লিকুইড স্মোক এর কথা আমরা খুব কম জনেই জানি, তাইনা?
আমিও জানতাম না। প্রথম যেদিন শুনলাম খুব আগ্রহ হল। এইডা ক্যামনে কি!!! ক্যামনে খায়, নাকি গায়ে মাখে!!!
তারপর একটু খোঁজ খবর নিয়ে জেনে ফেললাম, আপনারা যারা জানতে চান তাদের জন্যই লেখা।
পানির ভিতর দিয়া ধোঁয়া প্রবাহিত করে লিকুইড স্মোক তৈরি করা হয়। এই ধোঁয়া তৈরি করার জন্য পোড়ান হয় কাঠের টুকরো বা কাঠের গুড়ি। তারপর ধোঁয়া কে বিশেষ ভাবে স্থাপিত পাইপের মাধ্যমে পানির ভিতরে নিয়ে যাওয়া হয়। পানির ভিতর দিয়ে যখন ধোঁয়া বেরহয়ে আসে তখন এর বেশিরভাগ উপাদানই পানিতে মিশে যায়।
এরপর পানিতে যখন কাঙ্খিত পরিমান ধোঁয়া যুক্ত হয় তখন এই পানিকে নিয়ে আবার ঘনিভুত করা হয়। তারপর আবার কাঙ্খিত স্বাদ ও গন্ধ যুক্ত করার জন্য পক্রিয়াজাত করা হয়।
লিকুইড স্মোক যেসব কাজে ব্যাবহার হয়ঃ
১। খাবারে বারবিকিউ ফ্লেভার দেয়া ও স্বাদ বারাবার জন্য।
২। জুস এবং সূপ এ স্মোকি ফ্লেভার আনার জন্য ব্যাবহার হয়।
৩। বেকন আর হট ডগ বানাতে লাগে।
৪। মাংস সংরক্ষন করতে লাগে।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:০৬