা বা রীতি বা নিয়ম অনুসারে হয়।
২. ক্লাসিক্যাল স্থাপত্যের প্রতিটি পর্যায় সহজেই তার অনুপাত, প্রোফাইল এবং অন্যান্য নান্দনিক উপাদান দ্বারা চিহ্নিত করা যায়।
৩. ভবনে ব্যবহৃত কলাম শৈলীটি নিজেই ঐ ভবনের নকশার পরিচয় বহন করে। তাই কলামের নকশার ধরণটি শনাক্ত করা গেলে পুরো ভবনের নকশার ধরণটি বুঝতে সহজ হয়।
৪. গ্রীক স্থাপত্যে ডোরিক, আয়নিক এবং করিন্থিয়ান এই তিন ধরণের কলাম ব্যবহার করা হয়। এই কলামগুলো দেখেই পুরো ভবনের নকশা কোন রীতিতে হয়েছে তা বুঝা যায়।
পর্যায়ক্রমে ডোরিক, আয়নিক এবং করিন্থিয়ান এই তিন ধরণের কলাম নিয়ে আলোচনা করা হবে।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৮