শনিবার যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইতালি, কানাডা ও কাতার লিবিয়ায় বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। ন্যাটোভুক্ত অন্যান্য দেশ ও আরব বিশ্বের কয়েকটি দেশ এ অভিযানে অংশ নেবে।
লিবিয়ার বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের জাহাজ ও ডুবোজাহাজ থেকে ১১০টির বেশি টোমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়।
লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে পরিচালিত এ অভিযানে ব্যবহার করা হয়েছে বা হবে-এমন সব সমরাস্ত্রের তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো।
ফ্রান্স
ফ্রান্স শনিবারের অভিযানে প্রাথমিকভাবে ২০টি বিমান অংশ নেয়। সেগুলোর মধ্যে রাফায়েল মুলতিরোল ও মিরেজ যুদ্ধবিমান এবং অন্তত একটি এডব্লিউএসিএস (আকাশ পথের সতর্কতা ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা) বিমান ছিলো। ফ্রান্সের বিমানবাহিনীর হামলার লক্ষ্যস্থল ছিলো বিদ্রোহী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা বেনগাজির চারপাশের ৬২ থেকে ৯৩ মাইল এলাকা।
ভূ-মধ্যসাগরের কর্সিকা দ্বীপের সোলেঞ্জারা বিমান ঘাঁটি থেকে লিবিয়ায় অভিযানে যায় ফরাসি যুদ্ধবিমান।
ফ্রান্সের বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ শার্ল দ্য গলে ভূ-মধ্যসাগরের ফরাসি ঊপকূলে অবস্থান করছে এবং রোববার দুপুরের দিকে সেটা লিবিয়ার দিকে যাত্রা করতে পারে। সোমবার বিকালে ১৫টি যুদ্ধবিমান নিয়ে জাহাজটি লিবীয় ঊপকূলে পৌঁছাতে পারে।
ফ্রান্সের সমরাস্ত্রের মধ্যে আরো রয়েছে তিনটি রণতরী, একটি জ্বালানিবাহী জাহাজ ও একটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় সক্ষম একটি ডুবজাহাজ।
লিবিয়া থেকে মাত্র দেড় ঘণ্টার দূরত্বে ফ্রান্সের ভূ-মধ্যসাগরীয় শহর মার্সেই ও ইস্ত্রেতে বিমান ঘাঁটি রয়েছে। শুক্রবার থেকে জ্বালানিবাহী বিমান ইস্ত্রে বিমান ঘাঁটিতে প্রস্তুত রয়েছে।(সূত্র-বিডি২৪)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



