ভুলেও যেতে পারেন অনেকে! আহারে উহুরে কিছুক্ষণ করে তার পর ভুলে যাবেন হয়ত আবার! বাড়ীর ছোট্ট কাজের ছেলেকে হয়ত কখন কোন কারনে চড় দিবেন এদের অনেকই।
তাই আপনি যদি এই ছবি গুলো দেখে থাকেন এবং কষ্ট লাগে অথবা আপনার পরিচিত কেও যদি দেখে থাকেন তবে তাঁদের বলবেন যেন এই সব অবহেলিত শিশু দের জন্য কিছু করেন। এক বেলা হলেও একজন কে জেন খাবার কিনে দেন অথবা কোন ভাবে সাহায্য করেন। তবেই এ উপলব্ধি সার্থক হবে।
তানাহলে এই ছবি দেখে কষ্ট অথবা রাগ হওয়া পুরটাই বৃথা যদি তা থেকে কোন উপলব্ধি না আসে এবং এই উপলব্ধি সমর্থ বিত্তবান দের দুস্থ মানুষের সেবাই কোন কাজে না আসে।
করে দেখান। খালি হা হুতাশ করে মহান হওয়া যাবেনা। চা খেতে খেতে খবরের কাগজে এই সব কষ্টকর ছবি আর খবর দেখে প্রিওজন কে শুধু এটা বল্লেই হবেনা “ ওগো! দেখেছ গো! দেশটা কোথাই গেসে! ইশ!!! দয়া মায়া বলে আর কিছু থাকল না, এরা কি মানুষ নাকি অমানুষ!”
দুঃখ বিলাশ জেন না হয়, এসব খবর জেন চা এর টেবিল এর নিছক কথপকথন আর বিনদন এর ভিন্নরুপ না হয়! এসব জেন হয় ভাল কিছু করার অনুপ্রেরনা! আশুন সবাই একটি অনাহারী শিশুর মুখে হলেও আহার তুলে দেই আর কোথাও কোন শিশুর উপর অত্যাচার হতে দেখলে রুখে দাড়াই। সাহায্য করি অবহেলিত মানুষের আমাদের সামর্থ মত। আবার বলি, খালি হা হুতাশ করে মহান হওয়া যাবেনা। করে দেখান।
সামর্থ্য যদি নাও থাকে ইচ্ছাটা যেন থাকে, সুযোগ সামর্থ্য মত আমরা যেন অবহেলিত এবং বঞ্ছিত মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসি যে যেভাবে যখন পারি।
সাধারণ একজন মানুষ হয়ে দেশের সব মানুষের খুধা দারিদ্রের কষ্ট আমরা একা লাঘব করতে পারবনা, তাই সামনে পাওয়া এক জনকেও যদি সামর্থ্য মত একটু সাহায্য করি অথবা একবেলার খাবার কিনে দেই তাও অনেক।
আবার একবার বলি, খালি হা হুতাশ করে মহান হওয়া যাবেনা। করে দেখাই চলুন।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



