somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

আহাদ রায়হান
মাঝে মাঝে নিজেকে পৃথিবীতে সবচেয়ে নগন্য এবং একা মনে হয়। এর কিছুক্ষন পর মনে হয় এই পৃথিবীর প্রতিটি পিপড়া থেকে শুরু করে সাগরের নীল তিমি হয়ে আমার প্রিয় শত্রুর বাড়ির পেছনের আগাছা এবং প্রতিটি মানুষ এই পৃথিবীতে এসেছে আমাকে সঙ্গ দেয়ার জন্য।

PI কয়েন এখন সোনার হরিণ

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ছবির মাঝখানে যেই লোকরে দেখা যাচ্ছে তার নাম ভেটালিক বুটেরিয়ান। তার নাম কেউ জানুক না জানুক তার চেহারা সবাই চিনে, আর সে কে এইটাও সবাই জানে। কারন সে একজন খ্যাতনামা কম্পিউটার প্রোগ্রামার যার কারনে ক্রিপ্টোকারেন্সির আজকের এই বিশাল সাম্রাজ্য। আর এই ভদ্রলোক একজন ক্রিপ্টো বিলিয়নার।

২০১১ তে বিটকয়েন ম্যাগাজিন দিয়ে যাত্রা শুরু ক্রিপ্টোকারেন্সির লাইনে।
২০১৩ তে আইডিয়া পাইলেন ইথিরিয়ামের। ১৫ সালে যেইটা বাজারে আসলো।

ইথিরিয়ামের মাধ্যমেই ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে একধরনের বিপ্লব শুরু হইলো। বিটকয়েন মার্কেট ভ্যালুতে এক নাম্বারে আর ইথিরিয়াম ২য় অবস্থানে থেকে ক্রিপ্টো মার্কেটে যেই আধিপত্য তার বইলা শেষ করা যাবেনা।

সহজ বাংলায় ইথিরিয়াম হচ্ছে যমুনা ফিউচার পার্ক আর এর ভিতরে গড়ে উঠছে নানান দোকান বা ক্রিপ্টো প্রজেক্ট। অর্থনীতির এই মন্দার টাইমেও একটা ইথিরিয়াম মাত্র ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।

ঘটনা এইটা না, ঘটনা হচ্ছে বুটেরিয়ানের পাশে যেই লোকেরে দেখা যাচ্ছে সে হচ্ছে ডক্টর নিকোলাস। স্ট্যান্ডফোর্ডের পিএছডি ওয়ালা এই লোক আবার স্ট্যান্ডফোর্ডের একজন টিচার যে ব্লকচেন টেকনলজি পড়ায় আর কিভাবে ক্রিপ্টোকে ডে টু লাইফে মানুষের ব্যাবহারে আনতে পারবেন তা শিখায়। বুঝেন অবস্থা।

ভদ্রলোক নিকোলাস Pi Network এর ফাউন্ডার। ২০২১ সালে টপ ৫ জন ব্লকচেইন ফাউন্ডারের একজন আর তার এই প্রজেক্ট অলরেডি প্রায় ৪০ মিলিয়ন মানুষ এই নেটওয়ার্কের সাথে জড়িত। আপাতত এতটুকুই এই লোকের ব্যাপারে জানা যথেষ্ট

Pi নিয়ে আগে টুকটাক জানাইছি সবাইকে। কেউ আগ্রহ দেখাইছে কেউ দেখায়াও আগ্রহটা রাখতে পারেনাই। যদিও এইটাই জগতের নিয়ম সবাই সব পারেনা।

যারা ধৈর্য নিয়ে দিনে একবার একটা এপে ঢুকে বাটন ক্লিক করছে তাদের কাছে PI এখন সোনার হরিণ। যে কোনদিন এক্সচেঞ্জে লঞ্চ হয়ে যাবে। ব্ল্যাক মার্কেটে ২০-৩০ টাকায় ১ টা পাই বিক্রি হচ্ছে। যা খুবই কম। অনেকেই অলরেডি হাল্কা পাতলা বেচে ১০-২০ হাজার টাকা নিজেরে গিফট করে দিছে। যা খুবই আনন্দের ব্যাপার।

আসল বিষয় হচ্ছে অপরচুনিটি যখন আসে তখন বুইঝা শুইনা ক্যাচ ধরা লাগে। একটু চালাক না হইলে বহু সুযোগ হাতছাড়া হয়, পরে আফসোস করা লাগে নাইলে।

আগে পরে একদিন Pi দিয়ে আপনি এমাজনে শপিং করতে পারবেন, টেসলার গাড়ি কিনতে পারবেন, আইফোন কিনতে পারবেন। ১০ পাই একটা আইফোন, ১০০০ পাই একটা টেসলা। এই স্বপ্ন এখন বাস্তবে দেখা যায়।

বিদ্রঃ PI এ কোন টাকা ইনভেস্ট করা লাগেনা, কেউ যদি বলে টাকা লাগবে তাহলে ভেবে নেন চুনা। পাই এপ প্লে স্টোর থেকে নামাবেন, আইডি কার্ড অনুযায়ী নাম দিবেন আর রেফারেলে ahadryhan দিয়ে একাউন্ট করে প্রতি ২৪ ঘন্টা পরপর মাইনিং চালু করবেন। রেফার নাম না দিলে একাউন্ট খুল্বেনা। এখন করলে দিনে ২/৩ টা পাই মাইন করতে পারবেন, প্রতি মাসে এই মাইনিং রেট কমে যায়। করতে থাকেন যদি আগ্রহ থাকে সুযোগ গ্র্যাব করার।

সবাইকে অগ্রিম শুভেচ্ছা।ছবির মাঝখানে যেই লোকরে দেখা যাচ্ছে তার নাম ভেটালিক বুটেরিয়ান। তার নাম কেউ জানুক না জানুক তার চেহারা সবাই চিনে, আর সে কে এইটাও সবাই জানে। কারন সে একজন খ্যাতনামা কম্পিউটার প্রোগ্রামার যার কারনে ক্রিপ্টোকারেন্সির আজকের এই বিশাল সাম্রাজ্য। আর এই ভদ্রলোক একজন ক্রিপ্টো বিলিয়নার।

২০১১ তে বিটকয়েন ম্যাগাজিন দিয়ে যাত্রা শুরু ক্রিপ্টোকারেন্সির লাইনে।
২০১৩ তে আইডিয়া পাইলেন ইথিরিয়ামের। ১৫ সালে যেইটা বাজারে আসলো।

ইথিরিয়ামের মাধ্যমেই ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে একধরনের বিপ্লব শুরু হইলো। বিটকয়েন মার্কেট ভ্যালুতে এক নাম্বারে আর ইথিরিয়াম ২য় অবস্থানে থেকে ক্রিপ্টো মার্কেটে যেই আধিপত্য তার বইলা শেষ করা যাবেনা।

সহজ বাংলায় ইথিরিয়াম হচ্ছে যমুনা ফিউচার পার্ক আর এর ভিতরে গড়ে উঠছে নানান দোকান বা ক্রিপ্টো প্রজেক্ট। অর্থনীতির এই মন্দার টাইমেও একটা ইথিরিয়াম মাত্র ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।

ঘটনা এইটা না, ঘটনা হচ্ছে বুটেরিয়ানের পাশে যেই লোকেরে দেখা যাচ্ছে সে হচ্ছে ডক্টর নিকোলাস। স্ট্যান্ডফোর্ডের পিএছডি ওয়ালা এই লোক আবার স্ট্যান্ডফোর্ডের একজন টিচার যে ব্লকচেন টেকনলজি পড়ায় আর কিভাবে ক্রিপ্টোকে ডে টু লাইফে মানুষের ব্যাবহারে আনতে পারবেন তা শিখায়। বুঝেন অবস্থা।

ভদ্রলোক নিকোলাস Pi Network এর ফাউন্ডার। ২০২১ সালে টপ ৫ জন ব্লকচেইন ফাউন্ডারের একজন আর তার এই প্রজেক্ট অলরেডি প্রায় ৪০ মিলিয়ন মানুষ এই নেটওয়ার্কের সাথে জড়িত। আপাতত এতটুকুই এই লোকের ব্যাপারে জানা যথেষ্ট

Pi নিয়ে আগে টুকটাক জানাইছি সবাইকে। কেউ আগ্রহ দেখাইছে কেউ দেখায়াও আগ্রহটা রাখতে পারেনাই। যদিও এইটাই জগতের নিয়ম সবাই সব পারেনা।

যারা ধৈর্য নিয়ে দিনে একবার একটা এপে ঢুকে বাটন ক্লিক করছে তাদের কাছে PI এখন সোনার হরিণ। যে কোনদিন এক্সচেঞ্জে লঞ্চ হয়ে যাবে। ব্ল্যাক মার্কেটে ২০-৩০ টাকায় ১ টা পাই বিক্রি হচ্ছে। যা খুবই কম। অনেকেই অলরেডি হাল্কা পাতলা বেচে ১০-২০ হাজার টাকা নিজেরে গিফট করে দিছে। যা খুবই আনন্দের ব্যাপার।

আসল বিষয় হচ্ছে অপরচুনিটি যখন আসে তখন বুইঝা শুইনা ক্যাচ ধরা লাগে। একটু চালাক না হইলে বহু সুযোগ হাতছাড়া হয়, পরে আফসোস করা লাগে নাইলে।

আগে পরে একদিন Pi দিয়ে আপনি এমাজনে শপিং করতে পারবেন, টেসলার গাড়ি কিনতে পারবেন, আইফোন কিনতে পারবেন। ১০ পাই একটা আইফোন, ১০০০ পাই একটা টেসলা। এই স্বপ্ন এখন বাস্তবে দেখা যায়।

বিদ্রঃ PI এ কোন টাকা ইনভেস্ট করা লাগেনা, কেউ যদি বলে টাকা লাগবে তাহলে ভেবে নেন চুনা। পাই এপ প্লে স্টোর থেকে নামাবেন, আইডি কার্ড অনুযায়ী নাম দিবেন আর রেফারেলে ahadryhan দিয়ে একাউন্ট করে প্রতি ২৪ ঘন্টা পরপর মাইনিং চালু করবেন। রেফার নাম না দিলে একাউন্ট খুল্বেনা। এখন করলে দিনে ২/৩ টা পাই মাইন করতে পারবেন, প্রতি মাসে এই মাইনিং রেট কমে যায়। করতে থাকেন যদি আগ্রহ থাকে সুযোগ গ্র্যাব করার। এ সম্পর্কে জানতে আমার বিগত পোষ্ট দেখুন pi কয়েন একদিন আপনাকে ধনী বানাতে পারে।

সবাইকে অগ্রিম শুভেচ্ছা।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৪২
৮টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×