somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রাচীণ মিশর ও ফারাওদের রাজর্ত্ব দিত্বীয় পর্ব

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আদি রাজবংশীয় যুগ
প্রাচীন সুমেরিয় আক্কাদিয় এবং প্রাচীন এলামিয় সভ্যতার প্রায় সমসাময়িক ছিল এইযুগ। খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় শতকে মিশরীয় পুরোহিত মানেথো তার সময় পর্যন্ত মিশরের ফারাওদের ত্রিশটি রাজবংশে ভাগ করেন যা এখনো স্বীকৃত। তিনি তার ইতিহাস সূচনা করেন মেনি নামের একজন রাজাকে দিয়ে যার ব্যাপারে বিশ্বাস করা হত যে তিনি উচ্চ এবং নিম্ন মিশরকে প্রায় ৩১০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে একত্রিত করেন।তবে মেনির ব্যাপারে সমসাময়িক কোন রেকর্ড পাওয়া যায় না। অনেক পন্ডিত মেনিকে প্রকৃতপক্ষে ফারাও নারমার মনে করেন।আদি রাজবংশীয় যুগে প্রথম ফারাওরা মেমফিসে রাজধানী স্থাপন করে নিম্ন মিশরের উপর তাদের নিয়ন্ত্রন বিস্তার করেন। তার ফলে তাদের পক্ষে উর্বর নীল বদ্বীপের শ্রমশক্তি এবং কৃষিশক্তির এবং একই সাথে লেভান্টের বাণিজ্যপথগুলির উপর নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়। তাদের ক্রমবর্ধমান ক্ষমতা এবং ধনসম্পদের পরিচয় পাওয়া যায় তাদের বিশদ মাসতাবা সমাধি ও আবিদোসের সমাধিমন্দিরগুলিতে যেখানে ফারাওদের মৃত্যুর পর তাদের অর্চনা করা হত। এইসকল ফারাওদের তৈরী রাজতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান যা ভূমি শ্রম ও সম্পদের উপর রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার টিকে থাকা এবং বিকাশে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে।
প্রাচীন রাজবংশ
সুপ্রতিষ্ঠিত কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে এই যুগে কৃষি উৎপাদন আগের চেয়ে বৃদ্ধি পায়। তার ফলশ্রুতিতে কলা স্থাপত্য এবং প্রযুক্তিতে ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়।প্রাচীন মিশরের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তিগুলোর মাঝে গিজা পিরামিড এবং স্ফিংসের মূর্তি এই সময়ে নির্মান হয়। উজিরের নির্দেশনায় রাষ্ট্রের কর্মকর্তারা কর আদায় করতেন ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সেচকাজ সমন্বিত করতেন বিভিন্ন নির্মান প্রকল্পে কৃষকদের নিযুক্ত করতেন এবং একটি বিচার ব্যবস্থা পরিচালনা করতেন। কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রনের বিকাশের সাথে একটি শিক্ষিত লিপিকার ও কর্মকর্তা শ্রেণীর উদ্ভব হয়। এই শ্রেণীর লোকদের তাদের কাজের বিনিময়ে ফারাওয়ের পক্ষ হতে জমিদারি দেওয়া হত। ফারাওরা তাদের মৃত্যুর পর তাদের সমাধি অর্চনা করার জন্যও ভূমিদান করত। এমনকি স্থানীয় মন্দিরেও তারা ভূমিদান করত। বিশ্বাস করা হয় যে পাঁচ শতক ধরে চলা এই রীতির প্রভাবে ক্রমান্বয়ে ফারাওদের অর্থনৈতিক শক্তি দুর্বল হয়ে যায় এবং একটি বড় কেন্দ্রীয় প্রশাসন চালাবার ক্ষমতা তাদের লোপ পায়। ফারাওদের ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার সাথে সাথে স্থানিয় প্রশাসকেরা ফারাওয়ের প্রাধান্য অস্বীকার করতে থাকে। এর সাথে খ্রীষ্টপূর্ব ২২০০ থেকে ২১৫০ সাল পর্যন্ত তীব্র খরার কারণে মিশরের প্রাচীন রাজবংশের অবসান হয় এবং মিশর ১৪০ বছরের দুর্ভিক্ষ এবং যুদ্ধবিগ্রহে পতিত হয় যাকে বলা হয় প্রথম অন্তর্বর্তী যুগ।
প্রথম অন্তর্বর্তী যুগ
মিশরের কেন্দ্রীয় সরকারের পতনের পর প্রশাসনের পক্ষে অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। প্রাদেশিক গভর্নরেরা দুর্যোগের সময় ফারাওয়ের সাহায্য পেতে ব্যর্থ হয়। একই সাথে খাদ্যাভাব এবং রাজনৈতিক সংঘাত দুর্ভিক্ষ এবং ছোটখাট গৃহযুদ্ধের দিকে দেশকে ঠেলে দেয়। কিন্তু বিভিন্ন সমস্যার পরেও স্থানীয় নেতারা ফারাওয়ের থেকে অর্থনৈতিক মুক্তি লাভ করার কারণে প্রদেশগুলোতে এক সমৃদ্ধ সংস্কৃতির সূচনা করে। নিজ সম্পদের নিয়ন্ত্রন নিজের হাতে ফিরে পাবার পর প্রদেশগুলি অর্থনৈতিকভাবেও ধনী হয় যার প্রমাণ সমাজের সব শ্রেণীর মাঝে বড় এবং উন্নত সমাধিস্থানের মাঝে।এই সময়ে সৃজনশীলতার ব্যাপক প্রসার ঘটে। ইতিপূর্বে যেসকল সাংস্কৃতিক মোটিফ রাজকীয়তায় সীমাবদ্ধ ছিল প্রদেশের কারিগররা এ সময় তাকে গ্রহণ করেন এবং নিজেদের মত পরিবর্তন সাধন করেন। লিপিকারগণ নতুন ধরনের সাহিত্যশৈলীর বিকাশ ঘটান যার মধ্যে এই যুগের আশাবাদ এবং মৌলিকতা ফুটে উঠে। ফারাওয়ের আনুগত্য থেকে মুক্ত হয়ে স্থানীয় শাসকেরা রাজনৈতিক ক্ষমতা এবং ভূমির নিয়ন্ত্রন নিয়ে পরস্পরের সাথে দ্বন্দে লিপ্ত হয়। খ্রীষ্টপূর্ব ২১৬০ অব্দের মধ্যেই হেরক্লেওপোলিসের শাসকের উত্তরে নিম্ন মিশর এবং তাদের প্রতিপক্ষ থেবেসের ইন্তেফ পরিবার দক্ষিণে উচ্চ মিশর নিয়ন্ত্রন করতে থাকে। ক্রমান্বয়ে ইন্তেফ পরিবার শক্তিশালী হতে থাকে উত্তরে প্রভাব বিস্তার করতে থাকে। এতে দুই পক্ষের মাঝে সংঘাত অবশ্যম্ভাবী হয়ে উঠে। ২০৫৫ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে মেন্তুহোতেপ ২ এর নেতৃত্বে ইন্তেফ বাহিনী হেরক্লেওপোলিসের বাহিনীকে পরাজিত করে। এভাবে মেন্তুহোতেপ মিশরের দুই ভূমিকে একত্রিত করেন এবং এক অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক রেনেঁসার সূচনা করেন।
মধ্যকালীন রাজ্
মধ্যকালীন রাজ্যের ফারাওগণ দেশের সমৃদ্ধি এবং স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হন ফলে সাহিত্য ও কলা এবং বৃহৎ নির্মান প্রকল্পের পুনর্সূচনা হয়। মেন্তুহোতেপ ২ এবং তার এগারতম রাজবংশের ফারাওদের রাজধানী ছিল থেবেস। পরবর্তীতে দ্বাদশ রাজবংশের সূচনায় আমেনেমহাত রাজধানী সরিয়ে ইশতাওয়িতে সরিয়ে নিয়ে আসেন। এখান থেকে ফারাওগণ দূরদর্শী ভূমি উদ্ধার এবং সেচকাজ শুরু করেন যার ফলে এই অঞ্চলে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। উপরন্তু নুবিয়া অঞ্চলের স্বর্ণ এবং প্রস্তর খনি সমৃদ্ধ এলাকাও দখল করা হয়। একইসাথে পূর্ব বদ্বীপে শাসকের দেওয়াল নামে প্রতিরক্ষামূলক দেওয়াল গড়া হয়।অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক সুরক্ষা কৃষি এবং খনিজ সম্পদের প্রাচুর্য কলা ও ধর্মের ব্যাপক উন্নতি সাধন করেন। প্রাচীন রাজ্যের কালে দেবতাদের ব্যাপারে যে অভিজাত মনোভাব ছিল তার স্থলে ব্যক্তিগত ভক্তির প্রকাশ লক্ষ্য করা যায়। এযুগের বিশ্বাসে সকলের আত্মা রয়েছে এবং মৃত্যুর পর তারা সবাই দেবতাদের সাথে যোগ দিতে পারে। এযুগের সাহিত্যে উঠে আসে জটিল থিম লিখনশৈলীতে দেখা যায় আত্মবিশ্বাসী অলংকারপূর্ণ শৈলী। এযুগের ভাস্কর্যে সূক্ষ ব্যাপারগুলি এমনভাবে ফুটে উঠেছে যা এর কৌশলগত পরিপূর্ণতাকে প্রকাশ করে।এযুগের শেষ বড় ফারাও আমেনেমহাত ৩ খনিজ উত্তোলন এবং নির্মানকাজের শ্রমশক্তির যোগান দিতে নিকটপ্রাচ্যের সেমেটিকভাষী কানানীয়দের নীল বদ্বীপে বসতি স্থাপনের অনুমতি দেন। এসকল উচ্চাভিলাষী নির্মানকাজ ও খনিজ উত্তোলন এবং নীলনদের বন্যায় অর্থনীতি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং মধ্যম রাজ্যের পতনের সূচনা হয়। এই পতনের সময় কানানীয় বসতি স্থাপনকারীরা বদ্বীপের নিয়ন্ত্রন নিয়ে নিতে থাকে এবং অবশেষে হিসকোস রূপে মিশরের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়।

দ্বিতীয় অন্তর্বর্তী যুগ
১৭৮৫ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের দিকে হিসকোস নামের এক সেমিটিক কানানীয় সম্প্রদায় ফারাওয়ের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে মিশরের ক্ষমতা নিয়ে নেয় এবং মিশরের কেন্দ্রীয় সরকারকে থেবেসে সরে যেতে বাধ্য করে। থেবেসে ফারাও এদের করদ রাজায় পরিণত হন। তবে হিসকোসরা মিশরীয় সরকার পদ্ধতি বহাল রাখে এবং নিজেদের ফারাও বলে পরিচয় দেয় এবং মিশরীয় সমাজ সংস্কৃতির একীভূত হয়। তারা মিশরে কয়েকটি নতুন যুদ্ধাস্ত্র যেমন ঘোড়ায় টানা রথ কম্পোজিট ধনুক প্রচলন করে।থেবেসে সরে যাওয়ার পর থেবেসের ফারাওরা উত্তরে হিসকোস এবং দক্ষিণে হিসকোসদের নুবীয় মিত্র কুশীয় মাঝে আটকা পড়ে যায়। দীর্ঘদিন হিসকোসদের অধীন থাকার পর থেবেসীয়রা ধীরে ধীরে শক্তিশালী হয় এবং অবশেষে হিসকোসদের বিরুদ্ধে সংঘাতে অবতীর্ণ হয়। ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে চলা এই সংঘাত ১৫৫৫ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে শেষ হয়। ফারাও সেকেনেনরে তাও এবং কামোস দক্ষিনের নুবীয়দের পরাজিত করেন। কামোসের উত্তরাধিকারী আহমোস ১ উত্তরের হিসকোসদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি সফল সামরিক অভিযান পরিচালনা করেন যার ফলশ্রুতিতে হিসকোসরা মিশর থেকে সম্পূর্ণ বিতারিত হয়। আহমোস ১ একটি নতুন রাজবংশের পত্তন করেন। এর মাধ্যমে মিশরে নতুন রাজ্যের কাল শুরু হয়। মিশরের সীমানা বিস্তৃত করা এবং নিকট প্রাচ্যের উপর কর্তৃত্ব বিস্তারের আকাঙ্ক্ষা নতুন রাজ্যের ফারাওদের কাছে সামরিক শক্তি বৃদ্ধিকে অগ্রাধিকারে পরিণত করে।
নতুন রাজ্য
নতুন রাজ্যের ফারাওগণ সীমন্ত সংরক্ষণ এবং প্রতিবেশী আসিরিয়া কানান এবং মিতানির সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে এক নজিরবিহীন সমৃদ্ধির যুগ প্রতিষ্ঠা করেন। থোথমোস ১ এবং তার নাতি থোথমোস ৩ মিশরের সম্রাজ্যকে পূর্বের যেকোনো সময়ের চেয়ে বিস্তৃত করেন। তাদের দুজনের মধ্যবর্তী সময়ে রাজত্ব করেন থোথমোস ১ এর কন্যা হাতশেপসুত। হাতশেপসুতের রাজত্বকাল ছিল শান্তিপূর্ণ এবং তিনি অনেকগুলো পুরোনো বাণিজ্যপথ চালু করেন যেগুলো হিসকোসদের সময় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। একইসাথে তার সময়ে অনেক নতুন অঞ্চলেও বাণিজ্যপথ গড়ে উঠে। ১৪২৫ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে যখন থোথমোস ৩ এর মৃত্যু হয় তখন মিশরীয় সম্রাজ্য উত্তর পশ্চিম সিরিয়ার নিয়া থেকে নুবিয়ায় নীলনদের চতুর্থ জলপ্রপাত পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এর ফলে ব্রোঞ্জ এবং কাঠের মত গুরুত্বপূর্ণ মালামাল মিশরে আমদনির পথ উন্মুক্ত হয়।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১৫
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রান্ত নিথর দেহে প্রশান্তির আখ্যান..... (উৎসর্গঃ বয়োজ্যেষ্ঠ ব্লগারদের)

লিখেছেন স্বপ্নবাজ সৌরভ, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৪২



কদিন আমিও হাঁপাতে হাঁপাতে
কুকুরের মত জিহবা বের করে বসবো
শুকনো পুকুর ধারের পাতাঝরা জামগাছের নিচে
সুশীতলতা আর পানির আশায়।

একদিন অদ্ভুত নিয়মের ফাঁদে নেতিয়ে পড়বে
আমার শ্রান্ত শরীর , ধীরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা: ব্লগাররা বিষয়টি কোন দৃষ্টিকোন থেকে দেখছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪১


ছবি- আমার তুলা।
বেলা ১২ টার দিকে ঘর থেক বের হলাম। রাস্তায় খুব বেশি যে জ্যাম তা নয়। যে রোডে ড্রাইভ করছিলাম সেটি অনেকটা ফাঁকা। কিন্তু গাড়ির সংখ্যা খুব কম।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাপ, ইদুর ও প্রণোদনার গল্প

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪

বৃটিশ আমলের ঘটনা। দিল্লীতে একবার ব্যাপকভাবে গোখরা সাপের উৎপাত বেড়ে যায়। বৃটিশরা বিষধর এই সাপকে খুব ভয় পেতো। তখনকার দিনে চিকিৎসা ছিলনা। কামড়ালেই নির্ঘাৎ মৃত্যূ। বৃটিশ সরকার এই বিষধর সাপ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাড়ির কাছে আরশিনগর

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০


বাড়ির কাছে আরশিনগর
শিল্পকলা একাডেমির আশেপাশেই হবে চ্যানেলটার অফিস। কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করল মৃণাল। কিন্তু খুঁজে পাচ্ছে না সে। এক-দু'জনকে জিগ্যেসও করল বটে, কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছে না।

কিছুদূর এগোনোর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×