বাংলাদেশে ১৪ কোটি মানুষ জানে এ্যাশ খেললেই বাংলাদেশ জেতে। বাঙলাদেশের জয়ের পিছনে যার অবদান অনস্বীকার্য তিন আশরাফুল। আশরাফুলের সাফল্যে ইষার্ন্বিত হয়ে একটা মহল দীর্ঘদিন তার ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা চালচ্ছে।
আশরাফুল পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বকনিষ্ট টেষ্ট সেঞ্চুরিয়ান। সেসময় স্বল্পপরিচিত আশরাফুলের এই সাফল্যে ইষার্ন্বিত হন বিশ্বের নামী দামী খেলোয়াড়রা। সুরু হয় চক্রান্ত। আশরাফুল অধিনায়কত্ব পেলেও যড়যন্ত্রের বলি হয়ে অধিনায়কত্ব ছাড়তে হয় কিছু দিনের মধ্যেই। আশরাফুল যাতে রান করতে না পারে সে জন্য আশরাফুল ক্রিজে গেলেই খুব জোড়ে বল ছুড়ত বোলার রা। তারপরও সুযোগ পেলেই আশরাফুল রান করেছেন।
বিশ্বের নামী দামী খেলোয়াড়দের সব রেকর্ড ভেঙে যাবার আশংকায় তাকে বহুবার জাতীয় দল থেকে দূরে রাখা হয়েছে। কিন্তু আশরাফুল বারবার ফিরে এসেছেন দলে। সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবার পর কোটি কোটি টাকার প্রলোভন দেখানো হয়েছে খেলা ছেড়ে দেবার জন্য, কিন্তু তাও আশরাফুলকে হামাতে পারেনি। অবশেষে শেষ অস্ত্র প্রয়োগ করা হয়। এর নীল নক্সা সিআইএ এবং মোশাদ যৌথভাবে প্রস্তুত করে। ভিত্তিহীন ফিক্সিং এর অভিযোগ আনা হয় তার উপর। বিশ্বের প্রধান প্রধান মিডিয়া গুলোতে এই ভিত্তিহীন অভিযোগ প্রমান ছাড়াই উত্থাপন করে তাকে ক্রীড়াঙ্গন থেকে দূরে রাখার পরিকল্পনা করছে আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থাগুলো।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১১:১১