দেখুন খুনিদের নাম ঠিকানাসহ বিস্তারিত ভাবে, ব্যবস্থা নেন, এদের ধরেন, নাহলে সাহারা তোমাকেও এভাবে পিটিয়ে মারবো
৬ মাস আগে শেষবার দেশে গিয়েছিলাম এক কাজিনের বিয়েতে। আবার যাব দল ক্ষমতায় এলে। গিয়ে একটা লগী-লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আওয়ামীলীগ খুন করবো। এরপর যদি ভিডিও ফুটেজে ছবি উঠে তাহলে বিরদর্পে রাস্তায় ঘুরবো। যাকে হত্যা করেছি তার স্ত্রীকে টিটকারি মারবো। আর যদি কোন মাদারফাকার সুশীল এ নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করে মায়াকান্না করে সেখানে গিয়ে গাল বরাবর জুতা মারব। পারলে লাথি দিয়ে পাছা রক্তাত্ত করে দিব। এরপর হাসিনা-জিল্লুর যদি এটা নিয়ে ভ্যা ভ্যা করে তাহলে লক্ষ্মীপুরের বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম এবং নাটোরের সানাউল্লাহ ভাইয়ের স্ত্রীকে নিয়ে তাদেরকেও একটা জুতার বাড়ি দিয়ে আসবো। আর আইন মন্ত্রী শফিক এবং কাম্রুকে করবো সুম্প্রিমকোর্টে দিগম্বর। সাহারা খাতুনকে কি করবো এখন বলছিনা। আর নিজ দল যদি এদের মত কুকর্ম করে তাহলে তাদেরও ছাড়া হবেনা।
এই মাদারফাকারগুলো বিরোধী দলের ভিডিও ফুটেজ দেখে সাধারণ বিরোধী দলের কর্মীদের এরেস্ট করে। অথচ গত বছরের এই দিনে ক্ষমতাসীন দলের সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী দিন দুপুরে সবার সামনে রাজপথে পিটিয়ে, কুপিয়ে, হাত-পায়ের রগ কেটে উপজেলা চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ নূর বাবুকে হত্যা করেছিল। আর যারা হত্যা করেছে তারা তার কিছুদিন আগে নাটোরের আরেক বিএনপি কর্মী গামা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ২০ খুনিকে রাষ্ট্রপতি সাধারণ ক্ষমা করেন। তারা জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পরপরই খুন করে জনপ্রিয় তরুণ উপজেলা চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ নূর বাবুকে। বাবুর হত্যার সঙ্গে জড়িতরাও মাদাফাকার আওয়ামী হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে এখন দাপটে ঘুরে বেড়াচ্ছে নাটোরে। আজকে তারা চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ নূর বাবুর প্রথম শাহাদাতবার্ষিকীতে আয়োজিত শোক সভায় ১৪৪ ধারা দিয়েছে। মাঙ্গির পোলাগো ১৪৪ ধারা কি জিনিস তা একেবারে ১০০ তে ১০০ বুজাইয়া দিমু।