somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রহস্যময়ী বালিকা –শেষপর্ব

০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সুমনকে মোবাইলে না পেয়ে নিপুণ সরাসরি তার বাসায় গেল। গিয়ে দেখে বাসা লক করা। বোঝার উপায় নেই—লকটা ভিতর থেকে দেওয়া নাকি বাইরে থেকে। বেশ কিছুক্ষণ দরজায় নক করল, কলিং বেল চেপে অপেক্ষা করল, কিন্তু কোনো সাড়া নেই।
কেয়ারটেকারকে জিজ্ঞেস করতেই বলল,
— দুদিন আগে অফিসে গেছে সুমন ভাই, এরপর আর ফেরেনি।
সিসিটিভি ফুটেজেও দেখা গেল গত বৃহস্পতিবার সে বাসা থেকে বেরিয়েছে, এরপর আর ফিরে আসেনি। সবাই ধরে নিচ্ছে হয়তো অফিসের কাজ শেষে বাড়ি গেছে।
নিপুণ তখন সুমনের বাবাকে ফোন দিল—
— আমি নিপু ভৌমিক বলছি, আঙ্কেল। কেমন আছেন? বাসার সবাই ভালো তো? অনেক দিন কথা হয়নি আপনার সঙ্গে। সুমন কি নিয়মিত বাড়ি যায়?
সুমনের বাবা হেসে উত্তর দিলেন,
— হ্যাঁ বাবা, আমরা ভালো আছি। সুমন তো গত মাসেই বাড়িতে এসেছিল।
এই উত্তরে নিপুণের মনটা কেমন যেন অশান্ত হয়ে উঠল। অর্থাৎ সুমন বাড়িতেও যায়নি! উত্তরা বাসাতেও নেই, দুই দিন ধরে অফিসেও যাচ্ছে না, মোবাইল সুইচ অফ।
এখন একটাই পথ—মিসিং ডায়েরি করা। কিন্তু তার আগে নিশ্চিত হতে হবে, আসলেই কি সে নিখোঁজ, নাকি কারও সঙ্গে কোথাও গেছে?
বাড়ি, অফিস, সব জায়গা ঘুরে ফলাফল একই—সুমন উধাও।
শেষ ভরসা রইল সেই এমদাদুল হক—নুশাইবার বাবা। র‌্যাব-১ হেড অফিসে সরাসরি গেল নিপুণ। রিসেপশনে গিয়ে জানতে চাইল—এই নামে কেউ কাজ করেন কি না। উত্তরে জানানো হলো, এই নামে কোনো অফিসার এখানে কর্মরত নন।
হতাশ হয়ে সে উত্তরা থানায় যায়। তদন্তে জানতে পারে, “র‌্যাব-১” লেখা একটি গাড়ি নির্দিষ্ট সময় ও তারিখে সংশ্লিষ্ট এলাকায় ঘুরেছে। গাড়ির নম্বর মিলিয়ে দেখা গেল সেটি আসলেই র‌্যাব-১ এর, এবং গাড়িতে থাকা অফিসারও র‌্যাব-১ এরই একজন। কিন্তু বিস্তারিত জানতে চাইলে তারা বিষয়টা এড়িয়ে গেল।
নিপুণ শেষ পর্যন্ত থানায় মিসিং ডায়েরি করল। কিন্তু উপর মহলে জানাতে গেলে তাকে থামিয়ে দেওয়া হয়।
সে এরপর সুমনের আরও কিছু বন্ধুর সঙ্গে বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করে। সবার একই কথা—“সুমনের সঙ্গে কি ঘটেছে তা জানা দরকার, বিপদে থাকলে সাহায্য করতে হবে।”
উত্তরা ৩ নম্বর পার্ক ক্লাবে সবাই মিলে বসে। কেউ নেয় সিসিটিভি দেখার দায়িত্ব, কেউ খোঁজ নেয় আশেপাশের এলাকায়। সেদিনের সেই চা–কফির আড্ডা একরাশ উৎকণ্ঠা নিয়ে শেষ হয়। সবাই যার যার বাসায় ফেরে।
রাতে নিপুণের চিঠির বাক্সে একটি খামহীন চিরকুট পাওয়া যায়—
“বন্ধুকে না খুঁজে নিজেকে খুঁজুন, সব বাঁচবে।”
টাইপ করা লেখা। হাতের লেখা নয়। পরদিন ফরেনসিকে দেওয়া হলো, কোনো আঙুলের ছাপও মিলল না।
মিরপুর থেকে এক সহকর্মী ফুটেজ পাঠাল—
সেখানে দেখা যাচ্ছে, মিরপুর মেট্রো স্টেশন থেকে সুমন বের হচ্ছে, কারও কাঁধে মাথা রেখে। পাশে বোরকা পরা এক নারী। রিকশায় উঠছে, যাচ্ছিল কচুক্ষেতের দিকে। ট্র্যাক করা গেল কচুক্ষেত পর্যন্ত, তারপর আর কোনো তথ্য নেই। সুমনের মোবাইল শেষবার অন ছিল কারওয়ান বাজারে।
নিপুণ ও শাহরিয়ার কচুক্ষেত এলাকায় নতুন ভাড়াটিয়াদের খোঁজ নিতে থাকে। সম্ভাব্য সব বাসায় তারা দরজায় নক করে বেড়ায়।
কিন্তু কোন ক্লু মেলে না। হদিস না পেয়ে হতাশ, কিন্তু হাল ছাড়তে রাজি না নিপুণ ভৌমিক।
________________________________________
অন্যদিকে, নুশাইবা পাগলের মতো খুঁজে বেড়াচ্ছে সুমনকে। অফিসে গিয়ে নিপুণের নাম্বার জোগাড় করে থানায় আসে।
— ভাইয়া, আমার সুমন কোথায়?
— তার তো কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। ভেবেছিলাম, তোমরা দুজন কোথাও বেড়াতে গেছ।
— না ভাইয়া, সেদিনের পর ওর সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ হয়নি। বাবা কিছুই বলছে না।
— তাহলে তোমার বাবার সঙ্গে দেখা করতে হবে। পারবে?
— দাঁড়ান, এখনই কল করছি।
বাবাকে থানায় ডেকে আনে নুশাইবা।
নিপুণ সরাসরি প্রশ্ন করে,
— স্যার, আপনি কি জানেন সুমন নিখোঁজ? কেন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না?
এমদাদুল হক ধীর কণ্ঠে বললেন,
— দেখো বাবা, আমার হাত-পা বাঁধা। আমি সরকারি প্রটোকলের বাইরে কিছু করতে পারি না।
— কিন্তু স্যার, আপনি গত তিন মাস ধরে সুমনের ওপর নজরদারি করেছেন। নিশ্চয়ই সরকারি নির্দেশ ছিল? নুশাইবাকে কি ব্যবহার করেছেন, তার কাছে পৌঁছানোর জন্য?
— কি বলছো তুমি! এসব কিছুই না। আমি এখন যাই। কোনো নতুন তথ্য পেলে জানাবো। চলো নুশাইবা।
তড়িঘড়ি করে চলে গেলেন তিনি।
বাধ্য হয়ে নুশাইবা বাবার সঙ্গে চলে গেল।
নিপুণের মাথা ঝিমঝিম করছে। বাইরে বেরিয়ে দেখে গেটের পাশে রাখা একটি খাম। তাতে লেখা—
“এটা খুলুন।”
ভয়ে ভয়ে খুলে দেখে ভেতরে আরেকটি নোট—
“সঠিক পথে আছো, নির্ভয়ে এগিয়ে যাও।”
তার শরীর ঠান্ডা হয়ে এলো।
________________________________________
এরই মধ্যে সুমনের বাবার ফোন—
“বাবা, তোমারর বন্ধুটি কোথায়? যদি পারো তো কিছু করো। ওর মা শোকে কিছুই খাচ্ছেনা না, শুধু কাঁদে। এখন স্যালাইন চলছে।” আমাদের বড় ছেলে। একমাত্র ভরসা তুমি এখন।
নিপুণ কেবল বলতে পারল,
“দোয়া করুন আঙ্কেল, আমরা চেষ্টা করছি।”
দিন কেটে যায়। সুমনের খবর কেউ পায় না।
________________________________________
রাত তিনটা। নিপুণের বাসার কলিং বেল বাজে। দরজার ভেতর থেকে লুকিং গ্লাসে দেখে নুশাইবা দাঁড়িয়ে। দরজা খুলতেই সে হাঁপাতে হাঁপাতে বলল—
— ভাইয়া, সুমনের খবর পেয়েছি! সে এখন কক্সবাজারে, এক জাহাজে আছে। যদি আমরা অল্প সময়ের মধ্যে উপরমহলে খবর না দিতে পারি, তাহলে ওর লাশটাও পাওয়া যাবে না। প্লিজ, কিছু করেন!
— কি বলছো এসব? সুমন কক্সবাজারে গেল কিভাবে? আর লাশ? আজেবাজে বকো নাতো।
— এখন এসব জিজ্ঞেস করবেন নাকি? ওর লাশটা কমসেকম আনার ব্যবস্থা করবেন?
— তোমার বাবা তো বড় অফিসার, উনি যদি না পারেন, আমি কি পারব?
— ভাইয়া, আমার বাবাও এই মিশনের সঙ্গে জড়িত!
নিপুণ স্তব্ধ হয়ে গেল।
— কি বললে তুমি?
— হ্যাঁ ভাইয়া, আমি গতকাল রাতে বাবার অফিসের গোপন মোবাইল দেখে সব জেনেছি। তিন মাস আগে থেকেই মিশনটা ছিল—সিলেট ক্যান্টনমেন্টের জিওসি নির্দেশ দিয়েছিল সুমনকে তুলে নিতে ও শেষ করে দিতে। যেন কেউ জানতে না পারে ওর কী হয়েছে।
— কিন্তু কেন?
— কারণ প্রফেসরের মেয়েকে বিয়ে দিতে হবে “ক্লিন ইমেজে।” সুমনের সঙ্গে তার পুরোনো সম্পর্ক, ভ্রমণ, শারীরিক ঘনিষ্ঠতা—সব মুছে ফেলতে হবে। সুমন বেঁচে থাকলে এসব গোপন রাখা যাবে না। তাই তাকে হত্যা করাই তাদের একমাত্র উপায় মনে হয়েছে। আর এই মিশনে কয়েকজন অফিসারের পিএইচডি তে সুবিধা পাওয়ার ব্যাপার আছে। ওই প্রফেসরের কাছে এরা পিএইচডি করে নামকা ওয়াস্তে।
নিপুণ নিঃশব্দে বলল,
— তুমি একটু পানি খাও। আমি দেখি কী করা যায়।
নুশাইবা ঘেমে গেছে, কাঁদছে, নিঃশ্বাস নিচ্ছে কষ্টে কষ্টে।
নিপুণের মনে শুধু ঘুরছে—
“ওই মহিলা, সেই প্রফেসরের স্ত্রী ডিগ্রী পাস অহংকারী, দেখলেই মনে হয় ঝগড়া করে আসছেন... আর প্রফেসর আমাদের ক্লাস নিতেন, আর আজকে তাঁর ছাত্রকে খুনের জন্য লোক ভাড়া করেছেন পিএইচডি দেয়ার লোভে। ধর্মীয় দলের সে নাকি আবার রুকন, অথচ মেয়ের জন্য এক নির্দোষ মানুষকে মেরে ফেলছে!”
ভাবতে ভাবতেই সে আর্মি প্রধানকে কল দিল। নাম্বারটা নুশাইবা এনে দিয়েছে। কয়েকবার রিং হওয়ার পর তিনি ধরলেন।
একটানে সব কিছু বলে, নিপুণ আস্তে করে বললেন,
“সুমন একজন ভদ্র ও নিরীহ মানুষ। তাকে হত্যা করা হচ্ছে কিছু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার পিএইচডি ডিগ্রির লোভে।”
কিছুই বললেন না চিপ, শুনলেন কল কেটে দিলেন।
নিপুণ হতবাক হয়ে বসে রইল। নুশাইবা তখনো কাঁদছে।
— ভাইয়া, র‌্যাবের ডিআইজিকে কল দিন।
— নাম্বার দাও।
— নাহ, আমিই কল দিচ্ছি।
কল ধরতেই কাঁপা গলায় বলল নুশাইবা,
— আঙ্কেল… আমি নুশাইবা। আমার প্রেমিককে তুলে নেওয়া হয়েছে… আমার সুমনকে বাঁচান, প্লিজ!
ওপাশ থেকে কণ্ঠটা গম্ভীর, তবুও চিনে ফেলা যায় —
— তুমি কি এমদাদুলের মেয়ে?
— জি আঙ্কেল, কিন্তু ওরা… ওরা এখন মাঝসমুদ্রে, ওকে মেরে ফেলবে!
— সুমন তোমার প্রেমিক? আচ্ছা… আর্মি চিফ কল করেছিল, বুঝেছি। দাড়াও, আমি দেখছি।
লাইন কেটে গেল। তারপর থেকে আর কোনো সাড়া নেই।
রাতটা অদ্ভুত ভারী হয়ে নেমে এলো। নিপুণের ঘরে নিস্তব্ধতা যেন ছুরি দিয়ে কাটা যায়। নুশাইবা বসে আছে সোফার এক কোণে, চোখ ফোলা, কান্নায় ভেজা মুখ। নিপুণের স্ত্রী পাশে বসে চুপচাপ ওর পিঠে হাত রাখল, কিছু বলতে পারল না।
ঘড়ির কাঁটা এগোয়, কিন্তু সময় থেমে আছে যেন। মাঝে মাঝে দূর থেকে পুলিশের সাইরেন শোনা যায়, জানালার ফাঁক দিয়ে ঢুকে পড়ে কুয়াশা মেশানো বাতাস। নিপুণের বুকের ভেতর হাহাকার জমে— “বাঁচানো যাবে তো ওকে?”
রাত তিনটা ছুঁইছুঁই। নুশাইবা তখনও সোব সোব করে কাঁদছে। নিপুণ গেস্টরুমে বসে আছে, হাতের মুঠোয় ফোন, পর্দায় আলো জ্বলছে নিঃশব্দে— যেন এখনই কেউ কল করবে, বলবে, “সুমনকে পেয়ে গেছি।”
কিন্তু কোনো কল আসে না।
রাতটা শেষ হয়, ভোরের আলো ফোটে— কেবল একটিই অনুভব রেখে যায়,
একটা দীর্ঘ, অসহায় অপেক্ষার।
________________________________________
ভোরের আলো ফুটতেই একের পর এক দুঃসংবাদ যেন আঘাতের মতো নেমে এলো—
এমদাদুল হক, প্রাক্তন আর্মি অফিসার, নিজ বাসার সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় মৃত।
একই সকালে উত্তরা ময়লার মোড়ে পাওয়া গেল র‌্যাবের কনস্টেবল শাহনেওয়াজ রহমানের নিথর দেহ।
আর সেই জাহাজ—যেটিতে সুমনকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সমুদ্রের বুকে—সেটি বিস্ফোরিত হয়েছে। অফিসার, ক্রুসহ ১৭ জনেরই মৃত্যু।
কেউ ফিরে আসেনি।
কোনো লাশও ভেসে ওঠেনি।
কেবল বেঁচে রইল প্রফেসর আর তার সেই মুখোশধারী কন্যা—যে ভালোবাসার নামে প্রতারণা বুনেছিল।
সুমনের স্বপ্ন, হাসি, আর জীবনের শেষ নিঃশ্বাস মিশে গেল সমুদ্রের নোনা জলে।
সকালের ফ্লাইটে নিপুণ ও তার পরিবার রওনা দিল কক্সবাজারে—বন্ধুর হারিয়ে যাওয়া অস্তিত্বের শেষ ছোঁয়া নিতে।
নুশাইবা বাবার জানাজা শেষ করে দৌড়ে এল সেই সাগরপাড়ে।
ঢেউয়ের শব্দে যেন কারো আর্তনাদ মিশে আছে—
প্রতিটি তরঙ্গ এসে ভেঙে পড়ছে ঠিক ওর পায়ের কাছে, যেন বলছে, “তোমার সুমন এখানেই আছে, এই জলে, এই হাওয়ায়।”
দূরে, সৈকতের এক কোণে, হাসি-আনন্দে ছবি তুলছে সেই প্রফেসর, তার পরিবার, আর “ক্লিন ইমেজ” ডাক্তারের মা।
নুশাইবা স্তব্ধ হয়ে তাকিয়ে রইল। কাঁপা কণ্ঠে নিপুণকে বলল—
— নিপুণ ভাই, এরা কি আগেই এসেছে? সুমনের দেহ যখন সাগরের মাছের খাবার হলো, তখনই কি এরা উদযাপন করছে তাদের ‘ক্লিন ইমেজ’?
নিপুণ কিছু বলল না। শুধু সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে বলল নিচু গলায়,
— জানি না বোন… শুধু জানি, আমার বন্ধুটা সত্যিই ভালো মানুষ ছিল… হয়তো সেই কারণেই আজ পৃথিবীটা ওকে টিকতে দিল না।
নুশাইবা তখন আর নিজেকে সামলাতে পারল না। আকাশের দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে কাঁদতে লাগল—
— আল্লাহ, কেন এমন হয়? কেন ভালো মানুষগুলোকে এমন নিঃশেষ করে দাও?
তার কণ্ঠ মিশে গেল ঢেউয়ের গর্জনে।
সূর্য তখন ধীরে ধীরে সাগরের জলে ডুবছে—
যেন সেও লজ্জায় মুখ ঢেকে নিচ্ছে এই নিষ্ঠুর পৃথিবীর পরিণতি দেখে।
নিপুণের স্ত্রী চুপচাপ ওর কাঁধে হাত রাখল।
সবাই নীরব।
শুধু সমুদ্রের একটানা গর্জনে মনে হচ্ছিল—
সুমনের শেষ আর্তনাদ এখনো ভেসে বেড়াচ্ছে,
ভালোবাসার নাম ধরে ডেকে যাচ্ছে কাউকে—
যে আর কখনও ফিরে আসবে না।

#শেষ

সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৩৬
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×