somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিষিদ্ধ বাড়ির খোঁজে

১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ইমন, তুলি আর আমি দাঁড়িয়ে আছি ঠিক তিন রাস্তার মোড়ে। রাত তখন ১.৩০। ডান দিকের টাই সেই নিষিদ্ধ রাস্তা। রিসোর্টের লোকটাই ঠিকানাটা দিয়েছিল, সাথে বার বার করে সতর্ক করে দিয়েছিল। হালকা চাঁদের আলো আছে আকাশে। যদিও আমরা একদম অন্ধকার চেয়েছিলাম। কিন্তু ছুটির সাথে মিলাতে পারিনি। অলৌকিক কিছুর পিছনে ছোটা এই নিয়ে তৃতীয়বার। আগের দুবার কোন লাভ হয়নি। এবারের খোঁজ পাই কোলকাতা আমার ফ্রেন্ডের দেবরের কাছ থেকে। বোলপুর থেকে আর খানিকটা দূরে প্রান্তিক স্টেশনে নেমে আমরা সোজা চলে গেলাম ওখানকার একটা রিসোর্টে। রিসোর্টের কেয়ারটেকার নির্মলদা প্রথম শুনেই আমাদের ফিরে যেতে বলে, পরে অনেক অনুরোধ করার পর রাজি হয়। কিন্তু বার বার করে বলে একটা ট্রিক্স। তিন রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে ডান দিকে হাঁটা শুরু করলে যদি আশেপাশের কুকুরগুলো ডাকে, তার মানে "তেনারা" আছে, যেন না যাই। আর যদি না ডাকে, তাহলে ঘুরে আসতে পারি সেই বাড়ি থেকে।

ঠিক সেই তিন রাস্তার মোড়ে আমরা এখন দাঁড়িয়ে। ডান দিকের রাস্তাটা মাটির। দেখলেই বুঝা যায় যে কত দিন এদিকে কারো পা পড়েনি। পাশে কুকুরগুলো ঘুরঘুর করছিল। আমরা পরীক্ষা করার জন্য বাম দিকের রাস্তায় গেলাম। কুকুরগুলো কিছুই বলল না। ফিরে এসে আবার ডান দিকের রাস্তায় গেলাম, সাথে ঘেউ ঘেউ শুরু করে দিল। আমরা তো এটাই চেয়েছিলাম। আকাশে হালকা মেঘ আছে, সাথে একটু চাঁদের আলো। গরম টাও বেশ পড়েছে। তুলির মাথায় মাউন্ট করা একশন ক্যাম, চালু করে নিল। আর ইমন শুনেছে, আত্মারা নাকি আগুণ থেকে দূরে থাকে, তাই ওর প্লান একটার পর একটা সিগারেট খাওয়া। আমি বলি দূরে রাখলে ওদের দেখবি কিভাবে? ও দূর থেকে দেখবে, হাহা।

যাই হোক, নির্মলদা বাড়িটা চিনে, আমাদের বলে দিয়েছিল কিভাবে যেতে হবে। আমরা সেই মতই হাঁটছি। কেমন যেন গা ছমছমে অনুভূতি। এদিকে মোবাইলে নেটওয়ার্ক নেই আগে থেকেই জানতাম বিধায় কেউ মোবাইল নিয়ে আসেনি। সবার হাতে ছোটো একটা করে টর্চ। অনেক এলোপাথাড়ি গাছ। বিভিন্ন রকম পোকা আর পাখির ড্যাক শোনা যাচ্ছে। আর মাঝে মধ্যে খুটখাট আওয়াজ। এর মধ্যে রাস্তা খুঁজে পেতে একটু সমস্যাই হচ্ছে। প্রায় আধা ঘণ্টা হাঁটার পর আমরা একটা পাড়া পেলাম, কাঙ্ক্ষিত বাড়িটির আগে এই একটাই মানুষের পাড়া। কিন্তু এখানে যারা থাকে তাদের অরোহী বলে। এদের বিশেষত্ব হল এরা লাশ খায়! ভাল কথা যে এরা, মানুষ মেরে খায় না। এই পাড়ার পাশে সাঁওতালদের একটা শ্মশান আছে। কেউ মারা গেলে এখানে লাশ পোড়াতে এলে, এরা চলে আসে। লাশ কেটে কেটে প্লেটে করে খায়। লাশের সাথে যারা আসে, তাদের জন্যও প্লেট রাখে এরা। এই জন্য নাকি লাশের সাথে অনেক কম মানুষ আসে - ২ কি ৩ জন। যত বেশি মানুষ এসবে, তত বেশি কাঁটা হবে!

সব মিলিয়ে ৩০ টার মত ঘর হবে এই পাড়াতে। প্রতিটা ঘরে মিটিমিটি করে আলো জ্বলে, যেটাকে আমরা বলি কুপি। ওরা নাকি সবাই কালো আলখাল্লা টাইপের একটা পোশাক পড়ে। আমরা পা টিপে টিপে হাঁটছি। যেন তেমন শব্দ না হয়। হঠাত পাশ থেকে কে যেন কথা বলে উঠল। বুকের মধ্যে হুহু করে উঠল। আমরা টর্চ মারলাম, দেখি তাদেরই একজন! লাল চোখ, মাথা ভর্তি চুল, গলায় কতগুলো মালা, দুই হাতে অসংখ্য চুড়ি - দাঁড়িয়ে সোজা আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। ইমন তোতলাতে তোতলাতে কি যেন বলল, উত্তরে সেও দুর্বোধ্য ভাষায় উত্তর দিল। আমার প্রথম মনে হয়েছিল ইমন ওদের ভাষা জানে বোধ হয়! তুলি পাশ থেকে জানতে চাইল, কি চান? আমি তুলিরে বললাম ইমনকে বলতে বল, আমাদের ভাষা বুঝবে না - দেখলি না ওর সাথে কথা বলে। সেই লোকটা আকারে ইঙ্গিতে আমাদের এখানে দাঁড়াতে বলে দৌড় দিল। আমরাও একবার চিন্তা করলাম, আমরাও দৌড় দেই। পরে ভাবলাম, আর যাই হোক ওরা তো আর মানুষ মেরে খায় না। মিনিট তিনেক পরে আর একজন বয়স্ক লোক এল তার সাথে। এসেই প্রথমে বলল মাথার ক্যামেরা বন্ধ কর - বাংলাটা কেমন যেন, একটু টানা - কিন্তু বোঝা যায়। তুলি সাথে সাথে বন্ধ করল। এরপর সে জানতে চাইল যে কোথায় যাই, এদিকে কেন এসেছি। তাকে খুলে বললাম সব। সে বলল আমরা যে রাস্তায় আসছি, ঐ রাস্তায় গত ৩-৪ বছরে কেউ আসেনাই। আমি জানতে চাইলাম, আপনারা বাইরে যান কিভাবে? সে বল যে তারা তেমন একটা বাইরে যায় না, আর গেলেও অন্য দিক থেকে সাঁওতাল পাড়ার মধ্য দিয়ে যায়। সে আমাদের সাথে ওনাদের ১ জন দিয়ে দিতে চাইল। আমি মনে মনে বলি হ, মরলে যাতে খাইতে পার। আমরা ভালভাবে না করলাম। সে যেন পরে কি ফু ফা দিয়ে দিল আমাদের। আর তিন জনকেই হাতে একটা করে লাঠি দিয়ে দিল।

আমরা আবার হাঁটা শুরু করলাম। মিনিট দশেক হেঁটে আমরা থমকে দাঁড়ালাম। দেখতে পাচ্ছি, একটু সামনে, সেই পুরনো বাড়ি! সামনে একটা ছোটো খাল আছে শুধু। কিন্তু পার হবার কোন উপায় পাচ্ছি না। ইমন বলল চল হেঁটেই পার হই। বাধ সাধল তুলি, মেয়ে মানুষের অনেক ফেন্না থাকে। যদিও তুলির তেমন ছিল না। কিন্তু ওর ভয় যদি গা চুলকায়। আমি বলি, আরে ২-১ ঘণ্টাই তো চুলকাইবে, চল নামি। এই বলে সবাই নেমে পড়লাম। পানি বেশি ছিল না, হাঁটুর একটু উপড়ে। যতটা সম্ভব শব্দ কম করে আর ফিসফিস করে কথা বলে। খালের ওপাড় গিয়ে বাড়িটার সামনে দাঁড়ালাম। অদ্ভুত এক অনুভূতি। দেখে বোঝা যায় না কত বছরের আগের বাড়ি। তবে বাড়ির মালিক অনেক সৌখিন ছিলেন। সামনে দিয়েই অনেক কাজ দেয়ালে। লোকে বলে, একদিন হঠাত এই বাড়িস সবাই উধাও হয়ে যায়। কেউ জানে না কি হয়েছিল।

বাড়ির দরজায় একটা তালা। আমি তালাটাতে হাত দিতেই খুলে গেল তালাটা। দরজাটা ঠেলে ভিতরে ঢুকতেই এক রাশি ধুলা পড়ল উপর থেকে। তুলি কাশি শুরু করে দিল, আমরা তাড়াতাড়ি করে ওকে থামালাম। বাড়ির মধ্যে কিছু ভাঙ্গাচোরা ফার্নিচার। আমরা ঘুরতে ঘুরতে একদম ভিতরের রুমে গেলাম। বোঝা যায় এটা একটা বেডরুম, একটা ভাঙ্গা খাট আছে। দেয়ালে একটা ছবি, তিনটা লোক। একজনের হাতে স্ক্র্যাচ, পা নেই মনে হচ্ছে। খাটের উপড়ে কিছু তেলাপোকা। আমরা খুঁটিয়ে দেখতেছি, এমন সময় হঠাত একটা শব্দ ভাঙ্গা খাটের নিচ থেকে। আমরা চুপ করে গেলাম একেবারে। এবার শব্দ অন্য পাশ থেকে। টর্চ বন্ধ করে দিলাম সবাই। বোঝার চেষ্টা করতেছি কি হতে পারে। এবার স্পষ্ট বুঝতে পারলাম কিছু একটা দৌড়ে এই রুম থেকে পাশের রুমে গেল। আমি সাথে টর্চ জ্বালালাম। ওদেরকে বললাম, আয়। দৌড়ে পাশের রুমে গেলাম। উফফ, এই রুমে অনেক বেশি মাকড়সার জ্বাল। একটা আলমারি আছে, ঠিক তার ভিতরে এক ধরণের শব্দ হচ্ছে। ইমন খুলতে চাইল। আমি আগে সবাইকে লাঠি নিতে বললাম। এবার আলমারির দরজায় টর্চ ফেললাম। সাথে সাথে শব্দ বন্ধ। ইমন থামল, দরজা খুলল না, বলল টর্চ নিভা। নিভানোর একটু পরেই আবার শুরু হল। যেই আবার অন করলাম, আর বন্ধ। এবার নিভিয়ে ঠিক করলাম, আগে দরজা খুলবে, এর পরে জ্বালাব। আবার শব্দ শুরু হল, ইমন দরজা খুলল, সাথে সাথে আমি আর তুলি টর্চ জ্বালালাম। লাল রঙয়ের একটা শার্ট। অনেক পুরনো। তুলি ধীরে ধীরে গিয়ে শার্টটা তুলল। অমনি সামনে থেকে একটা ইঁদুর দৌড়ে গেল। এই বুঝলাম, পাশের রুম থেকে এই ইঁদুরই আসছে তাহলে।

আমি হঠাত খেয়াল করলাম, আলমারির পিছনের দিকে আর একটা দরজা। কিন্তু একটা লোহা মেরে আটকানো। আমরা ঠিক করলাম, এটা খুলব। অনেক দিন ধরে থাকায় জং পড়ে এমনিতেই নাজুক দেখাচ্ছে। প্রথমে ৫-৬ ঘা দিয়ে একটু হালকা করে, কয়েকবার ঘোরাতেই লোহাটা খুলে গেল। এবার আমরা দরজা ধাক্কা দিলাম, কিন্তু খুলল না। জোড়ে ৪-৫ বা ধাক্কা দিলাম, কোন লাভ নেই। এবার ঠিক করলাম জোড়ে লাথি মেরে ভাঙব। আমি আর ইমন জোড়ে কয়েকটা লাথি মারলাম, কোন লাভ হল না। হঠাত দরজার ওপাশ থেকে খট করে একটা শব্দ। স্পষ্ট বুঝলাম দরজাটা খুলে দেয়া হয়েছে। ইমন সাথে সিগারেট ধরাইল। তুলি বলল, ফিরে যাবি? আমিও সন্দিহান। এত কাছে এসে ফিরে যাব। ইমনই বলল, চল ভিতরে যাই। তুলিও আমতা আমতা করে রাজি হল। আমরা আস্তে আস্তে দরজাটা ধাক্কা মারতেই খুলে গেল। খুলতেই একটা তীব্র গন্ধ নাকে এসে লাগল। টর্চ মেরে দেখলাম, অনেক বড় একটা রুম। ঘরের মাঝে বেতের একটা চেয়ার পাতা, ধুলো জমা। হঠাত ইমন আমাদের ডাক দিল, আমরা তাকাতেই পুরা তব্দা। পায়ের তাজা ছাপ, কিন্তু এক পায়ের। অন্য পায়ের ছাপ নেই। এক কোনা থেকে দরজা পর্যন্ত এসেছে, আবার ঐ দিকেই ফিরে গেছে ছাপটা। আমাদের কারো মুখ থেকে কোন কথা বের হচ্ছে না। ইমনকে দেখে আমার আরো টেনশন হচ্ছে, ও ভয়তে পুরো কাঁপছে। আসলে ভয় আমরা সবাইই পাচ্ছি এখন। আমি বুঝতে পারছি যে আমার পা পুরো কাঁপছে, হাঁটুতে জোর পাচ্ছি না। এমন সময় তুলি বলল, যাবি ঐ দিকে? আমি বললাম চল। কিন্তু ইমন দাঁড়াতে বলল। বলল টর্চ অফ করে হাত ধরে দাড়া সবাই। ও কিছু ফিল করেছে নিশ্চিত। এইগুলো ও আগে টের পায়। আমরা অফ করে হাত ধরে দাঁড়ালাম। একটু পরেই বুঝতে পারলাম, এই রুমে আমাদের বাদে আরো কেউ আছে। পায়ের শব্দও হালকা করে পাচ্ছি। আস্তে আস্তে কাছে আসতেছে এমন মনে হল। দরদর করে ঘামছি আমরা। একটু পরে শ্বাসের শব্দ পেলাম একটু দূর থেকে। আমি মাঝে, আমার এক হাত ইমন আর অন্য হাত ধরা তুলি। আমি বুঝতে পারছি যে ইমনের পুরো শরীর কাপতেছে। আস্তে পা আর শ্বাসের শব্দ কাছে আসতেছে, অনেক কাছে। ইমন একটা চিৎকার করে টর্চ জ্বালাল। সাথে সাথে মনে হল কেউ দৌড়ে চলে গেল আর একটা শব্দ। আমরাও টর্চ জ্বালিয়ে দেখলাম যে রুমের মাঝে বেতের চেয়ারটা পড়ে আছে! আর রুমের অপর পাশে, ছাদের দিকে দেয়ালে ঘষার শব্দ। সাথে আমরা এখনো শ্বাসের শব্দ শুনতেছি। রুমটা এতই বড় যে আমাদের ছোটো টর্চের আলো ঐ মাথা পর্যন্ত যায় না। আমরা তিন জনেই ঐ দিকে টর্চ ধরে আছি। হটাত আমাদের টর্চ নিভে গেল। অমনি পায়ের শব্দ বেড়ে গেল। আমরা বুঝতে পারলাম যে কেউই ইচ্ছে করে টর্চ নিভাইনি আমরা। তুলি বলল, আর না, চল পালাই। যেভাবে হোক দৌড়ে বাইরে যা, বাড়ির সামনে দেখা হবে। এই বলে ও প্রথমে দৌড় দিল। ইমনও সাথে সাথে দৌড় দিল। আমার বুঝতে একটু সময় লাগল। আমিও ঘুরতেই পিছন থেকে কিসের যেন একটা আঁচড় লাগল পিঠে! আমি চিৎকার করে উঠলাম। ইমন বলল, কি হইছে? আমি বললাম কিছু না, দৌড়া। একদম আন্দাজে দৌড় শুরু করলাম। অন্ধকারে জানিও না কোথায় কোন দরজা আছে না নাই। ওদিকে পিছনেও দৌড়ানোর শব্দ পাচ্ছি আমি। ২-৩ মিনিট ছোটাছুটি করার পর সদর দরজা পেয়ে বেরিয়ে আসলাম। সেখানে ইমন আর তুলি দাঁড়িয়ে ছিলাম। আমি না থেমে ওদের বললাম, যে শুধু দৌড়া। খালে পানি কম, এক লাফে যতদূর পারি যাবি, এর পরে হেঁটে পার হবি। ওরাও দৌড় দিল। খালের পাড়ে গিয়ে জোড়ে একটা লাফ দিলাম, খালে পড়তেই তলিয়ে গেলাম। বুঝলাম এ অন্য একটা খাল!

কাশতে কাশতে ঘুম ভেঙ্গে গেল। পিঠে কেমন যেন একটা জ্বলুনি টের পাচ্ছি। পাশের রুম থেকে ছোটো বোনকে ডেকে জিজ্ঞেস করলাম, দেখতো পিঠে কিছু আছে কিনা। ও বলল, ভাইয়া তোমার পিঠে তো তিনটা বড় আঁচড়ের দাগ! ক্যামনে হইল? আমি বললাম জানিনা, যা তুই।

আমিও পিছন দিকে পিঠে হাত দিয়ে আঁচড়ের দাগ টের পেলাম!
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৬
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×