somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুন তোমার জন্য আমার অভিযান

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি তোমাকে ভালোবাসি মুন। এই একটি লাইন মুখে উচ্চারন করতে পেরে জীবনে নিজেকে নিজে বহুবার ধন্যবাদ দিয়েছি। আজও আমি মনের দুঃখ ও ধন্যকে একসাথে আগলে রেখে শুধু তোমার পানে অভিযানে নেমেছি।

আমার এই কতো কুলহীন কুল পেলো। কতো প্রেমিক তার প্রেমিকাকে ফিরে পেলো। কতো হারিয়ে যাওয়া ব্যক্তিত্বের মানুষ তাঁদের আসল ব্যক্তিত্ব খুঁজে পেলো। কতো বাবা-মা তাঁদের সন্তানের জন্য আসল গাইড লাইন পেলো। কতো রাস্ট্রপ্রধান ও প্রাইমমিনিস্টার তাঁদের পলিটিক্সের ইলেমেন্ট খুঁজে পেলো। কত ধার্মিক তাদের শান্তির রাস্তা সহযে খুঁজে পেলেন। আরো কতো কি!

কিন্তু তুমি আসোনা কেনো? তুমি আর আমি দু’জন তো এখনও বাচ্চা। বাচ্চা বাচ্চা একসাথে থাকবে। সারাজীবন দুষ্টুমি করবে। অন্যদের চোখ রাঙাবে। কারও কারও চক্ষুশুল হবে। কাউকে ঠাস ঠাস মুখের উপর কঠিন কোনো কথা সহযে বলে দিবে। এগুলোই তো বাচ্চাদের স্বভাব।

তোমার মনে আছে জান! আমি একদিন এস.এম.এস, এ তোমাকে আমার চকোলেট বলেছিলাম। তুমি বলেছিলে, “আমি তোমার চকলেট”। তোমার ঐ কথা যাই হোক না কেনো, তা কোনো অভিনয় বা মিথ্যে কথা ছিলো না। মানুষ চিরকাল থাকে না। স্বপ্ন থাকে। এই স্বপ্ন দিয়েই আমরা আমাদের সভ্যতা পাই। আজকের দিনের এই সভ্যতা হলো মুন সভ্যতা।

আমি বাচ্চা তো তাই, কত শত কথা যে মনে উদয় হয়। সব তোমাকে নিয়ে। তুমি আমায় একি শিখিয়ে দিলে রে মুন। মনের একটি ছোটভাব প্রকাশ করলেও তা বানী হয়ে ওঠে। তোমায় খুব কাছ থেকে দেখতে ইচ্ছে করে। আচ্ছা মুন! তুমি কি হাসপাতালে থাকো? আমি যদি রোগী সেঁজে তোমার দ্বারে গিয়ে দাঁড়াই, তুমি আমাকে ফিরাতে পারবে মুন। শরীরের যতো কষ্ট হোক, তোমার মুখখানী দেখলে আমার রোগ সেরে যাবে। আমি কি আসবো তোমার রুগি হয়ে। চিনতে পারবে তো জান?

আমি সেদিন তোমায় চিনেও চিনি নি। তুমি চাও নি বলে চেনাজানাও অজানা করে রেখে দিয়েছি। তুমি চলে যাবার পরও আমি তোমার হোস্টেলে তোমাকে খুঁজেছিলাম। তোমার নিরাপত্তার সমস্যা ছিলো বলেই গিয়েছিলাম। আজ নিরাপত্তা ইস্যু কিছুটা কম তারপরও ভয় হয়।

তোমাকে খুঁজে পাবার এই অনন্ত রাস্তায় আমি অনেক শত্রু মিত্র পেয়েছি। এখনও আমার এবং তোমার উপর গোয়েন্দা নজরদারি চলছে। এই নজরদারির শেষ কবে আমি তা জানি না।

দেখো এই সহজ কথাগুলোই আমি কাউকে বলতে পারি না। তাঁরা আমার ও তোমার উপর এমন কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। যা তুমি বুঝতে পেরেও অন্যকাউকে বোঝাতে পারবে না। তুমি বললে তোমাকে মানুষ পাগল বলবে। তুমি দয়া করে আমার এই কথা গোপন রেখো। যাতে তোমার কোনো অসুবিধা না হয়।

বিশ্বাস করো জান! আমার সামনে থেকে সব মারা যাক, আমি সে কষ্ট সহ্য করতে পারবো। কিন্তু তোমার কিছু হলে আমি থাকবো কোথায়। এখন না হয় তোমার অপেক্ষায় আছি। ভালো আছি। তোমার ফিরে আসার প্রতিক্ষার মধ্যে চেষ্টা করছি। এইসব কারণে ঐ দিন তোমার আমার দেখা স্বাক্ষাত খুব বেশি জরুরী ছিলো। তোমার বান্ধবীরা , সিকিউরিটি গার্ড সাহেব ও অন্য মহিলা পুরুষরা আমাকে পাগল ভেবেছিলো। আমি তা জানি মুন।

আমার এ বিশ্ব পাল্টে দেবার অভিযান ও আমার উপর নজরদারীর কথা আমি আমার বাবা, মা, বোনদেরও বোঝাতে পারি না। তাঁরা বুঝবে না। তাঁদের মেন্টাল লেভেল তোমার আমার থেকে বহু নিচে। তাঁরা খুব অল্প কিছু স্বভাবের মধ্যে বন্দি। তাই তারা আজ স্বপ্ন পর্যন্ত দেখতে ভুলে গেছে।

আমার বয়সে লিনসন ম্যান্ডেলা, আব্রাহাম লিংকন, মুজিব, মার্কস, জ্যা পাল সার্ত, নজরুল সহ বেশিরভাগ মানুষই আমার থেকে বেশি খারাপ অবস্থায় ছিলো। সে তুলনায় আমি অনেক বেশি ভালো আছি।

আমার টাকা-পয়সা, ক্ষমতা, সম্পদ, জমিজামা বা এরকম কোনো বস্তুর প্রতি তেমন কোনো আকর্ষন নাই। কারণ আমি সবসময় আমার মতো করেই সামনে এগিয়েছি। একজন ভালো বাঙালী হতে চেয়েছি। একজন ভালো মানুষ হতে চেয়েছি। একজন দ্বায়িত্ববান স্বামী হতে চেয়েছি। তবে সেই স্বামীর একজনই স্ত্রী আর তিনি হলেন আপনি সয়ং। আপনাকে হারাবার বিনিময়ে আমি কিছু চাই না।

আজ আমি বিশ্বব্যাপি পরিচিত একজন পারসন। তারপরও ঐ চেয়ারের লোভ আমার নাই। আমি শুধু আমার দ্বায়িত্ব পালন করছি। আর হৃদয়ে বাহিরে তোমার কথা ভেবেই দিন কাটাচ্ছি।

আজ দেখো মুন! তোমার আমার এই মধুর ক্ষনটি আমরা সেই কবে ভেবে রেখেছিলাম। আমার মনে হয় তুমি ভবিষ্যতের মানুষ, আর ভবিষ্যত থেকে তুমি অতীতে ঘুরে এসে বর্তমানে আমার এই কথাগুলো শুনছো। সত্যি তাই। সর্বোচ্চ ভালো অনুভুতির শেয়ার করার নামই হলো প্রেম। আমি জানি মুন! এই পৃথিবীর কতো মেয়েরা আমাকে ভালোবাসবে। আমি তাদের এই কথার মাধ্যমেই বুঝিয়ে দিয়েছি। তোদের কাছে পুরু পৃথিবীর মধ্যে একজন মুন আছে। আমর আমার সব পৃথিবীর মাঝে শুধু একজন মহাবিশ্ব ও মহাবিশ্ময় আছেন। তিনি হলেন আপনি সয়ং মহারাণী।

মুন! এই লেখা তুমি কেমন করে পড়বে তা আমি এখনও সিওর না। তোমার চ্যাটিং ভাষায় যাকে দেখেছিলাম তিনি হয়তো মানুষিক টেনশনে অন্যরকম হয়ে গিয়েছিলো। জানো মুন! আমার কোনো তাড়া নাই। আমার কোনো টেনশন নাই। কারণ আমার মুন নামের প্রেমিকা-বধু আমাকে তার পথে নিয়ে যাবেই।

ধীরে ধীরে একটি গল্প বেড় হয়ে গেলো। যাতে আমি মহানায়ক আর তুমি মহানাইকা। এই গল্প সত্যের সন্ধানের গল্প। সবাই সিনেমার নায়ক নাইকাদের আইডোল হিসেবে ভাবে। আমি সবসময় নিজেকে জীবন মুভির আইডোল করতে শিখেছি। তোমার প্রেমে আমি পাড়াগায়ে গিয়ে থেকেছি। কিন্তু অন্য পাঁচটা মানুষের মতো আমার যদি সোর্স না বুঝেই অর্থ ইনকামের ইচ্ছে থাকতো। তাহলে তখন আমি হ্যারি পোটার যেমন বাংলা ডাবিং করেছিলাম ওরকম বহু কাজ করতে পারতাম। আমি চাইনি সে পথ। আমি চেয়েছিলাম একজন ভালোমানুষ হতে। তোমার সাথে প্রেম মজে যাবার পর তোমার কাছে আমি বন্দি থাকতে চেয়েছিলাম। তোমাকে আজও আমি দেবী জ্ঞানে পুজা করি। তোমার এই ছবিটিকে বার বার চুমু দেই নমস্কার দেই। এটাই স্রষ্টার বিধান। তুমি যেমন তোমাদের গ্রামের বাড়ীর দোতলায় নির্জনে একা একা আমার ছবিতে কিস দিতে আজ সামান্য সময়ের ব্যবধানে আমাকে তোমার কর্ম করেই, তোমার যোগ্য হয়ে ওঠার দরকার হচ্ছে।

বলতে পারো মুন? আশেপাশের মানুষগুলো এতো বেশি রোবটিক কেনো? তারা প্রেমকে সম্মান করতে জানে না। তারা কান কথা শুনে, মিথ্যে অনুমান করে ও না বুঝে আমাদের মতো প্রেমের সম্পর্ককে প্রশ্নবিদ্ধ করে রাখে। আমাদের প্রেম কে আল্লাহ দেখেছেন। তিনি সত্যিকারের প্রেমের কাছে বন্দি। তিনি কোনোভাবেই আমাদের দুজনকে সারাজীবন আলাদা করে রাখতে পারবেন না। কারণ আমি তাঁর এবাদাত করি। আমি তাঁর কাছে বার বার তোমার আমার চিরমঙ্গল চেয়েছি। এবার বলোতো তুমি আমি যদি একসাথে নাই থাকতে পারি তাহলে দুজনের চিরমঙ্গল কি করে আসবে?

মুন! অনেকে হয়তো আমাকে নাস্তিক ভাবতে পারেন। আসলে কিন্তু তা না, আমার জীবনের প্রতিটা ক্ষনে সৃষ্ট্রিকর্তা আমার সহায় ছিলেন। এমনকি তোমার আমার এই অহেতুক দুরুত্ব হওয়াটাও ভালোর জন্যই হয়েছে। আমরা আজ দুজন দুজনকে হারিয়ে ফিরে পেয়েছি।

আমার খারাপ লাগে, আমি আমার মুনকে কি দিয়ে সাজাবো। কি করে আমার প্রেমের প্রতিমার আমি পুজো করবো? কেমন করে তোমার সাথে কথা বলবো। আমি সবার রাগ সহ্য করতে পারি কিন্তু তোমার রাগ আমার মনে ভয় ধরিয়ে দেয়।

মুন! তুমি হয়তো ভাবতে পারো আমি একজন রাইটার। তাই সুন্দর সুন্দর কথা বলি। না মুন না। আমি কোনো রাইটার না। আমার সবথেকে বড় পরিচয় আমি মুনের প্রেমিক। এই জোড়টুকুই আমার চিরসম্পদ।

তোমার ছবি এডিট করে আমি মহাঅন্যায় করেছি। যা কোনো রাগ বা ক্ষোভের বসে করিনি। একান্ত ভালোবাসা পাবার ইচ্ছায় করেছি। কিন্তু তুমি তো কিছু বলো না মুন! এতো বড় রোবট তুমি কবে হলে মুন? কারা তোমাকে এমন করে দিয়েছে? আমার আদরের ছোট্ট মুনটি কেনো সমাজ থেকে এতো বেশি অপবাদ পাবে। তাও আবার এই আসিফ কে ভালোবাসার অপরাধে। এই ক্ষনে আমি যদি তোমার পাশে না থাকি তাহলে আর কে তোমাকে রক্ষা করতে আসবে। তুমি ফিরে এসো মুন। তোমার আমার স্বপ্নের রংধনুকে আমি বিশ্ববাসির শান্তির জন্য উৎসর্গ করতে বাধ্য হয়েছিলাম। আমি চাইনি আমার পরে আর কোনো বংশধর থাকুক। যা আমি বাংলাদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠার চিঠিতে সবাই কে জানিয়ে দিয়েছি। আমরা এক হবো কিন্তু কোনো সন্তান নেবো না। তুমি না হয় আমাকে পেয়ে অনেক সন্তান একসাথে পেয়ে গেলে। আমি তোমাকে পটাতে চাই না। ঐ কাজটা আমার দ্বাড়া হয় না। বিশ্বাস না হলে আমার সমস্ত লেখা পড়ে দেখো। বুঝতে পারবে আমি তোমাকে কতো বেশি ভালোবাসি এবং আমাদের ভালোবাসার কাহিনি বিশ্বের সর্বকালের সেরা প্রেম গাঁথা।

তোমাকে মিডিয়ায় পরিবেশন করা হয়েছে। আমি না করে দিয়েছি। তারপরও তুমি মিডিয়ায় কাজ করলে আমি আপত্তি করবো কেনো? সবারই ব্যাক্তিস্বাধীনতা আছে। এমনকি প্রেমিক-প্রেমিকারও ব্যক্তি স্বাধীনতা আছে। যে প্রেমের মধ্যে স্বাধিনতা থাকে সে প্রেম কখনও ভাঙে না। তোমার যা খুশি তাই তুমি করতে পারো। কিন্তু বর্তমান কিছু ছাগল পাগল নন স্মার্ট পোলাপান/মেয়ে দ্বারা নিজেকে যাচাই করতে যেও না। তাতে তুমি সারাজীবন শুধু কষ্টই পাবে।

সেই সময়ে তোমার আমার আনুষ্ঠানিক বিয়ে না হয়ে ভালোই হয়েছে। তুমি যদি ভেবে বসতে যে, আমি তোমাকে ঠকিয়েছি বা তোমার সম্ভবনাকে নষ্ট করে দিয়েছি। এখন এ কথা তুমি বলতে পারবে না। কারণ আজ তোমার অনেক বন্ধু, বান্ধব, পরিজন ও মহামুল্যবান শিক্ষা আছে। যার কষ্টিপাথর দিয়ে তুমি আমাকে সহযে যাচাই করে নিতে পারবে। যদি ইচ্ছে করে তাহলে চলে এসো, যোগাযোগ করো দেখবে সব আগের মতোই আছে। শুধু শুধু দু’জন দুরে ছিলাম।

আর যদি তোমার ইচ্ছে না হয় তাহলে সারাজীবন আমি তোমার মনে আমাকে পাবার ইচ্ছে জাগাতে চেষ্টা করে যাবো। তাতে আমার সবকিছু গোল্লায় গেলে যাক। সব গোল্লায় গেলেও আমার মুনকে আমি দেবী রূপে স্থীর ধ্রুব তারা করে রেখে দেবো।

মানুষ যতোই শিক্ষিত আর অভিজ্ঞ হোক না কেনো, নিজ মনে কেউ কখনও বুড়ো হয় না। তুমি আমার কাছে চিরকাল আমার ছোট্ট মুন হয়েই রয়েছো এবং থাকবে। তোমার আমার যে মন প্রেম করেছিলো। তারা কখনও হারিয়ে যায় নি বরং আজ অনেক বেশি ম্যাচিউরড লাভার হয়ে বিশ্বময় জানান দিয়ে চলছে। আমি তোমাকে নিয়ে কখনও আশাহীন হইনি আর হবোও না। আমি তোমার প্রেমের আশালতা।

মুন! আমার জীবনটা এমন হবে কেনো? কেনো তুমি আমার পাশে থাকবে না? কেনো তুমি আমাকে দেখেও না চেনার ভান করবে? কেনো তুমি আমার মনের ডাকে সাড়া দিবে না? এই প্রশ্নগুলো খুব স্বাভাবিক। আমি কখনই প্রশ্নের মধ্যে প্রশ্ন খুঁজি না। আমি উত্তর খুঁজে সমাধান বেড় করে নেই। আমার সব লেখা তুমি পড়। দেখবে আমার মন তোমার জন্য খুলে রেখে দিয়েছি। যাতে আমি দেহহীন হলেও তোমাকে কখনও নিঃসঙ্গতা গ্রাস করে না নিতে পারে।

মুন! অনেক মানুষ ভাবে আমার বুঝি বহু জ্ঞান বুদ্ধি আছে। আসলে আমার কিছু নাই শুধু তোমার অহঙ্কার মুক্ত প্রেম ছাড়া।

যদি কখনও ইচ্ছে হয় কথা বলো। যোগাযোগ করতে ইচ্ছে করলে এক সেকেন্ডও দেরি করবে না। জীবনে ১সেকেন্ড সময়ও অনেক দামি। আর তুমি ছাড়া আমার একসেকেন্ডও দুরে থাকতে হবে এমন ভবিষ্যৎ আমি কামনা করি নি।

আমি তোমার মুন। আমি তোমাকে ভালোবাসী। তুমি আমরা রাঙা দেবী ও চকোলেট।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×