somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বাস কি সত্যিই ভাইরাস : বিশ্বাসের ভাইরাসের সমালোচনা

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এই লেখাটা লিখবার খুব প্রয়োজন অনুভব করছিলাম “বিশ্বাসের ভাইরাস” বইটি পড়ে | বইটির লেখক অভিজিত রায় | তিনি বইটিতে দেখিয়েছেন কিভাবে বিশ্বাস ভাইরাস হয়ে যেতে পারে | বইটি পড়ে মনে হলো যে একদিক দেখে কি সত্যকে খুঁজে পাওয়া যায় ?

অভিজিত রায় বইটিতে ধর্মের ভালো আর মন্দ দিককে ভাইরাসের সাথে তুলনা করেছেন | ভালো দিকটা হলো ট্রোজান হর্সের মত কম্পুটার ভাইরাস | আর খারাপ দিকটা হলো ল্যাংসেট ফ্লুকের মত জৈব ভাইরাস বা পরজীবী | দুইটি ভাইরাস শিকারের দেহে বাসা বাঁধে আর শিকারকে আত্মঘাতী করে তোলে | ধর্ম ভাইরাস মানুষের মনে বাসা বাঁধে আর মানুষকে আত্মঘাতী করে তোলে |এইভাবে গোটা ধর্মটাই হলো একটা ভাইরাস বা পরজীবী | উনি অনেক উদাহরণ দিয়েছেন এই ধর্ম ভাইরাসের | উদাহরণের লিস্ট নিচে দেয়া হলো :

১] নাফিসের গ্রেপ্তারি
২] ৯/১১
৩] বাংলাদেশে ব্লগার হত্যা
৪] নবীর আমলে ইহুদি কবিদের হত্যা
৫] বিভিন্ন দেশে ধর্মের নাম নরহত্যা
৬] ভারতে কালীমন্দিরে নরবলি
৭] ইসলামে নারী নির্যাতন (এর উপর গোটা একটা চ্যাপ্টার আছে )
৮] বাংলাদেশে ব্লগারদের গ্রেপ্তারি
৯] ধর্মকে আক্ষরিক অর্থে মেনে এক দম্পতির নিজ কন্যার হত্যা
১০] ইউরোপের ক্রুসেড
১১] ইউরোপের ডাইনি হত্যা
১২] আরো অন্যান্য ধার্মিক নৃশংসতা

ধর্মের সাথে ভাইরাসের সাদৃশ্যও উল্লেখ করেছেন :

১] ধর্ম মানুষকে সংক্রমিত করে |
২] অন্য ধারণার প্রতি প্রতিরোধ বা এন্টি বডি তৈরী করে|
৩] কিছু বিশেষ শারীরিক আর মানসিক ফাংশন অধিকার করে ও মানবদেহে লুকিয়ে থাকে |
৪] বিশেষ কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করে ভাইরাস-এর বিস্তারে |
৫] বাহককে অনেকটা প্রোগ্রাম করে ফেলে ভাইরাস-এর বিস্তারে সহায়ক হতে |

কিন্তু যেখানে মজা হলো সেটা হলো উনার থিসিসের অনেক বিপরীত কেস পাওয়া যায় যা হয়ত উনি কনসিডার করতে ভুলে গেছেন | ধর্ম ভাইরাস অনেক শ্রেষ্ঠ মানুষেরও জন্ম দিয়েছে যারা মানবজাতিকে অনেক সমৃদ্ধ করেছেন | নিচে বিশ্বের তিনটি ধর্ম ভাইরাসের শিকার মহাপুরুষের নামের তালিকা দেয়া হলো :

ক] হিন্দু ধর্ম

১] রামকৃষ্ণদেব
২] রানী রাসমনি
৩] সাধক রামপ্রসাদ
৪] চৈতন্য মহাপ্রভু
৫] শ্যামাপ্রসাদ লাহিড়ি মহাশয়
৬] লালন ফকির
৭] শ্রী রমন মহর্ষি

খ] ইসলাম ধর্ম

১] সুফি সাধকেরা
২] মুসলিম দার্শনিকেরা যেমন আল কিন্দি, আর রাজী, ইবন রুশদ, ইবন হজম, ইবন বতুতা, আল আরবী ইত্যাদি | এরাও সেই একই কোরান পড়েছেন যা আজকের জিহাদিরা পড়ে |

গ] খ্রিষ্ট ধর্ম

১] মেস্তার একহার্ট (ইনি জার্মান দার্শনিক ও ধর্ম্মতাত্ত্বিক ছিলেন )
২] জোয়ান অফ আর্ক (সেন্ট মাইকেল এনাকে যুদ্ধের প্রেরণা দিয়েছিলেন )
৩] দেসিদেরাস ইরাসমাস (ইনি ক্যাথলিক সাধু ছিলেন আর ধর্মীয় সহিষ্ণুতার কথা বলতেন )
৪] সন্ত তেরেসা অফ অভিলা (ইনি লেখক ও সমাজ সংস্কারক ছিলেন )
৫] ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল ( ক্রিমিয়ার যুদ্ধে ইনি সেবা করেছেন আহত সৈনিকদের )
৬] জে আর আর তলকিয়েনস ( ইনি লর্ড অফ দা রিংস-এর স্রষ্টা, গোঁড়া ক্যাথলিক )
৭] সন্ত তেরেসা ( ইনি ক্যাথলিক নান , যিনি কলকাতায় দরিদ্রদের সেবা করেছিলেন )

উপরের সমস্ত ধার্মিক ব্যক্তিত্বকে অভিজিত রায় কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন ? ধর্ম ভাইরাস যেখানে মানুষকে আত্মঘাতী ও হত্যাকারী বানায় সেখানে এই লোকগুলোকে কিভাবে ভালো বানালো ? এত সেই একই ভাইরাস | তাহলে কি দাঁড়ালো ব্যাপারটা ? ধর্ম ভাইরাস ভালো না খারাপ ?

এই প্রশ্নের উত্তর পেতে গেলে আমাদের লজিকের একটা সুত্র বুঝতে হবে | তা হলো ল অফ নন কনট্রাডিকসন বা অস্ববিরোধের নিয়ম | এই নিয়ম বলে কোনো কিছু একই সময় দুটি বিপরীত গুন ধারণ করতে পারে না | সেইরকম একই ধর্ম একই সঙ্গে ভালো ও খারাপ দুটি ফল দিতে পারে না | যদি এমনটা হয়ে থাকে তবে বুঝতে হবে যে ধর্মের সাথে এই ভালো ও খারাপ ফলের কোনো সম্পর্ক নেই | আছে অন্য কোনো কিছুর সাথে | কি সেটা ? তা জানার জন্য ওপরের কেসগুলো ভালো করে স্টাডি করতে হবে |

যত জিহাদের কেস আছে সেগুলোতে জিহাদিদের মোটিভেট কে বা করা করেছিল ? ভালো করে দেখলে বুঝা যাবে যে মৌলবী/পির/মুর্শেদেরা জিহাদিদের মগজধোলাই করেছিল | ধোলাই হয়েছিল মাদ্রাসায়, কলেজে আর ইউনিভার্সিটিতে | বাংলাদেশের নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির কথা লেখক নিজেই লিখেছেন | সেখানে কিভাবে ছাত্র ছাত্রীদের মগজধোলাই হত তার পুরো বিবরণ পাওয়া যায় | ছাত্ররা মাজারে যেত এবং নিজের মগজ ধুলত | ছাত্রীদের মগজ ধুলতে বাইরে থেকে স্পেশাল ধোলায়কারিনি আসত | নামাজের ঘরে ছাত্রীরাও নিজেদের মগজ ধুলে আসত |৯/১১ র মুহাম্মদ আটা এন্ড কোং-ও কলেজেই মগজধোলাই খেয়েছিল | অভিজিতবাবু এটাও দেখিয়েছেন যে ভারতবর্ষে আর এস এসের মগজ ধোলাইয়ের স্কুল বিদ্যা ভারতীর ছাত্র ছাত্রীদের মগজ ধোলাই কেমন হয় | ভারতে এবং বাংলাদেশে মাদ্রাসাগুলোতে কচিকাচাদের মগজধোলাই হয় | খ্রিস্টান জিহাদিদের বেলাতেও একই কথা | জেরি ফলওয়েল একজন খ্রিস্টান মগজধোলাই করি পাদ্রী যিনি অনেক খ্রিস্টানের মগজ ধুলেছেন জীবদ্দশায় | টিভির এভানজেলিস্ট পাদ্রীরা ভালমত মগজধোলাই করে | জন হেগি, বিল ওরাইলি, এন কলটার ইত্যাদি মগজ ধলায়কারীর নাম অভিজিত বাবু নিজেই লিখেছেন | এরা সবাই ঝাঁ চকচকে মঠ মন্দির প্রতিষ্ঠান বাসী, কোটি কোটি টাকায় খেলা করা, হাই ফাই গুরুদেব |

অন্যদিকে যত মহাপুরুষের কেস আছে তাতে দেখা যায় ঐসব মহাপুরুষের শিক্ষকরা ছিলেন রমতা যোগী | রামকৃষ্ণের শিক্ষিকা ছিলেন ভৈরবী ব্রাহ্মণী ও তোতা পুরি | সাধক রামপ্রসাদের শিক্ষকও ছিলেন ঐরকমই একজন যোগী , নামটা মনে নেই | লালন ফকিরের শিক্ষক ছিলেন একজন বাউল সাধক | চৈতন্য মহাপ্রভু দীক্ষা পেয়েছিলেন যে গুরুর কাছে তিনিও অতি সাধারণ গুরু ছিলেন | মুসলিম সুফিদের ব্যাপারেও একই কথা বলা যায় | এঁরা অত্যন্ত কঠোর তাপসের জীবন যাপন করতেন | ইশরাকি দর্শনের রচয়িতা সুরাবর্দি নিজে চল্লিশ দিন উপবাসে থেকে কঠোর তপস্যা করেছিলেন | খ্রিস্টান সন্তেরাও কোনো হাই ফাই ছিলেন না | মাদার তেরেসা তো আজীবন দারিদ্রের মধ্যেই কাটালেন | সন্ত তেরেসা অফ অভিলা দারিদ্রের গুণপনা সম্পর্কে লিখেছিলেন, আমি পড়েছি | জোয়ান অফ আর্ক ছিলেন অতি সাধারণ চাষার মেয়ে | এককথায় এনাদের গুরুরা সবই অতি সাধারণ, দরিদ্র রমতা যোগী ছিলেন |

উপরের বিশ্লেষণ থেকে একটা জিনিস পরিষ্কার হয় যে কোটি কোটি টাকার গুরুরা শিষ্যদেরকে জিহাদী ও হিংসার পথে চালনা করছে আর দরিদ্র রমতা যোগী গুরুরা শিষ্যদেরকে মহাপুরুষ বানাচ্ছে | অর্থাৎ গুরুর কোয়ালিটির ওপর নির্ভর করবে শিষ্য কেমন তৈরী হবে | কিন্তু কেন হাই ফাই গুরুরা শিষ্যদের ভুল পথে চালনা করছে ? কি জন্য ? এর জন্য প্রয়োজন আরো ডিটেল স্টাডি |

দেখতে হবে এইসব হাই ফাই গুরুদের টাকার উত্সটি কি ? কোথা থেকে এত টাকা এনাদের কাছে আসছে ? একটু খোঁজ নিলেই দেখা যাবে, যে এই টাকার উত্স হলো মুসলিমদের ক্ষেত্রে সৌদি আরবের ওয়াহাবিরা আর খ্রিস্টানদের ক্ষেত্রে ইসরাইলের ইহুদিরা আর হিন্দুদের ক্ষেত্রে প্রবাসী ভারতিয়েরা | অর্থাৎ এককথায় রাজনৈতিক শক্তিরা | সৌদি আরবের ওয়াহাবিরা ইসলামিক সাম্রাজ্য খেলাফত গড়তে চায় বিশ্বজুড়ে | সেই সাম্রাজ্যের মাথা হবে তারাই | তারই জন্য জিহাদ ও আরো অনেক কিছু | ইহুদিরা চায় কিংডম অফ গড আনতে | জায়ন বানাতে | সেইজন্য তারা খ্রিস্টানদের খেপিয়ে আরবদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে ||অতীতে ক্রুসেডের দিনে রাজার চাপে পোপ ইনোসেন্ট ক্রুসেডারদের তৈরী করেছিলেন | কবি মিল্টনও ইংল্যান্ডের চার্চে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ দেখেছিলেন | হিন্দুরা চায় রামরাজ্য আনতে | অখন্ড হিন্দু সাম্রাজ্য গড়তে চায় ভারত জুড়ে | সেই লক্ষে আর এস এস ধর্মযুদ্ধ করছে | হাই ফাই গুরুদের এরাই টাকা দেয় | দিয়ে জিহাদী বানায় | অর্থাৎ নাটের গুরু হলো রাজনৈতিক শক্তিরাই | এরাই বিশ্বাসকে ভাইরাস বানাচ্ছে |

সুধী পাঠক , দেখলেন তো, কোথাকার জল কোথায় গড়ালো | সমস্যার মূল কত গভীরে | ধর্ম তো হিমশৈলের চূড়া মাত্র | হিমশৈলের তলদেশ হলো রাজনৈতিক আধিপত্যকামী শক্তিরা | অভিজিত বাবু এটা বুঝতে পারলেন না এই জন্য যে উনি এই মহাপুরুষদের কেস গুলোকে ধর্তব্যের মধ্যে আনেন নি | এগুলিকে আনলেই উনি বুঝতে পারতেন যে ধর্ম ভাইরাস নয় | রাজনৈতিক শক্তিরাই ভাইরাস |

এছাড়া অভিজিতবাবু একটা খুব অদ্ভুত কথা বলেছেন যে দারিদ্রের সাথে ধর্মবিশ্বাসের সম্পর্ক আছে | যে যত গরিব সে তত ধার্মিক | কিন্তু ধনীরা কি ধার্মিক নয় ? যত মারোয়ারী ব্যবসায়ী আছে , তারা কি ধর্মকর্ম করে না ? ধনী মুসলমানেরা কি নামাজ পড়ে না ? হজ করে না ? বাস্তবে তারাও সমান ধার্মিক | যেসব বিদেশী জিহাদী দেখা যাচ্ছে তারা সব কেমব্রিজ অক্সফোর্ড হার্ভার্ড থেকে পড়ে আসা শিক্ষিত ও ধনী লোক | অভিজিত বাবুর এই সিদ্ধান্তও ভুল |

তবে এই বই থেকে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় কিভাবে ধর্মের মগজধোলাই ঢুকে পড়েছে সেটা প্রনিধানযোগ্য ব্যাপার |

মুক্তমনাদের আক্রমনের লক্ষ্য কারা হওয়া উচিত ? ধর্ম নয় | আক্রমনের লক্ষ্য হওয়া উচিত এইসব রাজনৈতিক শক্তিরা | সৌদি ওয়াহাবিরা, ইহুদিরা, হিন্দু রাম্রাজ্যওয়ালারা | মুক্তমনারা সৌদি ওয়াহাবীদের কাছ থেকে কিভাবে টাকা জিহাদী কাজে লাগছে এবং জিহাদে মদত দিচ্ছে সেটা দেখাক | এই টাকা লেনদেনের নাটের গুরুদের নিশানা করুক | একই সাথে এইসব হাই ফাই গুরুদের ধর্মের অপব্যাখ্যার ভুলগুলি তুলে ধরে সঠিক ব্যাখ্যা করুক | দেশের লোকের চোখ তাতে খুলে যাবে | খ্রিস্টানদের ব্যাপারে ইহুদিরা কিভাবে ধর্মগুরুদের পুষছে সেটা প্রকাশ্যে আনা | হিন্দুদের ব্যাপারে আর এস এসের অর্থনৈতিক উত্সটি ও রাজনৈতিক কানেকশন সামনে আনা | অবশ্য মুক্তমনাদের জীবন বিপন্ন হবে | তো সেটা তাদের ব্যাপার | খালি খালি ধর্মকে নিশানা করাটা ঠিক নয় |

সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৮
৫টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একাত্তরের সংগ্রামী জনতার স্লুইস গেট আক্রমণ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২১


(ছবির লাল দাগ দেয়া জায়গাটিতে গর্ত করা হয়েছিল)

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

২৩শে এপ্রিল পাক সেনারা ফুলছড়ি থানা দখল করে। পাক সেনা এলাকায় প্রবেশ করায় মানুষের মধ্যে ভীতিভাব চলে আসে। কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাড়ির কাছে আরশিনগর

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০


বাড়ির কাছে আরশিনগর
শিল্পকলা একাডেমির আশেপাশেই হবে চ্যানেলটার অফিস। কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করল মৃণাল। কিন্তু খুঁজে পাচ্ছে না সে। এক-দু'জনকে জিগ্যেসও করল বটে, কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছে না।

কিছুদূর এগোনোর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতার সুফল কতটুকু পাচ্ছে সাধারণ মানুষ

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:২৮

(১) আমলা /সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীর সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব হতাশাজনক। মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের রক্ত দেওয়া দেশের এমন কিছু কখনো আশা কি করছে? বঙ্গবন্ধু এমন কিছু কি আশা... ...বাকিটুকু পড়ুন

এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১০ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×