সবকিছুর মুলে বিদঘুটে, শংকর, পরধনলোভী,স্বার্থপর মার্কিন জাতি। ইহুদিরা ভালো হওয়ার পথেই ছিলো। সাম্রাজ্য, ফাঁপরবাজি,মাস্তানীর লাইসেন্স দেয়ার লোভ দেখিয়ে এবং মিডলইষ্টকে মার্কিন আতংকে রাখার জন্য আমেরিকানরা এই অদ্ভুত ইহুদি রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছে। তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়েছে। আরব শাষকরা মর্কিন ভীতি থেকে মুক্ত হতে পারছে না।তুর্কিদের মতো সাম্রাজ্যবাদি জাতিও মার্কিন ভয়ে চুপসে থাকে। চীন-রাশিয়ার অব্যাহত প্রচেষ্টায় এশিয়ায় মার্কিন প্রভাব কতটুকু কমবে- আপাতত বলা মুশকিল। ইসরাইলকে ভালো পরামর্শ দেয়ার লোক নাই। জন্ম যেভাবেই হোক, কর্মগুনে অনেকেই প্রতিষ্ঠিত হয়। মানুষের প্রসংসা ও সহমর্মিতা পায়। ইসরাইলের কোন গুন নাই। কিছু ব্যাক্তি ইহুদির গুন আছে। তাদের মধ্যে আবার অধিকাংশেরেই মানবতা জ্ঞান ইহুদি স্বার্থ অতিক্রম করে না।
মার্কিনীদের অবস্থা আরও নাজুক। “আপন শক্তির দম্ভে” কস্তুরি মৃগের ন্যায় ছুটছে দিগ্বিদিক। মার্কিন শিল্পপতিদের বিশ্ববানিজ্য স্বার্থ ও আধিপত্য রক্ষার চাপে এ যাবৎ অসংখ্য মার্কিন সৈন্যর বলি হয়েছে। ইউরোপ-আমেরিকা অর্থনৈতিক স্বার্থ ছাড়া বিশ্ব রাজনীতি করে না। মানবতার মুখোস পরে ওরা এখন নব্য উপনিবেশবাদের সওদা করে। ওদের এই বিদ্যাও ধরা পড়ে গেছে-বিশ্ববাসীর কাছে। সব যায়গা থেকে পিছু হটে নতুন ফিকির করা ছাড়া বেনিয়াদের আর কোন পথ খোলা নাই।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮