বাংলাদেশে এখন পেশাদার খুনীদের উৎসব চলছে। কারন যেই খুন করুক পুলিশ ধরবে কিন্তু সেই এলাকার দাড়ি টুপি ওয়ালা লোকদের আর যে তার ঘরের জানালা দিয়ে ঐ খুন করাটা দেখেছ তাকে। অদ্ভুদ শুকরণীর পিঠে চলছে এ দেশ ! খালি খুন করার পরার পর আপনি একটা জিহাদী নাম দিয়ে একটি ফেইসবুক পেইজ খুলবেন আর সেই পেইজে বলবেন আমরাই তাকে হত্যা করেছি। ব্যাস বাকী কাজ পুলিশ করবে।একটাকিছু নিয়মতান্ত্রিক দেশে, একটা সার্ভিস নিতে অর্থ মন্ত্রী ঘুষ দিয়েছেন এই স্বীকারোক্তির পরে, আইন বিভাগ মন্ত্রীকে বিচারের আয়তায় আনতো। অবৈধ অর্থ লেনদেনের জন্যে, জেল খাটতে হইত, পদত্যাগ করতে হতো। কারন, এইটা একটা নৈতিক বিচ্যুতি। যেই সব দেশ সেই ধরনের নৈতিক অবস্থান থেকে রাষ্ট্রকে,ক্ষমতাকে, নাগরিককে দেখে, তারাই আজকে জাপান, ইউকে , নরওয়ের মত দেশে পরিণত হতে পারবে। যেই রাষ্ট্র সেই ধরনের নৈতিক অবস্থান থেকে ক্ষমতাকে দেখে না, তারা হয়, সোমালিয়া, লাইবেরিয়া বা আইভরি কোস্ট। আমরা দেখতে পাই, এই মানসিকতা আজকে জনপ্রশাসনে ছড়িয়ে গ্যাছে। ইদানীং কিছু সরকারী কর্মচারীর মুখে শুনেছি যে তারা বলছেন, ১৫৪ টি সিটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সরকার তো আর ভোট পেয়ে ক্ষমতায় আসেনি। সরকারকে তো আমরাই ক্ষমতায় রেখেছি। তাহলে আমাদেরকে অবশ্যই খুশি রাখতে হবে, সরকারকে পে ব্যাক করতে হবে। বর্তমান সরকারের বেশ কিছু কার্যকলাপে সেই ধরনের পে ব্যাকের প্রবণতা দেখা যায়। অর্থমন্ত্রী ঘোষণা সেই ধরনের একটা পে-ব্যাক - সকল কর্মচারীকে নির্ভয়ে দুর্নীতি করার জন্যে উদাত্ত আহবান ।। তৈলাক্ত
বাঁশ বেয়ে উপরে উঠার সে কি আপ্রান চেস্টা বর্তমান গনতান্ত্রী ক বান্দর বনের।

৩ হাত ঊঠে তো আবার দুই হাতের মত ভেতরে ঢোকে,

এই ৬ ইঞ্চী ওঠে তো আবার ২ ইঞ্চী তে নেমে যায়।

তবুও কি প্রানপন চেস্টা !

ঠিক যেন সেই " রওশন সার্কাসের চৌকস বান্দরানী !

দেখতেই ভালো লাগে !

দেশে এখন ১০০ % "র"ঙ মাখা বহূগামী বান্দরের চাষ হয়।

হাইব্রিড বান্দর, শিক্ষিত বান্দর, রুপবান বান্দর এই সব আর কি।

কিছু কিছু রিক্রুটেড বান্দর তো মোবাইল কোর্ট পর্যন্ত বসাতে পারে।

কিছু উচ্চ প্রশিক্ষন প্রাপ্ত বান্দর আবার নানা কে দাদা ডাকতে পারে ; মা বান্দরানীর সাথে শীত কালে করতোয়া নদীর চরে ব্যাডমিন্টন খেলতে পারে।