দৈর্ঘ : ১৩৫ মিনিট
রঙ :রঙিন
দেশ : যুক্তরাষ্ট্র
ভাষা : ইংরেজি
নির্মাণব্যয় : ৫৮,০০০,০০০ মার্কিন ডলার
আয় : ৩১৩,৫৪২,৩৪০ মার্কিন ডলার (পৃথিবীব্যাপী)
পরিচালক : রন হাওয়ার্ড ( সিলিভিয়া নাসার এর উপন্যাস অবলস্বনে )
মুক্তি কাল: ২১ শে ডিসেম্বার ২০০১
অভিনয় : মূল চরিত্র (জন ন্যাশের) চিরত্রে অভিনয় করেছে রাসেল ক্রো। ইডি হারিস, জেনিফার কানেলি , ক্রিস্টোপার পালুমার, এডাম গোল্ডবার্গ,জস লুকাস , ........
প্রযোজক : ব্রাইন গ্রাজের এবং রন হাওয়ার্ড ,
সিনেমাটোগ্রাফি: রজার ডেকিন্স
চিত্রনাট্য : একিবা গোল্ডম্যান
কম্পোজার :জেমস হরনার
কাহিনী সংক্ষেপ :
কাহিনীটি অনুপ্রাণিত হয়েছে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী গণিতবিদ জন ন্যাশের জীবন থেকে ।
পিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে গনিতবিদ্যার উপর পড়ছেন জন । জন ন্যাশ তার চলা ফেরা কাথা বার্ত্ সব কিছুতেই যুক্তি / গনিতিক সংঙ্গা খুজতেন , এই নিয়ে তার সহপাটিরা তাকে পাগল ভাবতেন । অনেক্ই রীতিমত তার সামনেই তাকে পাগল বলতেন । এই নিয়ে ভাববার সময় নেই । বেশির ভাগ সময় একা থাকে জন , একা থাকতে থাকতে তার জীবনে আগমন ঘটে তার কল্পনার মানুষের , পুথমত আসে চালর্স হারম্যান , এর পর এক এক করে চালর্স হারম্যান তার বোনের মেয়ে কে পরিচয় করিয়ে দেয় জন এর সাথে , জন তাদের সাথে কথঅ বলে সময় কাটায় , পড়ালেখা শেষে হুইলার ল্যাবের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন আর সেই খানে তার কল্পনার মানব উলিয়াম পার্চার ।
এর মধ্যে জন আলিসিয়া নামক একজন কে পচন্দ করে এবং শেষে তাকেই বিয়ে করে , কল্পনার মানব গুলো তাকে এমন ভাবে তাড়া দিতে লাগলো. এবং কল্পনাকে জন এর সামনে বাস্তব মনে হতে লাগলো , যা অন্য দের চোখে পাগলমি হয়ে হিসেবে রুপ নেয়, তার এই দিনে তার পাশে ছিলেন তার স্ত্রী , তার চেষ্টা ও পরিশ্রমে এক সময় জন কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠে, এবং একদিন থমাস কিং নামক একজন এসে তাকে খবর দেয় তাকে নোবেল প্রাইজের জন্য বিবেচনা করা হয়েছে । আধুনিক অর্থনীতির উপর তাকে নোবের পুষ্কারের নির্বাচিত করা হয়েছে । কথা চলতে থাকে , মি. থমাস কিং তাকে সেই ঘরটির তে গিয়ে জনকে তাদের সাথে চা খেতে বলেন , যেই ঘরটি একদিন তার অধ্যাপক দেখিয়েছেন , এবং সবাই প্রফেসর ম্যাক্সকে কলম দিচ্ছিলেন , এই কয়েক বছরে একবারে জন্যেও সেজন এই ঘরটিতে প্রবেশ করেনি । থমাস কিং এর কথায় আজ সে ওই ঘরে প্রবেশ করলো , এবং একটু পরেই সবাই তাকে কলম দিতে লাগলো. ।
এই ভাবেই এগিয়ে গেলো গল্প টি .....
সমাপ্ত কালে রাসেল ক্রো;এর কথাটুকু সরাসরি তুলে দিলাম....
– আজকের এই অবস্থানে আসতে গিয়ে আমি আমার পার করতে হয়ে হয়েসেছে এমন কিছু সময় যা কিনা আমার শারীরিক , দার্শন , দৃষ্টিভ্রম এবং ফিরে যেতে হয়েছে আমার পিচনের দিকে । এবং হ্যাঁ আমার কর্ম জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আবিষ্কার করেছি । আবিষ্কার করেছি আমার সারা জীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । আর সেটা হলো ভালোবাসার রহস্যময় এক সমীকরণ পৃথিবীতে একমাত্র যেটা যৌক্তিক ও অর্থপূর্ণ বলা যায় । আমি আজ রাতে এইখানে আসতে পেরেছি শূধু তোমার জন্য । তোমার জন্য আমি আমি হতে পেরেছি । আমার সব যুক্তিই তুমি । ধন্যবাদ ,
বিষেশ মুহূর্ত : আকাশের গায়ে নক্ষ দিয়ে রাসেল ক্রো'এর ছবি আকাার মুহর্তটি ভুলবার মতো নয় , তা ছাড়া সেই সাথে নোবেল দেওয়ার সেই মুহূর্ত তো আছেই........................