
ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন - "বাড়তি কাপড়, নিত্য ব্যবহারের জিনিসও নিতে পারেননি শেখ হাসিনা" ----
কোটা নিয়ে শুরু শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ও পরবতীতে দেশের সর্বস্থরের জনতার তুমুল বিক্ষোভের মুখে - লিংক -
Click This Link ,গত ৩৬ ই শে জুলাই (৫ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের পর দেশ ছাড়তে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। বুধবার (৭ আগস্ট) ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশ ছাড়ার জন্য শেখ হাসিনাকে মাত্র ৪৫ মিনিট সময় দেওয়া হয়েছিল। সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে ইন্ডিয়া টুডে বলছে, এই সময় বেঁধে দেওয়া পর হাসিনা তার বোন শেখ রেহানা ও ঘনিষ্ঠ সহযোগী একটি সামরিক উড়োজাহাজে করে ভারতের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন। এত অল্প সময়ে শেখ হাসিনা ও তার ভ্রমণ সঙ্গীরা বাড়তি কাপড়সহ নিত্য ব্যবহারের জিনিসপত্র পর্যন্ত সঙ্গে নিতে পারেননি। ------
এদিকে শেখ হাসিনর সুযোগ্য পুত্র ও সালতানাতে মুজিবের যুবরাজ ও কোটাপ্রথার পরবর্তী উত্তরাধীকারী হূজুরে আলা সজীব ওয়াজেদ বলেন,"পদত্যাগের বিষয়ে দুই-একদিন আগে থেকে চিন্তাভাবনা করলেও দেশ ছাড়ার ব্যাপারে কোন প্রস্তুতিই ছিল না। তাই কোন জিনিষ গুছানো ছিলনা"। সালতানাত কি আর এমনি এমনি ছাড়তে মুঞ্চায়
তিনি আরো বলেন, "শেখ হাসিনা আর রাজনীতিতে ফিরবেন না।। তিনি বলেছেন, “আমার মনে হয় এখানেই শেষ। আমার পরিবার এবং আমি – আমাদের যথেষ্ট হয়েছ"। ঘুঘুর আবার এবং আরও ধান খাওয়ার শখ
এখানে হাজার কোটি টাকার যে প্রশ্ন তা হলো (কোটি খুবই ছোট সংখ্যা) -
১। "গণভবনে উনাদের রেখে যাওয়া বাড়তি কাপড়, নিত্যব্যবহারের জিনিসগুলো কি হবে"?
২। "উনারা কাপড় ছাড়া কিভাবে থাকবেন কিংবা কত দিন পরে উনাদের জিনিষ উনারা ফেরত পাবেন?
"৩। " কোন মানুষ এত বেরহম দিল রহম কিভাবে হয় যে,এত কম সময়ে কিংবা এত কম জিনিষ নিয়ে কাউকে বিদেশ ভ্রমণে যেতে দেয়"?
বাংলাদেশী ও বাংগালীজাতি বড়ই বেরহম।
এ এক বড়ই অমানবিক কাজ হয়েছে হুজুরে আলা-পীরানে পীর হযরতে জনাবা শেখ হাসিনার সাথে। এত বড় একজন বুর্জুগানের জন্য দেশ থেকে বৈদেশ যাওয়ার জন্য মাত্র ৪৫ মিনিট সময় এবং সামান্য কয়েকটি লাগেজ। এ বড়ই অসম্মানের । যেখানে তাহার সর্বশেষ চীন ভ্রমণে শুধু তাহার দেখা-শোনা করার জন্যই বিশাল বহরের ভ্রমণ সংগী ছিল সেখানে তাহার বর্তমান ভারত ভ্রমণের সময় গুটিকয়েক লোকের সাথে সামান্য কয়েকটা লাগেজ ও একটা হেলিকপ্টার কিংবা মালবাহী/সামরিক বিমান। এ কোনভাবেই তাহার পদমর্যাদা কিংবা সম্মানের সাথে যায়না।
এখন চেতনাধারী কিংবা দলপ্রেমিক ( দেশপ্রেমিক নয়) হিসাবে আমাদের সবার মহান কর্তব্য হলো, বিশেষ বিমান ভাড়া করে বাজার থেকে হাজার কোটি টাকার জিনিষ কিনে হাজারো লাগেজ বোঝাই করে হিন্দন বিমানঘাঁটিতে দিয়ে আসা।
টাকা কোথা থেকে আসবে?
এ প্রশ্ন বাতুলতা ব্যতীত অন্য কিছু নয়
সে এবং তাহার পরিবার দেশের জন্য এত কিছু করেছে, সেসবের বিনিময়ে সামান্য কয়েক হাজার কোটি টাকার ব্যবহার্য জিনিষ কি তাহারা পেতে পারেন না? (সামান্য কয়টা টাকা
আসুন সকল দেশ প্রেমিক জনগণ," আমরা সকলে মিলে ভারতে দিয়ে আসি সকল কিছু, যাহা তাহাদের প্রয়োজন। এ এক মহান কর্তব্য দেশ ও জাতির।
যদিও সকলে মিলে সব রেডি করতে করতে তখন পর্যন্ত তিনি ভারতে থাকেন। - কারন ? (শেখ হাসিনার সঙ্গীরা একে একে ভারত ছাড়ছেন: ইন্ডিয়া টুডে) লিংক - Click This Link
পূন্যবতী বিবি হযরতে শেখ হাসিনা তাহার জীবনে এত এত পূণ্য কামিয়েছেন যাহার ফলে তাহার পরম চাণক্য মিত্ররাও তাহার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে মনে হয় বেশী সময় লাগাবেনা। এদিকে ব্রিটেন, আমেরিকা কিংবা অন্য কোন পশ্চিমা দেশ কি তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেবে কিনা ? তা নিয়েও সন্দেহ আছে। - Click This Link
লিংক - https://mzamin.com/news.php?news=121730
লিংক - Click This Link
নিজের স্বার্থ তাকে কিছুদিনের জন্য জায়গা দিয়েছে তবে দীর্ঘমেয়াদে তাকে যে জায়গা দিবেনা ভারত সরকার - এটা নিশ্চিত।
তাহলে তাহার জায়গা কোথায় হতে পারে?কোথায় যেতে পারেন তিনি? ইউরোপ কিংবা আমেরিকায়? যদিও সব জায়গা থেকেই উনাকে গ্রহন না করার ব্যাপারেই খবর মিলছে। তবে উনার সুযোগ্য যুবরাজ বরাবরের মতই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কাহিনী শুনিয়ে যাচছেন আর সবাইকে মিথ্যা প্রমাণ করছেন। উনি এবং উনার হযরতে পরিবার সবসময়ই হাছা কতা কয়,বাকী সবাই দুনিয়া/মিছা কতা কয় খালি
- তাহলে ইউরোপ-আমেরিকার আশা নেই বললেই চলে। শেষমেষ মনে হয় উপসাগরীয় অঞ্চল কিংবা বেলারূশই শেষ ভরসা এবং হতে পারে তাহার পরবর্তী ঠিকানা - Click This Link

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


