
১৯৭৫ সালের ভোরে, পিতাহারা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের যেকোন সাধারণ গৃহবধুর মতোই অসহায় ছিলো। সে জনাতো না কি করতে হবে; কিন্তু ইন্দিরা গান্ধী দিল্লীতে শেখ হাসিনার জন্য ব্যবস্হা করছিলেন; ইন্দিরা আমেরিকার ক্যু'থেকে বাংগালী জাতিকে রক্ষা করার স্বপ্ন দেখছিলেন। ইন্দিরা ১ জন শক্ত আওয়ামী লীগারকে খুঁজছিলেন; কাউকে না'পেয়ে শেখ হাসিনার দ্বারা চেষ্টা করতে মনস্হির করেন।
ইন্দিরা শেখ হাসিনার সাথে যোগাযোগ করে, শেখ হাসিনাকে দিল্লীতে নিয়ে যান। শেখ হাসিনার সাথে কথা বলে তিনি বুঝেছিলেন যে, ইহার মাথায় রাজনীতি বা কুটনৈতিক বুদ্ধি নেই, ১ জন সাধারণ বাংগালী।
ইন্দিরা গান্ধী বেঁচে থাকলে শেখ হাসিনা ভালো করার সম্ভাবনা ছিলো। ইন্দিরার মৃত্যুর পর, শেখ হাসিনা নিজের প্রাণ নিয়ে ভীত হয়ে পড়েন: মিলিটারী, বিএনপি, জামাত, হেফাজত সবাই ১টা ব্যাপারে একমত ছিলো যে, েলেনগখ হাসিনাকে তার বাবার মতো বিনাশ করার। শেখ হাসিনা বুঝতে পারলেন যে, এরা তাকে তার বাবার মতোই বিদায় করার জন্য সদা প্রস্তুত। তিনি দেশবাসীর কথা ভুলে নিজকে রক্ষা করার জন্য লেগেন।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৫০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



