somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নীল খামে লিখা চিঠি

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নীল পরী…… এই মেয়ে… কই তুই? কেমন আছিস ??

ওই আজকে শুভ রাত্রি না বলেই ঘুমিয়ে গেলি? এইসব কিন্তু মোটেও ঠিক না পরী! কত বছর হল তুই আমাকে শুভ রাত্রি বলিস না মনে আছে তোর ??

আজ তোকে অনেক বেশি মনে পড়ছে…… পরী…! পরী… পরী… পরী… পরী… পরী… দেখলি কতবার ডাকলাম তোকে? একদম মন থেকে ডেকেছি… শুনতে পাসনি পরী? ঠিক করলাম যে তোকে কিছু লিখবো কিন্ত লিখি লিখি করে ও লিখা হয়ে উঠে না SORRY ক্ষমা করিস…এখন তুই ঘুমিয়ে গেছিস তাই নারে ?? তুই ঘুমে থাকলে কি হবে? সকালে উঠে তো দেখতে পাবি… ? আমি শুধু ভাবছি যে আবার এত বড় লিখা দেখে তোর প্রতিক্রিয়া কি হবে? নিশ্চয়ই আমাকে পিটাতে মন চাইবে… এইটা ভেবেই আমার যা মজা লাগছে!!
এই মেয়ে… মনে আছে? তোকে একদিন আমি বলেছিলাম যে যখনি মন খারাপ থাকবে,বা খারাপ লাগবে আমাকে তোর আকাশের ঠিকানা হতে চিঠি লিখবি বা আমাকে বলবি.. যা মনে আসবে, তাই লিখবি তাই ই বলবি..দেখ, এখন আমি তোকে মিস করছি… এখন এই রাতের প্রত্যেকটা মুহূর্তে আমি তোকে মিস করছি যে তুই থাকলে কথা বলতাম কিন্তু আমি তোকে খুঁজেই পাই না তোর সাথে কথা বলবো কী ?? আর তুই আমাকে না বলে সেই যে চলে গেলি তোর দেশে আর ফিরে আসলি না। তাই চিন্তা করছি এখন তোকে জ্বালাবো !!! বোঝ ঠেলা !! চলে গেলি কেন আমাকে একা ফেলে পরীর দেশে ?? একবার ও ভাবলি না এই নিষ্ঠুর পৃথিবীতে আমি কিভাবে একা একা থাকবো ?? আগে তোর সাথে গল্প করতাম তুই গল্প শুনে হেসে গড়া গড়ি খেতি আর এখন আমার গল্প করার কেউ নেই।
তোর সাথে আড়ি হুহ আর কোন কথা নেই তোর সাথে আমি এত্তগুলা রাগ করেছি তোর সাথে।
আমার রাগ ভাঙ্গাতে আসবি না তুই ?? আমি তোর কত রাগ ভাঙ্গিয়েছি তুই রাগ করলে তোকে আইসক্রিম আর চকলেট দিলে রাগ ভেঙ্গে যেত আর এখন আমি রাগ করেছি কিন্তু তোর কোন খবর নেই।আমি তোকে কত কল করেছি কিন্তু তোর দেশে মনে হয় নেটওয়ার্ক নেই আর যে হারে পলিউশন বাড়ছে তাতে তোর ঐ খানে ফ্রিকুয়েঞ্ছি পাওয়া যাই না। তাই বাধ্য হয়ে পরীর দেশের ঠিকানায় এই চিঠি লিখলাম।

ওই পরী! জানিস, আমার এখন ঘুম আসছে না!!! একা একা জেগে আছি… বল তো কি ঝামেলা? কি করব? ঘুমাতে চেষ্টা করছি… কিন্তু ঘুম যে আসছে না!!
পরী!! এই পরী…!! ধুর!!! শুনছে না গো… কি করেই বা শুনবে? সে তো এখন ঘুমে… জানিস,… আমি না তখন তোর সাথে কথা শেষ করে কান্না করছি… কিন্তু কেন কান্না করছি, সেটা বুঝতে পারছি না… খুব খারাপ লাগছে… খুব বেশি মন খারাপ!! কিন্তু জানিস,… কাঁদতে না অনেক বেশি ভাল লাগছে… অঝোর ধারায় আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে… সেই জল আবার আমার মুখের আর গালের পাশ দিয়ে গড়িয়ে পড়ছে… আমার কান্না দেখার কেউ নেই… কেউ যদি আমার পাশে বসে আমার কান্না দেখতো? আমাকে সে কাঁদতে মানা করতো না…সে শুধু আমার মুখের দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়ে আমার কান্না দেখতো! অনেক অনেক ভালোবাসায় ভরা দুইটি চোখ শুধু আমাকে দেখতো! আর খুব গভীর ভালোবাসা দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলতো “কান্না করে না হাবলু, এই দেখ, আমি তোর পাশেই আছি…” পরী…! ও পরী! আমার জীবনে এমন কেউ নেই কেন? বল না… কেন নাই? আমার যে এরকম একজন কে খুব বেশি দরকার!! ও পরী… আজকে আমি আবার সব কথা তোকে বলবো… তোকে শুনতে হবে… এই কথাগুলো আমি বার বার বলি শুধু তোকে বলি । আমার কেন জানি সবসময় মনে হয় যে তোকে বললে আমি শান্তি পাবো।
আর তুই না চাইলেও তোকে আমার কথা শুনতে হবে…। কিছু করার নাই…। আজকে আমার সেই ভালোবাসার পরীর কথা তোকে বলবো… যাকে আমি চাই… আমার স্বপ্নে দেখি… আমার স্বপ্নের নীল পরী! কিন্তু বাস্তবে তাকে পাই না আমি! আমার ভালোবাসার কথা বলবো। তুই শুনবি তো পরী? আমাকে পাগল মনে করবি আমি জানি ? জানিস, আমি না আমার জীবনে এমন একজনকে চাই,… যে আমাকে সবসময় খুব ভাল বুঝবে তোর মত… কখনো ভুল বুঝবে না…। যদি কখনো না বুঝে ভুল করে ফেলি, তাহলে যেন সে আমাকে ক্ষমা করে দেয়। জানিস, কবিতা আমার খুব পছন্দের ছিলো না… কিন্তু তোর কবিতা গুলো পড়ে আমার এখন কবিতা অনেক ভালো লাগে….. কারন জানিস ই তো… আমি আমার পরী কে অনেক ভালোবাসি।।

আমার পরীর কবিতা গুলো অনেক সুন্দর আর কবিতা আবৃত্তি করাটা ও সুন্দর …আমার অনেক ভালো লাগে। কিন্তু তাঁর আগে তোকে মনোযোগ দিয়ে আমার প্রত্যেকটা কথা শুনতে হবে। আমি যে ভালোবাসা নিয়ে কথাগুলো বলছি, সেটা তাকে বুঝতে হবে। মাঝে মাঝে আমি কল্পনা করি যে আমি আর তুই বসে আছি একা কোথাও। তুই সুন্দর করে কবিতা আবৃত্তি করছিস আর একটা একটা করে গান গাইছে গুন গুন করে আমি তোর দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি আর তোর হাতটা শক্ত করে ধরে বসে আছি। :’)

আচ্ছা! তুই কি আমাকে তোর হাত টা ধরতে দিতি ?? ও ভালো কথা তোকে যে এতো বড় লেখা দিচ্ছি আমি… পড়তে তোর বিরক্ত লাগবে না? কি করবো বল? কথা যে ফুরায় না! তুই তো জানিসই আমি মুখে বলতে পারি না তাই লিখি, তুই তো তোর দেশে চলে গেলি আমাকে ফেলে আর তোর দেশের আর আমার দেশের কোন যোগাযোগ বাব্যস্থা ও নেই তাই বাধ্য হয়ে এই চিঠি লিখা বিরক্ত লাগলেও তোর পড়তে হবে পরী। আজকে আমি এমন একটা শপথ নিয়েছি যে তোকে এই চিঠি লিখে আমি তোর ঘুম কেড়ে নেবো আর তুই বাধ্য আমার দেশে চলে আসবি হা হা হা মজা না, আজ আমার অনেক দিনের জমানো সব কথা শেয়ার করবো তোকে ।

নীল পরী!
জানিস, আমার কল্পনায় কত কিছু যে হয়! কোন এক পূর্ণিমা রাতে আমরা দুজন সাগর ধারে বা বাসার খালি ছাদে বসে আমরা গল্প করছি। তুই কালো শাড়ি পরে বসে আছিস, মাথায় নাম না জানা সাদা ফুল। চাঁদের আলোয় তোকে অন্যরকম লাগছে। আমি তোর সাথে একটা একটা কথা বলে যাচ্ছি আর তুই কারনে-অকারনে হেসে উঠছিস। আর আমি অপলক চোখে তোর হাসি দেখছি আর তোর হাসির শব্দ শুনছি। তুই কি জানিস তোর হাসি খুব সুন্দর ?? আমার হাসি তেমন একটা সুন্দর না… আমি জানি আমার কোন কিছুই সুন্দর না। তবুও আমি চাই তুই হাসবি তোকে হাসতে হবে পরী তারপর তুই হঠাৎ করে হাসি থামিয়ে আমার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবি দুজন দুজনের চোখের দিকে তাকিয়ে চোখের ভাষা গুলো বুঝে নেবো।
বলনা পরী! এরকম কি সত্যি ই হয় না?

জানিস… , আমার কল্পনায় …কোন এক বর্ষাকালের এক বৃষ্টি ভেজা দিনে আমরা একসাথে ঘুরতে বের হই…। তুই নীল শাড়ি পরেছিস। হাতে নীল কাচের চুড়ি, যার টুং-টাং শব্দ চমক লাগিয়ে দিচ্ছে আমাকে। পায়ে তোর নূপুর…। বৃষ্টিতে আমরা দুইজন একসাথে ভিজছি। তোর নূপুর এর শব্দ ঝুম বরষার বৃষ্টি কেও হার মানায়। খুব সুখের একটা অনুভূতি। যা লিখে বোঝানো সম্ভব না। আবার কোন একদিন হেমন্তের কোন এক গোধূলি বিকেলে আমরা একসাথে বসে গল্প করছি আর প্রকৃতির রূপ দেখছি। আমি তখন তোকে যদি গান গাইতে বলি…। তুই কি গান গাইতি ??… আচ্ছা এইবার আসলে তুই অনেক গুলো গান শিখে আসবি কেমন ??
আমি মুগ্ধ হয়ে শুনতে চাই তোর গান..।

আমার অনেক গুলো স্বপ্ন তোকে ঘিরে সবচেয়ে ইম্প্রটেন্ট স্বপ্ন যেটা আমার ভালোবাসার পরীকে নিয়ে ছোট কিন্তু সাজানো একটা সংসার হবে। সেই সংসারে আমরা সুখী দুইজন আমাদের পরিবার কে নিয়ে সুখে থাকবো। ভালোবাসায় ভরে উঠবে আমাদের ঘর। কিছুদিন পর আমাদের একটা বাবু হবে…। ছেলে অথবা মেয়ে…। আচ্ছা তুই কি চাস ছেলে না মেয়ে ?? আমি কিন্তু মেয়ে চাই।
তাকে নিয়ে আমাদের সেই সুখের আর কত যে আনন্দের দিন কাটবে! তা বোঝানো যাবে না।

আচ্ছা আগে এইটা বলতো পরীদের কী জ্বর হয় ??
যদি কোনদিন তোর জ্বর আসে তখন আমি সারারাত ধরে তোর পাশে বসে থাকবো, তোর হাত টা ধরে…। একটু পর পর দেখবো জ্বর নামলো কিনা! তোর অনেক খেয়াল রাখবো আমি। প্রমিস !!
এক মুহূর্তের জন্য তোর কাছ ছাড়া হবো না।
আবার যখন আমার কোন অসুখ হবে (আশা করি হবে না, যদি হয় তাহলে) তখন তুই আমার সাথে সবসময় থাকিস কী থাকবি তো ?? একবারও আমার সঙ্গ ছাড়বি না।

পরী! আমি এতো পাগলামি করছি কেন? পাগল হয়ে গেলাম বুঝি? আমি জানি, আমার জীবনে এমন কেউ ই আসবে না…। তাইলে কেন আমি তার আশা করছি? কার প্রতীক্ষায় বসে আছি আমি? বলনা… প্লিজ… বল! আচ্ছা পরী… আমি তোকে এসব কেন বলছি? তুই কষ্ট পাবি। তারপর ও বলি…তুই তো আসলে বুঝিস ই না যে আমি তোকে কতটা ভালোবাসি? তুই হয়তো বুঝেও না বুঝার ভান করে থাকিস।। ভালোবাসা খুব দামি একটা অনুভূতি পরী… আর সেই ভালোবাসা শুধু আমি তোকে দিয়েছি। আসলে আমি খুব কম বুঝি। যতটুকু বুঝি ঠিক ততটুকুই তোকে বোঝানোর চেষ্টা করছি। আমার জীবনে একজন ই আছে। কিন্তু আমি কি তাকে আমার সত্যিকারের ভালবাসাটা দিতে পেরেছি? মনে হয় না! নাহয় আমি আমার স্বপ্নের নীলপরীর অপেক্ষায় বসে থাকতাম না। আমি আমার পুরো ভালোবাসা শুধু তাকেই দিতে পারবো। হয়তোবা আমার জীবনে কোন একদিন তাঁকে পাবো আবার হয়তো পাবো না ?? আমি সেই দিনের অপেক্ষায় আছি যে কবে আমার নীলপরী আমার সামনে আসবে। হয়তোবা পুরনো মানুষের মাঝে নতুন করে আবার আগের মত খুঁজে পাবো আমি তাকে যে আবার হঠাৎ করে আমার জীবনে আসবে!! আসলে এখন কেউ ই সেরকম ভালবাসতে পারে না। সবার এই ভালবাসাটা তাদের বুকের মাঝেই লুকিয়ে থাকে, বের হয় না। একটা কথা জানতে ইচ্ছে হচ্ছে তুই কি একবার শুধু আমার মত করে আমাকে ভালবাসতে পারবি ???

জানিস,… একজন লেখক একটা খুব সুন্দর একটা কথা বলেছেন। কথাটা হল, “যে ভালোবাসা না চাইতেই পাওয়া যায়, তার প্রতি কখনো মোহ কাজ করে না” বলতো কে বলেছেন এই কথাটা? পারবি না… জানতাম আমি। কথাটা বলেছেন হুমায়ুন আহমেদ। আমাদের দেশের একজন নামকরা লেখক। যদিও আমি তার সব বই পরেছি…শুধু হিমু আর মিসির আলীর সব বই পড়েছি, তার লেখা আমার খুব ভালো লাগে। কথাটা কিন্তু তিনি ঠিক ই বলেছেন। তাই তো আমি আমার ভালোবাসা কে চাই। সবসময় চাই। তাই তো আমি তোর জন্য অপেক্ষা করে বসে আছি থাকবো যতদিন বেঁচে আছি। মানুষকে তার সত্যিকারের ভালোবাসা পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হয়। চণ্ডীদাস যদি রজকিনীর জন্য ১২বছর খালি পুকুরে ছিপ নিয়ে বসে থাকতে পারে আমি কেন পারব না সে ও মানুষ আমি ও মানুষ সে ও মন থেকে রজকিনীকে ভালোবাসতো তাই অপেক্ষা করেছে তেমনি আমি ও আমার নীলপরীকে মন থেকে অনেক ভালোবাসি তাই আমি ও অপেক্ষা করবো।।
আমি সত্যি বলছি আমি এখনো আমার ভালোবাসার অপেক্ষা করে আছি আর থাকবো। আচ্ছা আমি বয়ান কেন দিচ্ছি? আমার তো বয়ান দেয়ার কথা না। তোর নিশ্চয়ই অসহ্য লাগছে। কি করবো বল? আজকে আমি পাগল হয়ে গিয়েছি। পরী… আমার তোর ভালোবাসার খুব দরকার। পাবো আমি তোকে? বলনারে পরী… আসবি তুই ?? বাসবি আমায় ভালো আমার মত করে ?? দেখ! কত রাত হয়ে গেল। আযান দিচ্ছে ঘুম ভেঙ্গে গেছে এখনো চোখে একফোঁটা ঘুম নেই। নাইট গার্ড একটু পর পর বাঁশী বাজাচ্ছে। বেচারাও জেগে আছে।
পরী… কতকিছু বলে দিলাম আজকে। কিছু মনে করিস না। আমার অনুভূতিগুলো হঠাৎ করেই বের হয়ে পড়লো। এই কথাগুলো অনেকদিন বলবো বলবো করে বলা হয় না তাই আজ বলে ফেললাম। এই পরী… অনেক কিছু লিখে ফেললাম। একদম প্রথম থেকে পড়িস কিন্তু। মাথায় প্রচন্ড যন্ত্রণা। আর পারছি না লিখতে…। হাতে খুব ব্যাথা করছে। আর শক্তি নেই হাতে। বাংলা টাইপ করতে করতে হাতের অবস্থা খারাপ! যদি হাতে শক্তি থাকতো তাইলে যে আর কতকিছু লিখতাম!! ঘুম এখনও আসে নাই… শুভরাত্রি নীল পরী! খুব শান্তিতে ঘুমাতে থাক। আমি যে কোনসময় ঘুমাবো তার ঠিক নাই…। আর তোকে অনেক অনেক বেশি লিখে ফেলেছি দিয়েছি।
ভালো থাকিস আর চিঠি পেলে উত্তর দিস তোর চিঠির উত্তরে অপেক্ষায় রইলাম।
আচ্ছা তোর ঠিকানা টা কি হবে শুধু আকাশ দিলে হবে না আকাশের পরীরদেশ লিখতে হবে ??
আমি দুইটায় লিখে দিলাম।
ভুল হলে ক্ষমা করে দিস একদম প্রথম থেকে পড়বি কিন্তু…। ঠিক আছে?

ইতি
তোর গাধা!!

সময় ঃ রাত ২:৩০

২১/১০/২০১৩

বিঃদ্রঃ এই লিখাটা সম্পূর্ণ কাল্পনিক, মনের কল্পনা হতে লিখলাম একটু চেষ্টা করলাম দেখি অনূভুতি গুলো মরে গেছে কিনা।

যদি পাঠকদের কাছে ভালো লাগে এই লিখাটা তবে মনে করবো আমি এখন ও অনূভুতি শুন্য হয়ে যাইনি।

ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সবাই।
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×