১. দেশের সেরা বিদ্যাপীঠের ভি সি ( ঢা বি ) পড়াশুনা , গবেষণা নিয়ে কথা না বলে কেবল বিরোধী দলের সমালোচনা করেন । যেন তিনি সরকারের আজ্ঞাবহ দাস । হাহাহহা , তবুও তিনি আনোয়ার হোসেন নামের নির্লজ্জ দল কানা ও দলদাস ভিসির চেয়ে ভাল ।
২. শিক্ষামন্ত্রি পি এস সি'র মত শিশুদের একটা পরীক্ষার প্রশ্ন পত্র ফাঁস নিয়ে তেমন কোন কথা না বলে কে অবরোধ আর গাড়ি পোড়ায় সেগুলো নিয়েই ওনার যত চিন্তা । যেন তিনি ই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রি ।
৩. দেশে এখন নির্বাচনকালীন সরকার নাকি আছে । কিন্তু বিরোধী দলের অফিস ভাংচুর করে নেতাদের গুম , হত্যা , আর মামলা দিয়ে কেন্দ্রীয় সকল নেতাকে জেলে ভরে রাখে । পাকিস্তান আমলে সেই ইয়াহিয়া , আইয়ুব খানের সময়ে ও দেখি নাই কোন রাজনৈতিক দলের অফিস এইভাবে রাতের আঁধারে ভাঙ্গে । আল কায়েদা নেতাদের মত বিরোধী দলের সকল নেতাকে আন্ডার গ্রাউন্ডে গিয়ে গোপন ভি ডি ও বার্তা দিতে হয় , হায়রে ... গনতন্ত্র ।
৪. তফসিল ঘোষণার পরেও নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মানেনা প্রাক্তন সরকারি দল , যেন তাদের জন্য কোন আইন নেই । রাস্তায় , বিটিভি তে ক্রমাগত উদোম হয়ে চলছে দলীয় প্রচারণা । আরে বাবা , বি এন পির কথা বাদ দিলাম । আপনাদের গৃহপালিত বিরোধী দল মানে জাতীয় বেঈমান ও পিরজাদা থুতু বাবা এরশাদের দলকেও তো কিছু বলার বা প্রচারণার সুযোগ দিচ্ছে না বিটিভি । অথচ প্রতিটা নির্বাচনের আগে দেখি সব দলকে সমান সুযোগ দেয়া হয় ।
৫. এমন কোন প্রধানমন্ত্রী আছেন যিনি বিরোধী দল কে রাস্তায় আন্দোলন করতে নামার উস্কানি দেন আর সহিংসতার বিষ বাস্প ছড়িয়ে দেন । যে দেশে এমন জঙ্গি মনভাবাপন্ন রাষ্ট্রপ্রধান আছেন, সে দেশকে অস্থিতিশীল করতে তাদের আর বাইরে থেকে ট্রেনিং নেয়া জঙ্গির প্রয়োজন নেই । আরে আপনি রাস্তায় নামার চ্যালেঞ্জ দেন , তার আগে নিজে এস এস এফ এর নিরাপত্তা নেন , তা প্রত্যাহার করে আসুন । পুলিশ , বিজিবি'র পাহারা বাদ দিয়ে নেতা কর্মী নিয়ে রাস্তায় নেমে আসুন ।