
দেড় হাজারের বেশি মানুষ শহীদ হয়েছেন। একজনও সামরিক নয়। অসংখ্য শিশুর শাহাদাতের ছবি ও ভিডিও ভেসে বেড়াচ্ছে টাইমলাইনে। বড়ো ভাইয়েরা ছোটদের শেষ বিদায় দিচ্ছেন, ছোটরা বড়োদের। এবারের ই স রা ইলী বর্বরতায় এমন অসংখ্য পরিবার ভিকটিম হলো, যাদের একজন বা দুজন হয়তো পৃথিবীতে বেঁচে রইলেন, আর সব শহীদ।
আমি জানি না, যারা বেঁচে গেলেন তাদের সামনের দিন কেমন যাবে। তবে বেশীরভাগই যে খুবই সক্রিয়ভাবে জীবনের বিনিময়ে মুক্তি আন্দোলনে যাবেন তা কমনসেন্স থেকেই বোঝা যায়। কারণ তাদের আর হারানোর কিছু নেই। অনেকেই বলেন, ওরা এত এক্সট্রিম কেন হয়? আত্মঘাতী পথ কেন বেছে নেয়? গতকালের হামলা দেখলেও সেই উত্তর পাওয়া যায়।
যে পরিবারের সদস্যরা চোখের সামনে সবাইকে হারিয়ে এরপর কোনো রকমে বেঁচে থাকবেন, তাদের প্রতিটি দিন হবে মৃত্যুর সমান। মৃত্যুকে এত কাছ থেকে যারা দেখে ফেলে তাদের মধ্যে মৃত্যুর ভয়টাই আর থাকে না।

সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




