একটি হরতালীয় বুলেট মেনিঞ্জেসের পর্দা ভেদ করে চলে গেল।
অতঃপর সেরিব্রাল হেমিস্ফিয়ার এর নরম দুর্গ পদদলিত করে সহসাই পৌঁছে গেল পিটুইটারি গ্রন্থিতে।
আর অন্যদিকে দ্রোহের আগুনে প্রজ্বলিত হয়ে থাকা অলফ্যাক্টরি, অপটিক আর অডিটরি স্নায়ু
শ্বসনতন্ত্রের সমস্ত ক্রিয়াকে ভড়কে দিয়ে
কার্বন ডাই অক্সাইড যুক্ত বাতাস কে ফুসফুস থেকে বের করে দিল মর্তের পৃথিবীতে।
যদিও তখন ও ডান আর বাম অলিন্দের নিস্ফল হয়ে থাকা আর্ত ধ্বনি
মুহূর্তের মধ্যে কপাটিকার গালে চপেটাঘাত মেরে
গর্জে উঠছিল,
তবুও হৃদপিণ্ডকে জীবনের সত্যতা মেনে নিয়ে থামতেই হল।
অবশেষে, একটি মৃত্যু...।
রেহান, মহসিন হল
ঢাবি ।