প্রখ্যাত ভাস্কর শ্যামল চৌধুরীর উপর আজ বেলা বারোটার দিকে হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। বাংলাদেশে সন্ত্রাসবিরোধী ভাস্কর্যের এই অগ্রগন্য ভাস্কর আজ ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের দ্বারা হামলার শিকার হন এবং তার সাথে আহন হন ভাস্কর মুকুল মুৎসুদ্দী। তাকে বাঁচাতে গিয়ে আহত হন জাদুঘরের উপরক্ষক নীরু শামসুন্নাহার।
স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনো এভাবে জাদুঘরে কোন ভাস্করের উপর এরকম বর্বোরোচিত হামলা হয়নি জানিয়ে জাতীয় জাদুঘরের সচিব ফারুক হোসেন বলেন, ‘জাদুঘরে ঢুকে এ ধরনের হামলা ইতিহাসে প্রথম। আমরা হতবাক।'
ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলায় আহত শ্যামল চৌধুরী বলেন, ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অসংখ্য ভাস্কর্য তৈরি করেছি। অথচ আজ আমাকেই সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হতে হলো। এ দেশে বেঁচে থেকে আর কী হবে!’
বিস্তারিত প্রথম আলোতে
ব্লগের বাকশালী কুকুরেরা এখন কোথায়? ওগুলোর ঘেউ ঘেউ শুনছি না কেন? আজ যদি এই সন্ত্রাসীগুলোর ছাত্রলীগ পরিচয় প্রথম আলো প্রকাশ না করত তাহলে এতক্ষনে ব্লগে-ফেসবুকে বাকশালী কুকুরগুলোর ম্যাতকারে আকাশ-বাতা্স ভারী হয়ে যেত। চেতনার, প্রগতিশীলতার ধুয়া তুলে বাকশালী কুকুর এবং তাদের সহযোগী ইসলাম বিদ্বেষী গোষ্ঠী ইসলামের নামে যাচ্ছতাই বলা থেকে শুরু করে বি এন পি কে আক্রমন করত।
এখন কোথায় তোদের চেতনা কুকুরের দল? এখন চুপ করে আছিস কেন? এটাই আওয়ামী চরিত্র। এটাই বাকশালী চরিত্র। এরা চেতনায় ফ্যাসিবাদী, আদর্শে ভন্ড এবং সন্ত্রাসী-জঙ্গীবাদী দল। এরা বিরুদ্ধমতের গলা চেপে ধরে, এরা ফ্যাসিবাদ দিয়ে ক্ষমতায় থাকতে চায়, এরা চেতনার ব্যবসা করে দেশের প্রগ্রতিশীলতাকে স্তব্ধ করে দিতে চায়। সকল বাকশালী কুকুর এবং এর প্রতি সহানুভুতিশীলরা আজ স্বাধীন-সার্বভৌম-শান্তিময় বাংলাদেশের বিরোধী বলে প্রতীয়মান।