গ্রীস্মকালে প্রায়শ:ই আমরা কুকুর নামক চতুস্পদ প্রানীকে তাহার লম্বা চিহ্বাটা যথা সম্ভব বাহির করিয়া লালা ঝরাইতে এবং হা-হা করিয়া হাপাইতে দেখি। তাহার হাপানি পরিসমাপ্তি হয় তাহার বিপরীত লিংগের সহিত তাহার ব্যত্তমিজি এবং নির্লজ্জ মিলনের পর।
ইদানিং গার্লস স্কুল কিংবা কলেজের সামনেও কিছু কিছু প্রাণীকে তেমনি করিয়া লালা ঝড়াইতে দেখা যায় যদিও উহাদের পা দুইখানা কম। উহাদের লালায় যাহারা সিক্ত হয়নাই তো হয় নাই কিন্তু যাহারা সিক্ত হইয়াছে কিংবা হওয়ার বাসনায় ঘর হইতে বাহির হইয়াছে তাহাদের দাবড়াদাবড়ি বর্তমানে কুকুরের নির্লজ্জতাকেও হার মানাইয়াছে।
যাহার কারনে এব্রশান ও প্রটেকশান এর কারীগরি ও বৈজ্ঞানিক উন্নয়নে এখন খুব তোড়জোড়।
জারজ যাহা না হইবে তো না হইবে কিন্তু যাহারা দুর্বলতার ফাক ফোকর দিয়া হইয়া যাইবে তাহাদের দ্বারা ভবিষ্যতে কেমন সমাজ প্রতিষ্ঠিত হইবে তাহা আমার মাথায় আসে না।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫০