লামা তারনাথ এবং অন্যান্য তিববতীয় উৎস থেকে জানা যায় যে,পাল বংশের দ্বিতীয় রাজা ধর্মপাল (আনু. ৭৮১-৮২১ খ্রি) এ বিহার(বিশ্ববিদ্যালয়)স্থাপন করেন,ইতিহাসে যা বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয় নামে উল্লেখিত। ক্রমবর্ধমান সাম্রাজ্যের প্রায় সর্বত্রই তারা বেশ কিছু বিহার স্থাপন করে। পাল এবং বৌদ্ধ এই দুইয়ের পারস্পরিক সম্পর্কে বিভিন্ন বয়ানে আমার খটকা লাগে! ###স্থানীয় লোকমুখে শোনা যে এই বিহারকে পুরিয়ে ধংস্ব করা হয়ে ছিল এবং সে আগুন বহুদিন ধরে প্রজ্জলিত ছিল।
মূল স্থাপনা যাহা ঘিরে চারিপাশ
এই সব থামের উপর বসে মেডিটেশন হত।
পোড়া মাটি আর নানা ধরনের পাথরের থাম
এসব পরে পরিবর্তিত রুপে অলংকৃত মনে হয়
মূল চূড়া আরেক দিক দিয়ে
মূল স্থাপনার চূড়া।
পোড়া ইটের ধ্বংসস্তুপ
মূল স্থাপনার চারপাশটা নান্দনিক ভাবে বাধানো।
পড়ে আছে নানা নিদর্শন।
হয়তঃবা শ্রেনীকক্ষ বা মেডিটেশন স্থান।
সুপ্তা।
এদিক ওদিক নানা নিদর্শন পড়ে আছে কিন্তু তার ব্যাখ্যা খুজে পাওয়া মুশকিল।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৩