মুসলমানরা পশু কুরবানি করে,এই কুরবানি নিয়াও নাকি তসলিমাদের চুলকানি শুরু হইছে আর লেংটা মলমের গুণকীর্তন শুরু করছে।আজ সামান্য পশু জবাই করার ভয়ে তসলিমারা এত ভীত,এত চুলকানি!যখন ইহুদীরা বোমা মেরে হাজার হাজার নিষ্পাপ মুসলমান শিশুদেরকে নির্মম ভাবে হত্যা করল তখন তোদের চুলকানি কোথায় ছিল।
একজন মুসলমান যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজের প্রিয় জীবন কুরবানি করতে পারে তেমনি সেই আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই সামান্য একটা পশু কুরবানি করা তো নগণ্য কুরবানি!এই কুরবানি শুধু পশু হত্যাই নয়, গোটা মানব জাতির জন্যই কল্যাণের।তসলিমা যদি ভুয়া ডাক্তার না হয়ে থাকে তাহলে খাদ্য চক্র এবং ইকো ব্যাল্যান্স সম্পর্কে আমার থেকে অনেক বেশি জানার কথা।মুসলমানরা গরু কুরবানি করে বলেই তোর আশ্রয় দাতা ভারত গরু রপ্তানি করতে পারতেছে,আবার চামড়ার চাহিদাও পূরণ হচ্ছে।তসলিমার কাছে আমার প্রস্ন,তুই কি তাজা গোশত খাইয়া বড় হইসস নাকি মরা পচা গোশত খাইয়া এই বিকৃত মস্তিষ্কের অধিকারী হইসস।মুসলমানরা তাজা গোশত খায় বলেই তাদের বিবেক বোধ উন্নত।
শুধু চার পায়া জানোয়ার কেন,আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দুই পায়ার জানোয়ার গুলোকে হত্যা করতেও মুসলমানরা দ্বিধা করবে না।তাই এখনো সময় আছে,পশুত্বকে পায়ে মাড়িয়ে নিজের বাকি সময়টা আল্লাহর রাস্তায় কুরবানি করার।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১