বেশি কথা কইয়া মজা নষ্ট করুম না, পড়া শুরু কইরা দেন তাইলে,,,,,,,
>> জোকস ০১
মহিলাঃ আমার স্বামীকে সুস্থ
করে তোলার জন্য আপনাকে কত
ফি দিতে হবে?
ডাক্তারঃ আপনার
কাছে আপনার
স্বামীর মূল্য অনুসারেই দিন না?
মহিলাঃ এই নিন,
দশটা টাকা রাখুন।
>> জোকস ০২
ছাত্রী এবং স্যার এর কথপোকথন
ছাত্রী : স্যার আপনি আমার
চোখের দিকে তাকিয়ে আমার
চোখের
লিখা বুঝতে পারেন,আমার
চোখে কী লিখা আছে |
|
|
|
|
|
স্যার :৫ বছর
ধরে তোমাকে পরাচ্ছি তোমার
হাতের লিখাইত
বুঝতে পারি নাই আবার চোখের
লিখা|
>> জোকস ০৩
জীবনে যত অর্থ ব্যয় করেছি মদের
পেছনে, সব যদি ফিরে পেতাম!
সব
টাকা আবার উড়িয়ে দিতাম মদ
খেয়ে।
>> জোকস ০৪
ক্লাস টু-তে এক
পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছ
‘টিচার টিচার, আমার আম্মু
কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুর বয়স
কত
সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু
প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু
কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স
কত
সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু
প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’
পিচ্চি এবার বললো,
‘আমি কি প্রেগন্যান্ট
হতে পারবো?’
টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার
বয়স কত
সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আট।’
টিচার বললেন, ‘না সোনা,
তুমি প্রেগন্যান্ট
হতে পারবে না।’
এ কথা শোনার পর পেছন
থেকে ছোট্ট
বাবু
পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো,
‘শুনলে তো? আমি তো তখনই
বলেছি,
আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।
>> জোকস ০৫
মেয়ে : সিগারেট
খাওয়া ছেড়ে দাও.
ছেলে : ছেড়ে দিলাম.
মেয়ে : বীয়ার
খাওয়া ছেড়ে দাও.
ছেলে : ছেড়ে দিলাম.
মেয়ে : কথা দাও আর কোন
মিথ্যা কথা বলবে না. ছেলে :
কথা দিলাম.
মেয়ে : প্রমিজ কর এখন
থেকে নিয়মিত
নামাজ পরবে.
ছেলে : ঠিক আছে. প্রমিজ
করলাম.
মেয়ে :বল আমায় বিয়ে করবে??
ছেলে : না মেয়ে : কেন???
.
.
.
.
ছেলে : এখন যেহেতু অনেক ভাল
হয়ে গেছি সেহেতু তোমার
থেকে অনেক ভাল
মেয়ে পাব....!!!
তাইলে তোমাকে বিয়ে করব
কেন ???
মেয়ে : (শকড)
>> জোকস ০৬
এক লোক ডাক্তার
দেখাতে গেছে কারণ তার
ইয়ে দাঁড়ায়
না। ডাক্তার শুনে বললেন,
বিয়ে করছেন?
: না।
: প্রেমিকা আছে ?
: না।
: পরকীয়া করেন ?
: ন…
: টানবাজার যান ?
: না।
: মাস্টারবেট করেন?
: না।
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই
মিয়া,
তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন?
ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!
>> জোকস ০৭
এক ছেলে, তার প্রিয়তমার
বাবার
কাছে প্রস্তাব
দিলো যে সে মেয়েটিকে বিয়ে করতে চায়।
মেয়েটার বাবা জিজ্ঞেস
করলো,
: আচ্ছা তুমি কি মদ খাও?
জুয়া খেলো?
: আংকেল, ওসব পরে হবে,
আগে বলুন
আপনি প্রস্তাবে রাজী আছেন
কিনা!
>> জোকস ০৮
ছেলেঃ I lOVE YOU ?
মেয়েঃ বাংলা বল আমি
বাঙ্গালি।
ছেলেঃ তুমি কি সাবান
ব্যাবহার কর?
মেয়েঃ LUX !!
ছেলেঃ শালা হারামজাদি
বাংলা সাবান ব্যাবহার
করতে পারোস না!
>> জোকস ০৯
ছেলে : uncle আপনি কি পুলিশ?
পুলিশ : হ্যা কেন কি হইছে ?
ছেলে :
বাবা বলেছে বিপদে পড়লে পুলি
help
নিতে।
পুলিশ : কি সমস্যা তোমার ?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ছেলে : জুতার
ফিতা খুলে গেছে....
>> জোকস ১০
চুমু দিলে মার
খালা তার
পিচ্চি ভাগ্নে কে বলছে,
এসো খোকন চুমু দিয়ে যাও ।
ভাগ্নেঃ না চুমু
দিলে তুমি আমায়
মারবে ।
খালাঃ চুমু দিলে তোমায় মারব
কে বলল?
ভাগ্নেঃ কেন একটু আগে দরজার
ফাক
দিয়ে দেখলাম তুমি আব্বাকে চড়
মারলে।
>> জোকস ১১
স্ত্রী: হ্যালো!
স্বামী: হ্যালো!
স্ত্রী: অফিস
ছুটি হইছে না? এত
দেরি কেন?
তুমি কই?
স্বামী: তোমার
কি মনে আছে গত
ঈদে তুমি একটা নেকলেস
পছন্দ করেছিলে।
স্ত্রী: (খুশিতে লুতুপুতু
হয়ে)
হ্যা মনে আছে।
কেনো জানু?
স্বামী:
তুমি বলেছিলে ওটা কেনার
জন্য
তোমার অনেক শখ।
স্ত্রী: হুম ! তোমার
মনে আছে তাহলে।
স্বামী:
মনে আছে দোকানদার
অনেক দাম
চেয়েছিল?
স্ত্রী: হুম !
স্বামী: এত
টাকা আমার
কাছে ছিল না।
স্ত্রী: হুম।
স্বামী: বলেছিলাম
পরে কিনে দিবো।
স্ত্রী: হ্যা।
স্বামী:
আরে ঐযে নিচতলার
বড়
দোকানটা।
স্ত্রী:
আরে বাবা মনে আছে ত
l
l
l
স্বামী: আমি ওই
দোকানের নিচে দাড়িয়ে আছি, বাসের জন্য ওয়েট করছি।
সবশেষে >> জোকস ১২
গ্রামের একটি টিউব ওয়েল কদিন
পরপর
চুরি হয়ে যায়। নতুন টিউবওয়েল
বসাতে বসাতে চেয়ারম্যানের
ফান্ড শেষ
হয়ে যাচ্ছে। তাই এবার
চেয়ারম্যান
ভাবলো টিউবওয়েল
পাহাড়া দেয়ার জন্য
দুইজন পাহাড়াদার বাসাবে।
যেই কথা সেই কাজ। দুজন
পাহাড়াদার
নিয়োগ দেয়া হলো।
এদিকে চোররাও নতুন
ফন্দি আটলো।
তাদের
মধ্যে যে চোরটি দেখতেএকটু
মেয়েলি টাইপ
সেটিকে বললো গভীর
রাতে তুই
শাড়ি পড়ে মেয়ে সেজে পানি
যাবি। তারপর পাহাড়াদার
দুটোকে ভুলিয়ে ভালিয়ে আড়াল
যাবি। এ সুযোগে আমরা আমাদের
কাজ
করে ফেলবো।
যেই কথা সেই কাজ।
মেয়েলী চোরটি শড়ি পড়েগেল
পানি আনতে। এতো গভীর
রাতে একটি মেয়েকে একা দেখ
ওদেরতো চোখ ছানা বড়া।দুজন
মিলে ওকে রাজি করিয়ে নিয়ে
আড়ালে। ওদেরতো আর সহ্য
হচ্ছেনা।
পাহাড়াদার ১ বলল
আমি সামনে দিয়ে তুই
পিছন দিয়ে। পাহাড়াদার ২
বললো না আমি সামনে তুই
পিছনে। এ
নিয়ে কথা কাটাকাটি। শেষ
পর্যন্ত ১
রাজি হয়ে বলল ঠিক
আছে আমি পিছন
দিয়ে তবে যেহেতু আমি পিছন
দিয়ে সেহেতু আমিআগে। ২ বলল
ঠিক আছে।
১ দিল পিছন দিয়ে ঢুকিয়ে। এবার
২ এর
পালা। সে হাত
দিয়ে দেখে সামনে ইয়া লম্বাএক
জিনিস।
সে পিছনের জনকে ধমক দিয়ে বলল
হারামজাদা কত্তোবড়রে তোরট
পিছন
দিয়ে দিছস
সামনেদিয়ে এসে বের
হয়েছে, টান দে শালা।