ছবির মাঝখানে যেই লোকরে দেখা যাচ্ছে তার নাম ভেটালিক বুটেরিয়ান। তার নাম কেউ জানুক না জানুক তার চেহারা সবাই চিনে, আর সে কে এইটাও সবাই জানে। কারন সে একজন খ্যাতনামা কম্পিউটার প্রোগ্রামার যার কারনে ক্রিপ্টোকারেন্সির আজকের এই বিশাল সাম্রাজ্য। আর এই ভদ্রলোক একজন ক্রিপ্টো বিলিয়নার।
২০১১ তে বিটকয়েন ম্যাগাজিন দিয়ে যাত্রা শুরু ক্রিপ্টোকারেন্সির লাইনে।
২০১৩ তে আইডিয়া পাইলেন ইথিরিয়ামের। ১৫ সালে যেইটা বাজারে আসলো।
ইথিরিয়ামের মাধ্যমেই ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে একধরনের বিপ্লব শুরু হইলো। বিটকয়েন মার্কেট ভ্যালুতে এক নাম্বারে আর ইথিরিয়াম ২য় অবস্থানে থেকে ক্রিপ্টো মার্কেটে যেই আধিপত্য তার বইলা শেষ করা যাবেনা।
সহজ বাংলায় ইথিরিয়াম হচ্ছে যমুনা ফিউচার পার্ক আর এর ভিতরে গড়ে উঠছে নানান দোকান বা ক্রিপ্টো প্রজেক্ট। অর্থনীতির এই মন্দার টাইমেও একটা ইথিরিয়াম মাত্র ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।
ঘটনা এইটা না, ঘটনা হচ্ছে বুটেরিয়ানের পাশে যেই লোকেরে দেখা যাচ্ছে সে হচ্ছে ডক্টর নিকোলাস। স্ট্যান্ডফোর্ডের পিএছডি ওয়ালা এই লোক আবার স্ট্যান্ডফোর্ডের একজন টিচার যে ব্লকচেন টেকনলজি পড়ায় আর কিভাবে ক্রিপ্টোকে ডে টু লাইফে মানুষের ব্যাবহারে আনতে পারবেন তা শিখায়। বুঝেন অবস্থা।
ভদ্রলোক নিকোলাস Pi Network এর ফাউন্ডার। ২০২১ সালে টপ ৫ জন ব্লকচেইন ফাউন্ডারের একজন আর তার এই প্রজেক্ট অলরেডি প্রায় ৪০ মিলিয়ন মানুষ এই নেটওয়ার্কের সাথে জড়িত। আপাতত এতটুকুই এই লোকের ব্যাপারে জানা যথেষ্ট
Pi নিয়ে আগে টুকটাক জানাইছি সবাইকে। কেউ আগ্রহ দেখাইছে কেউ দেখায়াও আগ্রহটা রাখতে পারেনাই। যদিও এইটাই জগতের নিয়ম সবাই সব পারেনা।
যারা ধৈর্য নিয়ে দিনে একবার একটা এপে ঢুকে বাটন ক্লিক করছে তাদের কাছে PI এখন সোনার হরিণ। যে কোনদিন এক্সচেঞ্জে লঞ্চ হয়ে যাবে। ব্ল্যাক মার্কেটে ২০-৩০ টাকায় ১ টা পাই বিক্রি হচ্ছে। যা খুবই কম। অনেকেই অলরেডি হাল্কা পাতলা বেচে ১০-২০ হাজার টাকা নিজেরে গিফট করে দিছে। যা খুবই আনন্দের ব্যাপার।
আসল বিষয় হচ্ছে অপরচুনিটি যখন আসে তখন বুইঝা শুইনা ক্যাচ ধরা লাগে। একটু চালাক না হইলে বহু সুযোগ হাতছাড়া হয়, পরে আফসোস করা লাগে নাইলে।
আগে পরে একদিন Pi দিয়ে আপনি এমাজনে শপিং করতে পারবেন, টেসলার গাড়ি কিনতে পারবেন, আইফোন কিনতে পারবেন। ১০ পাই একটা আইফোন, ১০০০ পাই একটা টেসলা। এই স্বপ্ন এখন বাস্তবে দেখা যায়।
বিদ্রঃ PI এ কোন টাকা ইনভেস্ট করা লাগেনা, কেউ যদি বলে টাকা লাগবে তাহলে ভেবে নেন চুনা। পাই এপ প্লে স্টোর থেকে নামাবেন, আইডি কার্ড অনুযায়ী নাম দিবেন আর রেফারেলে ahadryhan দিয়ে একাউন্ট করে প্রতি ২৪ ঘন্টা পরপর মাইনিং চালু করবেন। রেফার নাম না দিলে একাউন্ট খুল্বেনা। এখন করলে দিনে ২/৩ টা পাই মাইন করতে পারবেন, প্রতি মাসে এই মাইনিং রেট কমে যায়। করতে থাকেন যদি আগ্রহ থাকে সুযোগ গ্র্যাব করার।
সবাইকে অগ্রিম শুভেচ্ছা।ছবির মাঝখানে যেই লোকরে দেখা যাচ্ছে তার নাম ভেটালিক বুটেরিয়ান। তার নাম কেউ জানুক না জানুক তার চেহারা সবাই চিনে, আর সে কে এইটাও সবাই জানে। কারন সে একজন খ্যাতনামা কম্পিউটার প্রোগ্রামার যার কারনে ক্রিপ্টোকারেন্সির আজকের এই বিশাল সাম্রাজ্য। আর এই ভদ্রলোক একজন ক্রিপ্টো বিলিয়নার।
২০১১ তে বিটকয়েন ম্যাগাজিন দিয়ে যাত্রা শুরু ক্রিপ্টোকারেন্সির লাইনে।
২০১৩ তে আইডিয়া পাইলেন ইথিরিয়ামের। ১৫ সালে যেইটা বাজারে আসলো।
ইথিরিয়ামের মাধ্যমেই ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে একধরনের বিপ্লব শুরু হইলো। বিটকয়েন মার্কেট ভ্যালুতে এক নাম্বারে আর ইথিরিয়াম ২য় অবস্থানে থেকে ক্রিপ্টো মার্কেটে যেই আধিপত্য তার বইলা শেষ করা যাবেনা।
সহজ বাংলায় ইথিরিয়াম হচ্ছে যমুনা ফিউচার পার্ক আর এর ভিতরে গড়ে উঠছে নানান দোকান বা ক্রিপ্টো প্রজেক্ট। অর্থনীতির এই মন্দার টাইমেও একটা ইথিরিয়াম মাত্র ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।
ঘটনা এইটা না, ঘটনা হচ্ছে বুটেরিয়ানের পাশে যেই লোকেরে দেখা যাচ্ছে সে হচ্ছে ডক্টর নিকোলাস। স্ট্যান্ডফোর্ডের পিএছডি ওয়ালা এই লোক আবার স্ট্যান্ডফোর্ডের একজন টিচার যে ব্লকচেন টেকনলজি পড়ায় আর কিভাবে ক্রিপ্টোকে ডে টু লাইফে মানুষের ব্যাবহারে আনতে পারবেন তা শিখায়। বুঝেন অবস্থা।
ভদ্রলোক নিকোলাস Pi Network এর ফাউন্ডার। ২০২১ সালে টপ ৫ জন ব্লকচেইন ফাউন্ডারের একজন আর তার এই প্রজেক্ট অলরেডি প্রায় ৪০ মিলিয়ন মানুষ এই নেটওয়ার্কের সাথে জড়িত। আপাতত এতটুকুই এই লোকের ব্যাপারে জানা যথেষ্ট
Pi নিয়ে আগে টুকটাক জানাইছি সবাইকে। কেউ আগ্রহ দেখাইছে কেউ দেখায়াও আগ্রহটা রাখতে পারেনাই। যদিও এইটাই জগতের নিয়ম সবাই সব পারেনা।
যারা ধৈর্য নিয়ে দিনে একবার একটা এপে ঢুকে বাটন ক্লিক করছে তাদের কাছে PI এখন সোনার হরিণ। যে কোনদিন এক্সচেঞ্জে লঞ্চ হয়ে যাবে। ব্ল্যাক মার্কেটে ২০-৩০ টাকায় ১ টা পাই বিক্রি হচ্ছে। যা খুবই কম। অনেকেই অলরেডি হাল্কা পাতলা বেচে ১০-২০ হাজার টাকা নিজেরে গিফট করে দিছে। যা খুবই আনন্দের ব্যাপার।
আসল বিষয় হচ্ছে অপরচুনিটি যখন আসে তখন বুইঝা শুইনা ক্যাচ ধরা লাগে। একটু চালাক না হইলে বহু সুযোগ হাতছাড়া হয়, পরে আফসোস করা লাগে নাইলে।
আগে পরে একদিন Pi দিয়ে আপনি এমাজনে শপিং করতে পারবেন, টেসলার গাড়ি কিনতে পারবেন, আইফোন কিনতে পারবেন। ১০ পাই একটা আইফোন, ১০০০ পাই একটা টেসলা। এই স্বপ্ন এখন বাস্তবে দেখা যায়।
বিদ্রঃ PI এ কোন টাকা ইনভেস্ট করা লাগেনা, কেউ যদি বলে টাকা লাগবে তাহলে ভেবে নেন চুনা। পাই এপ প্লে স্টোর থেকে নামাবেন, আইডি কার্ড অনুযায়ী নাম দিবেন আর রেফারেলে ahadryhan দিয়ে একাউন্ট করে প্রতি ২৪ ঘন্টা পরপর মাইনিং চালু করবেন। রেফার নাম না দিলে একাউন্ট খুল্বেনা। এখন করলে দিনে ২/৩ টা পাই মাইন করতে পারবেন, প্রতি মাসে এই মাইনিং রেট কমে যায়। করতে থাকেন যদি আগ্রহ থাকে সুযোগ গ্র্যাব করার। এ সম্পর্কে জানতে আমার বিগত পোষ্ট দেখুন pi কয়েন একদিন আপনাকে ধনী বানাতে পারে।
সবাইকে অগ্রিম শুভেচ্ছা।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৪২