চুম্বক অংশঃ লালবাগ কেল্লায়/সাধারণ পার্কে পুরুষরা যেভাবে স্বাধীন ভাবে ব্যায়াম করতে পারে নারীরা সেভাবে পারে না। পুরুষরা হাত-পায়ের বিভিন্ন কসরত করে, দৌড়ায় তাতে কোন সমস্যা নেই কিন্ত যখনই কোন নারী দৌড়ায় কিংবা হাত-পায়ের কসরত করে তখন পুরুষদের ব্যায়াম করা মাথায় উঠে অর্থাৎ তারা কমনীয় নারী দেহের বিভিন্ন অঙ্গের ওঠানামার দিকে কামুক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে।
স্বাস্হ্য মানুষের জীবনে এক অমূল্য সম্পদ। স্বাস্হ্যই সকল সুখের মূল। এমন নানাবিধ কথা প্রচলিত রয়েছে চিকিৎসা মহলে । কথাগুলো যথার্থই। কিন্তু প্রশ্নটা অন্যখানে তা হলো স্বাস্হ্য রক্ষার মিশনে যে ব্যায়াম প্রয়োজন তা কি পুরুষ-মহিলা উভয়ের জন্য সমান? এর উত্তর কিন্তু হ্যা সূচক আসবে নিঃসন্দেহে, কিন্ত বাস্তবতা ভিন্ন।
কিছুদিন আগে লালবাগ কেল্লায় গিয়েছিলাম ব্যায়াম করার জন্য , সেখানে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলেই যায় মর্নিং ওয়ার্ক বা ব্যায়াম করার জন্য। কিন্ত আমি প্রতক্ষ করলাম যে, পুরুষরা যেভাবে স্বাধীন ভাবে ব্যায়াম করতে পারে নারীরা সেভাবে পারে না। পুরুষরা হাত-পায়ের বিভিন্ন কসরত করে, দৌড়ায় তাতে কোন সমস্যা নেই কিন্ত যখনই কোন নারী দৌড়ায় কিংবা হাত-পায়ের কসরত করে তখন পুরুষদের ব্যায়াম করা মাথায় উঠে অর্থাৎ তারা কমনীয় নারী দেহের বিভিন্ন অঙ্গের ওঠানামার দিকে কামুক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে।
এই কামভাব পুরুষদের সহজাত স্বভাব । ৯৫% পুরুষই নারীর সংস্পর্শে তার নৈতিকতা ধরে রাখাতে পারে না। হয়ত শুনতে খারাপ লাগছে কিন্তু বাস্তবতা এটাই যা একটি জরিপের ফলাফল, আর ইসলাম তো এ ব্যপারে দিয়েছে বাস্তব সমাধান। যা হোক এত কথা বলার পিছনে মূল কারন হল, নারীকেও সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে স্বাধীন ভাবে ব্যায়াম করার কারন সুস্থ নারী মানেই সুস্হ সন্তান, সুস্হ সমাজ, সুস্হ জাতি । আর সমাজের একটি অংশকে অবহেলা করে কোন জাতির উন্নয়ন সম্ভব নয়।