“ছোট্ট একটি মেয়ে। মাত্র ১০ বছর বয়স।
সবার প্রিয় ছিল সে। নাম তার ‘সোনাবরু’ ।
স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে হাঁড়িতে ভাত না পেয়ে আত্মহত্যা করে সে।
দারিদ্র্য মানতে না পেরে শিশু সোনাবরু আত্মহত্যা করায় এখন বিবেকের দংশনে পুড়ছেন তার স্কুলের শিক্ষক ও গ্রামবাসী। কতঁটুকুন মেয়ে !! কতটুকুই বা চাহিদা হতে পারে ঐ ছোট্ট উদরের ??
বরগুনার কেওড়াবুনিয়া ইউনিয়নের জাকিরতবক গ্রামের সর্বত্র এখন শোকের আবহ।”
দেখেন কি অবস্থা। যখন মেয়েটি বেচে ছিল তখন কি একটা মানুষেরও তার মুখে ভাত তুলে দেওয়ার মুরোদ ছিল না??????
এখন দরদ দেখাইতে আইছে। আর মিডিয়াও দেখেন লাফাইতে লাফাইতে সেইটা প্রচার করতাছে। একটা সোনাবরু মারা গেছে তো কি হইছে……… আরও অনেক সোনাবরু আছে, তারা কষ্টে আত্মহত্যাও করবার পারতাছে না।
হেগো লাইগা কিছু না কইরা গ্রামবাসী, শিক্ষক,দেশবাসি শুরু করছে মায়াকান্না।
অদ্ভুত মিল দেখেন, যখন আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে দারিদ্র বিমোচনের থিওরি দিচ্ছেন ঠিক তখনি সোনাবরু আত্মহত্যা করল। আত্মহত্যা করার আর টাইম পাইলো না…

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



