সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু এনজিও নির্লজ্জভাবে দেশের সবাইকে তুলোধুনোর জন্য উঠে পড়ে লেগেছে । তারাই সত্যের ঝান্ডাবাহী আর সকল কিছুই যেন মিথ্যা! তারা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে থেকে সত্যের বুলি আওড়ান আর সাধারণ মানুষ শান্তিতে আছে তা হজম করতে পারেন না । বলার স্বাধীনতা মানেই যা ইচ্ছা তা বলা না, বিতর্কের সৃষ্টি করা না । এখানে শোভন/অশোভন ও দায়িত্বের ব্যাপারটিও লক্ষ্য রাখতে হবে । এ ব্যাপারে পাঠকের কাছে আমার প্রশ্ন তুলে ধরছিঃ
আমার প্রথম প্রশ্ন হলঃ ১। এই যে আইন ও শালিস কেন্দ্র, টিআইবি,বেলা, নিজেরা করি এসব এনজিওগুলোর অর্থের উৎস কি? তারা তো মূলতঃ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন। তাহলে তারা যে একের পর এক এই যে গোল টেবিল বৈঠক, আলোচনা, গবেষণা করে যাচ্ছেন তার জন্য যে বিপুল পরিমান অর্থ প্রয়োজন, তা তারা কোথা থেকে পাচ্ছেন? বেশি দূর চিন্তা করার দরকার নেই, যারা মোটামুটি এনজিও সম্পর্কে খবর রাখেন তারা বলতে পারবেন যে এই প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হয় মূলতঃ বিদেশি অর্থ সহায়তায়।
এখন আরেকটি প্রশ্নঃ ২। বিদেশি অর্থে পরিচালিত প্রতিষ্ঠান কার স্বার্থ রক্ষা করবে? বাংলাদেশের না অর্থ যোগানদাতাদের?
আমি আমার সার্বভৌম ও স্বাধীন বাংলাদেশ চাই, পরাধীনতা নয় ।
আমার আপনার স্বাধীনতাকে চ্যলেঞ্জ করা তথাকথিত সুশীল সমাজের সুলতানা কামাল, ড: ইফতেখারুজ্জমান, খুশী কবির, সারা হোসেন, রেজওয়ানা চৌধুরীসহ অন্যান্যদের ভূমিকাকে নিয়ে ভাবুন, উপলব্ধি করুন ।