somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নারী ইসলাম

২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ইসলাম কি স্ত্রী নির্যাতন সমর্থন করে?

বিশ্বে নির্যাতিত মানুষের মধ্যে নারীর স্থান সকল সময়ই শীর্ষে রয়েছে- সে মুসলিম বা অমুসলিম যেই হোক না কেন। সে শোষণ, বঞ্চনা, নির্যাতনের শিকার হয়েছে ধর্মের নামে, প্রগতির নামে।
আল কুরআনের ১টি আয়াত মুসলিমদের এ ধারণা দিয়েছে যে, স্বামী স্ত্রীকে আঘাত করার অধিকার রাখে। অর্থাৎ সহজ ভাষায় ‘বউ পেটানো' কুরআন অনুমোদিত! এমনকি অনেক স্ত্রী মনে করেন স্বামীর নির্যাতন সহ্য করা পুণ্যের কাজ।
আয়াতটি হলো সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াত। আয়াতটির অনুবাদ হলো-‘‘পুরুষ স্ত্রীলোকদের কাউয়াম (Protector, maintainer, in charge) এই কারণে যে, তাদের মধ্যে একে অপরের উপর বিশিষ্টতা (শক্তিতে) দান করেছেন এবং এ জন্য যে, পুরুষ তার ধন সম্পদ ব্যয় করে। আর যেসব স্ত্রী লোকের ‘নুশুজ' (বিদ্রোহী ভাবধারা সম্পন্না) হওয়ার আশংকা করবে তাদেরকে তোমরা বুঝাতে চেষ্টা করবে, বিছানা পৃথক করবে এবং তাদেরকে ‘দরাবা' (হাল্কা মারধর) করো, অতঃপর তারা যদি তোমার অনুগত হয়ে যায় তাহলে শুধু শুধুই তাদের উপর নির্যাতন করার ছুতা তালাশ করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ মহান, শ্রেষ্ঠ।’’
কিছু ইসলামী পন্ডিতের মত হলো, স্বামী, স্ত্রী থেকে নুশুজ এর আশংকা করলে একে একে তিন ধরনের পদক্ষেপ নিবে। প্রথমত বুঝাতে হবে, দ্বিতীয়ত বিছানা পৃথকীকরণ, তৃতীয়ত দরাবা করা (হাল্কা মারধর) এবং অধিকাংশ ইসলামী পন্ডিতগণের মতে, স্বামী প্রহারের সময় মিসওয়াক বা টুথ ব্রাশ ব্যবহার করবে। মুখে বা শরীরে মারধরের চিহ্ন থাকবে না।
এ আয়াতটি (৪:৩৪) নিয়ে আরো অগ্রসর হওয়ার পূর্বে আল কুরআনের ঐ আয়াতগুলোর গভীর অধ্যয়ন প্রয়োজন যেগুলো স্বামী-স্ত্রী (নর-নারী) সম্পর্কের উপর আলোকপাত করে। নিম্নে কয়েকটি উদ্ধৃত হলো : ‘‘এবং তাঁর নিদর্শনাবলির মধ্যে রয়েছে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য হতে সৃষ্টি করেছেন তোমাদের সঙ্গিনীদের যাতে তোমরা তাদের নিকট শান্তি পাও এবং তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য এতে অবশ্যই বহু নিদর্শন রয়েছে।’’ (৩০:২১)
‘‘তারা (স্ত্রীরা) তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ’’ (২:১)
‘‘মুমীন পুরুষ ও মুমীন নারী- এরা পরস্পর বন্ধু ও সাথী’’ (৯:৭১)
নারী পুরুষের সম্পর্কের আয়াতগুলোর উপর ইমাম রাজী মন্তব্য করেন- ‘‘....দিন পূর্ণ হয় রাতের মধ্যদিয়ে, শ্রমের পূর্ণতা বিশ্রামের মধ্যে, এই বিশ্বের পূর্ণতা আখিরাতের মধ্যে, পুরুষ পূর্ণতা পায় নারীর মধ্যে, তেমনি নারীর পূর্ণতা পুরুষের মধ্যে।’’ তাই বলা যায় ইসলামে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের ভিত রচিত হবে পারস্পরিক স্নেহ, মমতা, সহৃদয়তা, নৈকট্য, মহানুভবতা, অধিকার সংরক্ষণ, আলোচনার সুযোগ ইত্যাদির উপর। এছাড়া স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ককে কেন্দ্র করে একটি পরিবার গড়ে উঠে যা সামজের মূল। অতএব সমাজের মূলের আবশ্যক উপাদান যা স্বামী-স্ত্রীর সহৃদয় সম্পর্ক, তা ১টি মাত্র আয়াতের ভিত্তিতে ধূলিসাৎ হয়ে যাবে এটা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? যে স্বামী কাউয়াম বা Protector, সে কিভাবে ভক্ষক হয়? স্বামী, স্ত্রীকে আঘাত করার সময় শুধু টুথব্রাশে সীমাবদ্ধ থাকবে কি? অথবা স্ত্রীর গায়ে হাত তুলে বিয়ে পরবর্তী কোন সমস্যার সমাধান আদৌ কি সম্ভব? ঐ দম্পতির যদি সন্তান থাকে তার মানসিক অবস্থা কি দাঁড়াবে? স্ত্রীর গায়ে হাত তোলা মানবাধিকার লঙ্ঘন নয় কি? এরূপ অসংখ্য প্রশ্ন মনে উদয় হওয়া স্বাভাবিক। স্ত্রী নির্যাতনের আয়াত প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিতে যেয়ে নব দিগন্তের সূচনা করেছেন সুবিখ্যাত আরব ইসলামী পন্ডিত, আমেরিকা প্রবাসী, আবদুল হামিদ এ আবু সুলাইমান (Ph. D) (President, Int. Institute of Islamic Thought, Herdon, Virginia, Chairman child development Foundation U.S.A)। তাঁর প্রবন্ধ "Marital Discord : Recapturing the full Islamic Spirit of Human Dignity’’তে এ সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করেছেন।
এ আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেন যে ‘দরাবা' শব্দটি এবং এর derivatives গুলোর ব্যবহার কুরআনের বিভিন্ন স্থানে রয়েছে এবং তা প্রায় ১৭ রকমের বিভিন্ন অর্থে। তন্মধ্যে কয়েকটি পেশ করা হলো : ‘‘আল্লাহ আর একটি দৃষ্টান্ত পেশ করছেন (দরাবা)....[১৬:৭৬, ১১২, ৬৬:১১]
‘‘তোমরা যখন যমীনে সফরে (দরাবা) বের হতে....’’ (৪:১০১) ‘‘তখন আমরা তাদের শ্রবণ শক্তির উপর (পর্দা) টেনে দিলাম (দরাবা)....’’ (১৮:১১)
‘‘তারা নিজেদের বক্ষদেশের উপর চাদর টেনের রাখবে (দরাবা)....এবং তারা তাদের পা যমীনে সজোরে আঘাত করে (দরাবা) চলাফেরা করবে না....।’’ (২৪:৩১)
‘‘অতঃপর উভয়ের মাঝামাঝি স্থাপিত হবে (দরাবা) একটি দেয়াল যাতে একটি দরজা থাকবে, তার অভ্যন্তরে থাকবে রহমত ও বহির্ভাগে থাকবে শাস্তি।’’ (৫৭:১৩) লাঞ্ছনা, অপমান, দুরবস্থা তাদের উপর চেপে বসল (দরাবা).........।’’ (২:২৬১)
.......‘‘তখন কি অবস্থা হবে যখন ফেরেশতাগণ তাদের মুখমন্ডলে ও পৃষ্ঠদেশে আঘাত করতে করতে (দরাবা) প্রাণ হরণ করবে?’’ (৪৭:২৭)
‘‘দেখ তারা তোমার কি উপমা দেয় (দরাবা)। তারা পথভ্রষ্ট হয়েছে এবং তারা পথ পাবে না।’’ (১৭:৪৮)
‘‘সুতরাং আল্লাহর কোনো সদৃশ (দরাবা) স্থির করো না। আল্লাহ জানেন এবং তোমরা জান না।’’ (১৬:৭৪)।
তিনি বলেন যে আয়তগুলোর সূক্ষ্ম বিশ্লেষণে দেখা যায় root verb ‘দরাবা' কয়েকধরণের রূপকযুক্ত এবং allegorical অর্থ বহন করে যা আলাদা হওয়া, প্রস্থান করা, বাদ দেয়া, দূরে যাওয়া, সরে যাওয়া, to isolate, to separate, to depart, to exclude, to distance, to move away ইত্যাদি বুঝায়। দেখা যাচ্ছে ‘দরাবা' বিভিন্ন বস্তুর সাথে সংযুক্ত হলে বিভিন্ন ভাব প্রকাশ করে ঃ- শ্রবণশক্তির সঙ্গে রুদ্ধ হওয়া অর্থে যমীনে চলাফেরা অর্থে, দেয়াল স্থাপিত হওয়া অর্থে ইত্যাদি। সুতরাং (৪:৩৪) আয়াতটির উদ্দেশ্য যেহেতু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সমঝোতা আনয়ন, সেহেতু ঐ অংশটির অর্থ হবে স্বামী স্ত্রী থেকে দূরে যাওয়া বা আলাদা হওয়া। এ পদ্ধতি অবলম্বন করবে তৃতীয় বা শেষ পদক্ষেপ হিসেবে যাতে উভয়ের মধ্যে কিছুদিন পর আবার সহৃদয় সম্পর্ক গড়ে ওঠে কি-না। এ পদক্ষেপগুলো ব্যর্থ হলে পরবর্তী ৩৫ নং আয়াতে আল্লাহ তাঁর নির্দেশনা দিয়েছেন।
‘‘তাদের উভয়ের মধ্যে বিরোধ আশঙ্কা করলে তোমরা তার (স্বামী) পরিবার থেকে একজন ও (স্ত্রীর) পরিবার থেকে একজন সালিস নিযুক্ত করবে, তারা উভয়ে নিত্তি চাইলে আল্লাহ তাদের মধ্যে মীমাংসার অনুকূল অবস্থা সৃষ্টি করবেন আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবিশেষ অবহিত।
এ বিষয়ে আমরা যদি রাসূল (সাঃ) এর জীবনের দিকে তাকাই তাহলে দেখব তিনি কখনও কোন শিশু বা নারীর গায়ে হাত তোলেন নি। তাছাড়া তাঁকে বলা হত জীবন্ত কুরআন। তাই স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কিত সমস্যা আমরা তাঁর জীবনেও পাই। একবার তাঁর স্ত্রীগণ কিছুটা অধিক খোরপোষ দাবি করলে তিনি তা করতে অক্ষমতা প্রকাশ করেন যদিও স্ত্রীগণ ঐ ব্যাপারে তাঁকে উত্যক্ত করছিলেন। তখন তিনি এক মাসের জন্য স্ত্রীদের থেকে আলাদা হয়ে (to move away, to separate) গেলেন এবং তাঁদের সময় দিলেন চিন্তা করার জন্য এ স্বামীর ঘরে তাঁর দারিদ্র্য মেনে নিয়ে তাঁরা অবস্থান করবেন, না-কি ভদ্রভাবে বিদায় হবেন। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে একটি কুরআনের আয়াত নাজিল হয়।
‘‘হে নবী! তুমি তোমার স্ত্রীদের বল, তোমরা যদি পার্থিব জীবন ও এর ভূষণ কামনা কর, তবে আস আমি তোমাদের ভোগসামগ্রীর ব্যবস্থা করে দেই এবং সৌজন্যের সাথে তোমাদের বিদায় দেই। আর যদি তোমরা আল্লাহ, তার রাসূল ও আখিরাত কামনা কর তবে তোমাদের মধ্যে যারা সৎকর্মশীল আল্লাহ তাদের জন্য মহাপ্রতিদান প্রস্তুত রেখেছেন। ’’ (৩৩:২৮-২৯)
উপরিউক্ত আয়াত নাযিলের পর তাঁর স্ত্রীরা তাঁদের দাবি প্রত্যাহার করেন এবং রাসূল (সাঃ) এর সঙ্গে তাদের সম্পর্ক আবার সহৃদয়তার সম্পর্কে পরিণত হয়। তাছাড়া রাসূল (সাঃ) এর বহু হাদীস রয়েছে যেখানে তিনি পুরুষদের নিষেধ করেছেন স্ত্রীদের প্রহার করতে। তিনি বলেন, ‘‘তোমাদের দ্বারা এটা কি সম্ভব যে, কেউ দাসীর মত স্ত্রীকে প্রহার করবে আর দিনের শেষে তার সাথেই শুতে যাবে?’’ (বুখারী, মুসলিম) -এ আলোচনার প্রেক্ষিতে দেখা যাচ্ছে যে, স্ত্রী নির্যাতনের কোন সুযোগ ইসলামে নেই। কেননা সামাজিক উন্নয়নের কাজে নারী পুরুষ উভয়কেই অংশগ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ঘরেই যদি নির্যাতন থেকে যায় তাহলে স্ত্রীরা তাদের সামাজিক ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হবে। বেগম রোকেয়ার ভাষায়, নারী জাতির সামাজিক উন্নয়নে অংশগ্রহণ থেকে দূরে রাখার অর্থ হল সমাজ চলবে এক চাকা গরু গাড়ীর মত। তেমনি ড. সাঈদ রামাদান, (ডিরেক্টর, ইসলামিক সেন্টার, জেনেভা) ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে ‘‘Problems confronting the Muslim world’’ উল্লেখ করেন যে সমগ্র বিশ্বে মুসলিম উম্মাহ প্রধান তিনটি সমস্যায় জর্জরিত। তন্মধ্যে একটি হল the plight of womenfolk in Muslim Society. দু:খজনক হলেও সত্য যে প্রায় ৩৬ বৎসর পূর্বে তিনি যা বলে গেছেন সে সমস্যা থেকে আজও আমাদের উত্তরণ ঘটেনি। তাই সকল মুসলিমকে আধুনিক জ্ঞানের সঙ্গে সঙ্গে ইসলাম সম্পর্কেও পূর্ণ জ্ঞান রাখতে হবে এবং নারী নির্যাতন, স্ত্রী নির্যাতনের বিরুদ্ধে জন সচেতনতা তৈরী করতে হবে। পরিশেষে জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের কবিতার কয়েকটি লাইন উদ্ধৃত হল-
‘‘বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে
আমরা তখনো পিছিয়ে
বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজেছি
ফিক্হ ও হাদীস চষে।
আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। প্রতিষ্ঠা করতে হবে ভ্রাতৃত্ব, সৌর্হাদ্র, ঐক্য, সুবিচার, মানবাধিকার।
নাসিমা হাসান
প্রভাষিকা
মানারাত ঢাকা আন্তর্জাতিক স্কুল ও কলেজ এবং
ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম।
With a picturesque hinterland of large hill-forests and lakes, Chittagong is a good vacation spot. It is the second largest city of Bangladesh and the biggest International seaport. Its green hills and forests, broad sandy beaches and fine cool climate always attract holidaymakers. It combines the hum of a restless seaport with the pleasure of a charming hill-town with its undulating topography. Chittagong is the main site for the establishment of heavy, medium and light industries. Bangladesh's only steel mill and oil refinery are also located here. Chittagong is connected with Dhaka by rail, road, air and water. It is also connected with Cox's Bazar, Calcutta and Dubai by air. Srimangol, known as the tea capital of Bangladesh, is the main tea center of the area. For miles and mils around, the visitor can see the teagardens spread like green carpet over the plain land or on the sloping hills. A visit to the tea plantation is a memorable experience. Sylhet and Srimangol, the tea granary of Bangladesh, not only has over 150 tea gardens but also proudly possesses three largest tea garden in the world both in area and production. Sylhet is linked with Dhaka by rail, road and air. a) Valid passport is required for nationals of all countries for a visit to Bangladesh. However, passports are not required for the holders of identity certificate, laissez passers issued by United Nations and its affiliated bodies and continuous Discharge certificate/Nullies/ Seaman Book (Travelling on duty to join or repatriate from ship) issued by any country recognized by Bangladesh. b) Visas are required for nationals of all countries with the following exceptions: Bhutan, Barbados, Bostwoana, Burkina Faso, Cyprus, Fiji, Western Samoa, Tonga, Sierra Leone, Lesotho, Zambia, Tanzania, Kenya, Grenada, Papua New Guinea, Seychelles, Gambia, Guinea, Guinea-Bissau, Jamaica, Mauritus, Malawi, Maldives, Singapore, Switzerland, St. Kitts and Nevis, Ghana and Gabon. 'No visa required' means that no visa is required for stay in Bangladesh upto 90 days only. For further extension of stay permission is required. European, North American and Australian passport holders of Bangladesh origin do not required visa provided they pay US$ 50.00 or equivalent and have their passports stamped "No visa required for travel to Bangladesh" by Bangladesh Missions abroads. c) The Immigration Authority may issue landing Permit (LP) or Visa-on-Arrival (VOA) to the following category of visitors : Residents and Nationals of the countries where Bangladesh Missions are not located and countries which extend LP or VOA formalities of Bangladesh. Nationals (on reciprocal basis); this however will not be applicable to residents and nationals of those countries against which the government has imposed sanction or embargo. 1. Foreign investors with proper documents or documents certified by the officials of the Board of Investments (BOI) or Bangladesh Export Processing Zone Authority (BEPZA) or Ministry of Industry presented at the Airport on the arrival. 2. Foreign delegates invited by Ministries or Division of the Government of Bangladesh to seminars, workshops, or International conventions for only the tenure of the stated event provided written request along with testifying documents satisfies the Immigration Authority. 3. Foreigners directly involve in export oriented establishments with documents & TIN (Tax Identification Number) of the concerned export oriented establishment certified by Federation of Bangladesh Chamber of Commerce and Industries (FBCCI) or Bangladesh Garment Manufactures and Exporters Association (BGMEA) or other association of export oriented institutions of Bangladesh. 4. Foreign passport holders of Bangladeshi origin by birth, there children or spouse. 5. Foreign husband/wife of a Bangladesh national. 6. Foreigners with certified documents issued by Tablig Committee, Kakrail Mosque, Dhaka for the purpose of Tablig Jamat and 7. Doctors/Medical team with invitation letter issued by foreign embassies in Bangladesh, United Nations and/or its affiliate organizations for the purpose of emergency treatment and medical care of its officers or employees. In all cases of LP or VOA the following procedures or conditions must be observed : 1. Arriving foreigners must have a return ticket and at least US$ 500.00 endorsed in their passport. 2. Entry-Exit of persons issued with LP/VOA must be through the same airport, and 3. LP/VOA may be issued for a maximum period of 30 (thirty) days unless otherwise stated and will not be extended under any circumstances (nor extendable). The conscious attitude, actions, participation and interactions on the part of the individual traveler directly affect the outcome for all involved. As a thoughtful and responsible traveler there are several things you can do before, during and after your journey to ensure the experience is in line with the values of "ecotourism" and minimize your impact on the host country. It is far easier to simply go on vacation as an uninformed tourist but making the choice to be an informed traveler can have far reaching impacts on the world around us. The more you put into your trip the more you'll get out of it. The following is a code of conduct for responsible travelers.
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×