somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছবি ব্লগ প্রতিযোগীতায় পেশকৃত ছবি বিষয়ে একজন পাঠকের একান্ত নিজস্ব অনুভুতি, পর্যালোচনা ও মুল্যায়ন

২৯ শে জুন, ২০২১ সকাল ৭:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


যদি পেতাম এমনি একটি ক্যলিডোমিক টিউব তাহলে এই বিশাল ছবি ব্লগ প্রতিযোগীতায় জমা পড়া সবগুলি ছবি বহুমুখী দর্শন নিয়ে দেখতে পারতাম। কিন্তু যা নেই তা নিয়ে অক্ষেপ করে লাভ কি । কিছুটা সময় অপেক্ষা করলে বিজ্ঞ বিচারকদের পর্যবেক্ষন শেষে মুল্যায়নটাও জানা যাবে পরিস্কার ভাবে । যাহোক সামু আয়োজিত এ ছবি প্রতিযোগীতায় একজন অংশগ্রহনকারী হিসাবে অনুভুত হলো ছবি প্রতিযোগিতা নিজেকে চ্যালেঞ্জ করার এক দুর্দান্ত উপায়। বিচারকদের প্যানেলে জমা দেওয়ার চিন্তাভাবনা একজন ফটোগ্রাফারকে সুন্দর ছবি তৈরি করতে উদ্বুদ্ধ করে। পুরস্কারের জন্য মনোনীত হওয়াটাই বড় কথা নয় বরং পুরষ্কার জয়ের সুযোগটি হাতছাড়া না করাও কম বিষয় নয় । প্রতিযোগীতায় না জিতলেও, অভিজ্ঞতা তাঁকে আরও ভাল ফটোগ্রাফার করে তুলতে পারে । এখানে উল্লেখ করতে হয় দুর্ভাগ্যক্রমে, বেশিরভাগ ফটো প্রতিযোগিতাগুলি কোনও প্রতিক্রিয়া বা ফিডব্যাক জানায় না, বিজ্ঞ বিচারকগন প্রতিযোগীদের ছবিগুলি সম্পর্কে কি ভেবেছেন তা শোনার কোনও উপায় থাকেনা । প্রতিযোগী কেন জিতেন নি তা যদি তাঁরা জানতে না পারেন তবে পরবর্তী প্রতিযোগিতার জন্য তাঁরা কিভাবে নিজেদের দুর্বল দিক গুলিকে অতিক্রম করবেন , কিংবা একজন ভাল ফটোগ্রাফার হিসাবে উন্নতি করবেন? তাই এই ছবি প্রতিযোগীতার একটি মনোজ্ঞ ফিডব্যাক পেলে আমরা সকলেই উপকৃত হবো বলে আশা করি।

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি ছবি প্রতিযোগিতার জন্য নির্বাচিত বিজ্ঞ বিচারক প্যনেলের নিজস্ব অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে, কারণ তাঁরা অনেকগুলি ছবি দেখবেন । প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহনকারী গুণী ব্লগারদের সুন্দর সুন্দর ছবিগুলির মধ্যে সেরা মনোনীত হওয়া এবং অমনোনিত হওয়ার মধ্যে হয়ত খুবই ক্ষীন পার্থক্য থাকবে । শুধু মাত্র ছবির কলাকৌশল , উপস্থপনা শৈলী , রচনা , এবং থিমের মধ্যে কিছুটা গুণগত পার্থক্য থাকার কারণে কেও হবেন সেরা, কেও স্থান পাবেন পাশে। আকর্ষনবিহীন রচনা, দুর্বল বিষয় নির্বাচন, ছবি তৈরী ও উপস্থাপনার নিয়মের বিষয়ে ভুল বোঝাবুঝি বিচার কাজে বেশ গুরুত্বপুর্ণ হওয়ায় আপাত দৃষ্টিতে অনেক ছবিই সেরার তালিকায় যাওয়ার যোগ্যতা রাখলেও হয়ত সেরার জায়গাটি দখলে ব্যর্থ হবে।

মন্তব্য ও লাইকের বন্যায় ভাষা ছবি ব্লগ প্রসঙ্গ
সাধারন পাঠক দর্শক হিসাবে বিশ্বাস করি সুবিজ্ঞ বিচারকগন প্রতিযোগিতায় দাখিলকৃত সবগুলি ছবিকেই গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করবেন। প্রতিযোগীতার জন্য ছবি ব্লগে জমা পড়া এমন কিছু ছবি আছে যেগুলিতে পাঠক/দর্শকগন জয়ের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন , তবে অবশ্যই তা এ লক্ষ্যে নয় যে "আমি এই ছবিটি পছন্দ করি, বিচারকরাও তা পছন্দ করবেন।" সে সকল নিছক পাঠক ও দর্শক বৃন্দের ব্যক্তিগত অভিমত। এই ছবি প্রতিযোগীতায় বিজ্ঞ বিচারক প্যনেলের তালিকা দেখে দৃঢ় বিশ্বাস কচ্ছিন কালেও তাঁরা কারো দ্ধারা প্রভাবিত হবার মতো ব্যক্তিত্ব নন। এছাড়া শ্রদ্ধেয় বিচারকগনের বিজ্ঞতার সাথে যুক্ত রয়েছে এই ছবি প্রতিযোগীতার কঠিন শর্ত ও নিয়মাবলী । বিজ্ঞ বিচারকগন সে বিষয়গুলিও বিবেচনায় রাখবেন তাতে বিন্দু মাত্র সন্দেহ নাই ।
.
প্রতিযোগীতায় দাখিলকৃত ছবিগুলির ফটোগ্রাফারদের দৃষ্টিভঙ্গিটাও লক্ষনীয় হয়েছে, কিভাবে ছবি দেখতে হয় আর তা দেখাতে হয় তা প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহনকারী সকলেই সুন্দরভাবে দেখিয়েছেন । অবশ্য দুয়েকটি ছবিতে দেখা গেল বিষয়টিকে দেখা ও বুঝাবার জন্য যেখানে সম্মুখ চেহারার প্রয়োজন সেখানে থাকা কারো পশ্চাদ দেশের সাথে প্রকৃতির শোভা প্রদর্শন করা হয়েছে , বুঝাই যায়না ফটোগ্রাফীর ফোকাসটি ছিল কি । সেরকম ছবিতে খুটে খুটে দেখতে হয় আসলেই ফটোগ্রাফারের ফোকাসটি ছিল কি ।

দেখা এবং দেখানোর মধ্যে ফটোগ্রাফির একটি চিহ্নিত পার্থক্য রয়েছে।বিষয়টা ভাল ভাবে ধরা পরে যে সমস্ত ছবিতে স্ন্যাপশট বিশ্ব কিংবা সেলফি বিশ্ব দেখাতে চেয়েছেন ফটোগ্রাফার । কিছু ছবির দিকে তাকালে দেখা যায় সেগুলি দৈনন্দিন জীবনের বিপরীতে, সৌন্দর্য এবং হাস্যরসের সন্ধান করে।অথচ বিশেষজ্ঞগন বলেন "আমরা যাকে শিল্প বলি, সেটি আসল শিল্পের উপ-উৎপাদক।" শিল্পটি সৃজনশীল প্রক্রিয়া, সমাপ্ত ছবি নয়।

আলো প্রতিসরনকারী ক্যমেরায় ধারণ করা ছবিতে নীচে দেখানো হুড মাউন্টেনের মত সুন্দর ছবি থাকলেও তাতে যদি না থাকে শিল্পের মহিমা তবে সে সেরা ছবির তালিকায় যাওয়ার সম্ভাবনা হারায় ।



তাই ছবির প্রাণ তার শিল্প সুষমায় । আর এরকম শিল্প সুষমাময় অনেক সুন্দর ছবিই আছে এই ছবি প্রতিযোগীতার ব্লগে । তাই প্রায় শতাধিক ছবি ব্লগ ঘেটে সেরা ছবি নির্বচান, বিচারকদের জন্য প্রয়াসলব্দ কাজই হবে।উনাদের কষ্ট সাধ্য প্রয়াসের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা। এটা সত্য যে যদি কোনও ফটোগ্রাফে মনোযোগের চিহ্নটি প্রকাশ না পায় তবে তা জিততে পারে না। এটা জানা কথা যে বিজ্ঞ বিচারকগন কোনও ছবিতে ফটোগ্রাফারের কতটুকু মনযোগ ছিল তা অনুভব করতে পারবেন ভাল করে । তাঁরা জানেন একটি ফটোগ্রাফের মুল লক্ষ্য হলো শিল্প তৈরির সংবেদনটি বহন করা এবং কোনও ফটোগ্রাফারের তোলা ছবিতে সেই অভিপ্রায়টি অনুপস্থিত কিনা সেটাও বিজ্ঞ বিচারকগন অনুভব করতে পারবেন বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যা আমাদের মত সাধারন দর্শক ও ফটোগ্রামারের পক্ষে মুল্যায়ন করা একটি দু:সাধ্য ব্যপার ।

নিয়মভাঙ্গা ছবি প্রসঙ্গ

নিয়মভাঙ্গা ছবি স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রত্যাখ্যান ,এটা সকলেই জানি ও মানি , তাই এদিকটাও যে বিবেচনায় থাকবে তা নিশ্চিত , এটাও বিজ্ঞ বিচারকদের জন্য কঠিন ও সময় সাপেক্ষ বটে ।

ছবিগুলি সঠিক ফোকাসে আছে কিনা তা নিশ্চিত করাও কঠিন কাজ । ছবির ফোকাসের নিয়মটি সুস্পষ্ট হলেও অনেক ছবিতেই দেখা গেছে ফটোগ্রাফার অনেক ক্ষেত্রেই তা এড়িয়ে গেছেন । ছবিতে ভুল জিনিস ফোকাসে রয়েছে এমনটিউ দেখা গেছে। গভীর অন্তরদৃষ্টি ও ক্লোজ আপ ভিউ ছাড়া ফোকাল পয়েন্ট নিরোপন একটু কঠিন হয়ে ধরা দিয়েছে । এমনো ছবি দেখেছি যেখানে সাবজেক্টের নাক বা কানের দিকটি চোখের দিকে নয়। দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি বিজ্ঞ বিচারকগন সবকিছুই সুক্ষ দৃষ্টিতে দেখতে পাবেন ।



জমা দেয়া অনেক ছবি ব্লগেই দেখা যায় চয়ন করা বিষয়গুলি প্রায়শই ফটোগ্রাফারের ব্যক্তিগত, যা অন্য কারও কাছে অর্থহীন। যথা ফটোগ্রাফারের বিড়াল , তার শিশু, তাঁর প্রিয় ব্যক্তিত্ব - সেগুলি তাঁর এবং নিকটবর্তী পরিবার ছাড়া অন্য কারও কাছে আকর্ষণীয় নয়। এটি একটি প্রতিযোগিতার বিচারের পক্ষে সবচেয়ে হৃদয়বিদারক অংশ, আমরা বাচ্চাদের বা পোষা প্রাণীর ছবিগুলি দেখতে পাই যা স্পষ্টতই ভালবাসায় ভরা, তবে ছবিগুলি অর্থহীন যথা ছবিতে থাকা বিড়ালের কোনও অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি না থাকে তবে এটি কেবল একটি বিড়ালেরই ছবি।

সংমিশ্রণ, সংমিশ্রণ, সংমিশ্রণ

প্রতিযোগিতার জন্য সন্নিবেশিত অনেক ছবি ছবি ব্লকের সেটআপের মধ্যে কেবল মোহনীয় নজড় কাড়ার জন্য যুক্ত হয়েছে বর্তমান কিংবা অতীতের সংগ্রহ হতে স্মৃতির পাতা হাতরিয়ে। এমনতর কম্পোজিসনের কারণে অনেক ছবি ব্লগ ছিটকে যেতে পারে এমনকি বাকী ছবিগুলি সুন্দর ও আশ্চর্যজনক হলেও।

এমনকিছু ছবিও আছে যা খালি চোখে দেখলে মনে হবে তার মধ্যে সারবস্তু বলে তেমন কিছু নেই , মানে ছবি নীজে কথা বলেনা , টেনে টুনে বেড় করতে হয় ছবি কি বলতে চায় । এরকম বিমুর্ত ছবি মুল্যায়ন আমাদের মত সাধারণ দর্শকের জন্য কঠিন হলেও বিজ্ঞ বিচারকদের কাছে মুল্যায়িত হবে যতার্থভাবে এ প্রতিতি মনে জাগে ।

মাষ্টার লাইটিং প্রসঙ্গ

দেখা গেছে কতেক ফটোগ্রাফার অন-ক্যামেরা বা অফ-ক্যামেরায় অনেকটা অসচেতন । এটি একটি ভাল লক্ষন বলে মনে হয়নি , কারণ আমরা দেখে আছছি যে সেরা সেরা ছবিগুলি প্রচুর পরিমানে আলোকিত ( লাইটিং) হয়। যে কোনও ছবি প্রতিযোগিতায় অনুরূপ ছবিগুলির মধ্যে ভাল আলোকিত ( লাইটিং ) ছবিগুলিরই বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী, অবশ্য সবই বিজ্ঞ বিচারক বৃন্দের এতিয়ার ভুক্ত ।

ভ্রমন কালীন সময়ের ছবি প্রসঙ্গ

ছবি প্রতিয়োগীতার নিয়মাচার মেনেই ফটোগ্রাফারদের ভ্রমণ থেকে চয়নকৃত ছবি গুলিতে প্রায়শই বিশেষ কোন ঐতিহাসিক স্থানের ছবির সংযোজন রয়েছে দেখা যায় , সেখানে বাজার এবং স্থানীয়দের উপস্থিতির অভাব অনেকটাই পরিলক্ষিত হয়েছে ।



HDR ছবি প্রসঙ্গ

হাই ডেনসিটি রেজুলেসনের অনেক ছবি বিশেষ করে সৈকতদৃশ্যের ছবিগুলিতে ওভারসেচুরেটেড এবং অবাস্তব রঙএর সমাহার দেখা যায় । যথা কক্সববাজার সমুদ্র সৈকতে বিচরণকালে বেলাভুমিতে আছরে পড়া জলরাশি বড়ই ঘোলা সবাই তা জানে কিন্তু কিছু ছবিতে সৈকতের ছবিতে থাকা নীলাভপানি কি জানান দেয় ?


ভবনাদির ছবিতে নির্মাণ শৈলীর প্রদর্শন হতে পারে তবে অনেকগুলিরই কোনও ভিজ্যুয়াল এফেক্ট পরিলক্ষিত হয়নি উদাহরণস্বরূপ যেমনটি দেখা যায় নীচের ছবিতে ।



যদিউ এইচডিআর ( HDR) ফটোগ্রাফি বিশেষত ল্যান্ডস্কেপ কিংবা ট্র্যাভেল থিমযুক্ত ছবিগুলি প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলীকে বেশী প্রাণবন্ত করে ।তবে এইচডিআর প্রায়শই হাইপারস্যাচুরেটেড কালার এবং অবাস্তব টোনাল পরিসীমাসহ ছবি তৈরি করতে ব্যবহৃত হয় এবং এই কারণে এই সুপার-টোনাল ফটোগুলি সাধারণত অনেক প্রতিযোগীতাতেই প্রত্যাখ্যানের দিকেই যায় ।

ফটোশপ প্রসঙ্গ

আমরা জানি ফটোশপের জন্য কিছু চিত্তাকর্ষক ফিল্টার রয়েছে। এটি ব্যবহার করে তৈরী ছবিগুলি অনেক সময় শিতলতা প্রদর্শন করে । যেমন ফটোশপের মাধ্যমে চাঁদকে কোন ভবন বা পছন্দনীয় স্থানে প্রতিস্থপান করে একটি আকর্ষনীয় ভিজ্যুয়াল এফেক্ট দেয়ার চেষ্টা করা হলেও চাঁদের সে আসল রোশনি ঢাকাই পড়ে যায় ।



ভ্রমণ বা স্ট্রিট ফটোগ্রাফি প্রসঙ্গ

ভ্রমণ বা স্ট্রিট ফটোগ্রাফিগুলির অনেকগুলিই আশেপাশের মানুষের অস্তিত্ববিহীন । মনে হয় ছবি তোলার জন্য চারদিকে কারফিউ কিংবা কড়াকড়ি লকডাউন কিংবা রাত্র নীশিতে সুর্যের আলোতে তুলা , এরকম ভ্রমন ছবিগুলি হতে চয়নকৃত ছবি মুল্যায়ন বেশ কঠিন ব্যপার বটে । কারণ সমস্যাটি হ'ল ফটোগ্রাফার এবং ছবির বিষয়ের মধ্যে ভিজিটিং আওয়ারে দর্শক সমাগমের চিহ্নমাত্র নেই অনেক ছবিতে । জানিনা কত সময় অপেক্ষা করলে জনসমাগমের স্থানে এমন জনশুন্য পরিবেশে ফটোগ্রাফারের সাথে তাঁর ছবির বিষয়বস্তুর সংযোগে ছবি তোলার সুযোগ পাওয়া যায় । যাহোক ধৈর্য ধারন করে অতি চমৎকার মুন্সিয়ানায় ভ্রমনকালে ঐতিহাসিক নিদর্শন সমুহের প্যনরমিক ছবি সমৃদ্ধ ছবি ব্লগ উপহার দেয়ার জন্য প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহনকারী সকলের প্রতি রইল শশ্রদ্ধ কুর্ণিশ । আমরা সাধারণ দর্শক যা খালি চোখে দেখি সে সবই মোহিত করে দারুনভাবে । ছবির মুল্যায়ন করা দু:সাধ্যই বটে । তাইতো দেখা যায় গুণী ব্লগার পাঠক দর্শকের মন্তব্য ও লাইকে অনেক পোষ্ট ভেসে গেলেও লাইক আর মন্তব্যের খড়ায় ভাসতে থাকা অনেক ছবি ব্লগ শ্রদ্ধেয় বিজ্ঞ এডমিনদের বহুমুখী দর্শন ও সুবিবেচনায় তার নীজ গুনেই চলে যায় নির্বাচিত পাতার আসরে । যোগ্যের যোগ্য স্থান হবেই হবে ।

বিজ্ঞ বিচারকদের বিবেচনায় ফটোগ্রাফারদের সত্ তা, সরলতা, আবেগ, সুন্দর থিম এবং সুকৌশলী রচনা শৈলী সমৃদ্ধ ছবি গুলি হতে সর্বদিক বিবেচনায় নির্বাচিত সেরা ছবি ব্লগ দেখার জন্য অধীর আগ্রহে রইলাম ।

সবশেষে এমন একটি চিত্তাকর্ষক ছবি ব্লগ প্রতিযোগীতা আয়োজনের জন্য সামু কতৃপক্ষের প্রতি রইল সাধুবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।

বিশেষ দ্রষ্টব্য : পোষ্টে ব্যবহৃত কোন ছবিই এই ছবি ব্লগ প্রতিযোগীতা হতে নেয়া হয়নি। সবগুলি ছবিই
গুগল অন্তরজালের পাবলিক ডমেন হতে চয়নকৃত, এ জন্য গুগল অন্তর্জালের প্রতি রইল কৃতজ্ঞতা ।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:১১
৬০টি মন্তব্য ৬০টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×