somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিভিন্ন বাম দলের নেতারা নিয়মিত মাঠে নামতে পারলে বিএনপি জামাতের নেতারা পারে না কেন?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



জামাতের কথা না হয় বাদই দিলাম শক্তিশালী বিএনপিও যখন তাদের সমস্ত কর্মসূচি প্রেস কনফারেন্সের ফ্রেমে বন্দি রেখেছে তখনও কিন্তু দেশ ও মানবতার স্বার্থের প্রতিটি ইস্যুতে রাজপথে নেমে তিব্র প্রতিবাদ করেছে দেশের বাম দলগুলো।

তেল গ্যাসের মুল্য বৃদ্ধি, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, নদী ভড়াট, প্রশ্ন ফাঁস, গুম খুন হত্যা, ধর্ষণ ও ক্রস ফায়ারের মত জন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে সারা বছরই মাঠে মার খেয়েছে দেশের বাম দলগুলোর নেতা কর্মীরা।

দেশীয় ইস্যু বাদ দিয়ে ফিলিস্তিন, ইয়ামেন, সিরিয়া ইস্যুতে দেশের ইসলামী দলগুলো যখন এক্টা মিছিল পর্যন্ত করতে সাহস পায় না তখনও রাজপথে সরব থাকে এই বাম নেতারা। মাত্র কিছুদিন আগে ফিলিস্তিনের উপর ইজরাইলের বর্বর হামলায় সমস্ত ইসলামী দল গুলোর কর্মীরা যখন প্রতিবাদ হিসেবে ‘সালাহর’ ছবিটি প্রফাইলে ঝুলিয়ে ক্ষান্ত দিয়েছিল এই বামদলগুলো তখন রাজপথ কাপাচ্ছিল।

দেশের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে যখন সরকার বাদে বাকি সব দলগুলো এক থাকে তখনও কিন্তু রাজপথে থাকে ঐ একমাত্র বাম দল। এবং পুলিশের পিটানিও খায় কেবল তারাই। এবং আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, তাদেরকে পুলিশ বা সরকারবাহিনীর সন্ত্রাসীরা পেটালে আমরা অধিকাংশই প্রচন্ড রকমে খুশি হই। এবং বামদের সেই রক্ত মাখা ছবি ব্যাঙ্গাত্বক ভাবে সোসাল মিডিয়ায় আপলোড করি এবং অট্ট হাসিতে ফেটে পরি। অথচ যেই দাবীর জন্য বাম নেতারা মার খেল সেই দাবী কিন্তু নিজেদেরও ছিল। অথচ আমাদের উচিত ছিল যেহেতু আমরা দাবি নিয়ে রাস্তায় নামার সাহস পাচ্ছি না কিন্তু বামরা নেমেছে এবং মার খেয়েছে সেহেতু তাৎক্ষনিক ওদের সকল প্রকার সহযোগিতায় এগিয়ে আসা, ওদের সাথে সংগতি প্রকাশ করে আন্দোলনকে আরো তিব্রতার সাথে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

যেই সব ইস্যুতে বামদের সাথে মতানৈক্য বা আদর্শিক পার্থক্য রয়েছে সেই সব ইস্যু বাদ দিয়ে যেই সব ইস্যুতে উভয়ের উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন সেই সব ইস্যুতে একে অপরের হাত ধরে আন্দোলন করতে না পারলে শক্তিশালী কোন সরকারের বিপক্ষে কোন আন্দোলনে সফল হওয়া যাবে না।

সম্পুরক খবর:
আজ বাম জোটে নির্বাচন কমিশন ভবন ঘেরাও কর্মসূচি দিয়েছিল। ঘেরাও করতে গেলে পথিমধ্যে পুলিশ লাঠেপেটা শুরু করে সবাইকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়, এতে আহত হয় অর্ধশতাধিক নেতা
কর্মী।

জামাতের কথা না হয় বাদই দিলাম শক্তিশালী বিএনপিও যখন তাদের সমস্ত কর্মসূচি প্রেস কনফারেন্সের ফ্রেমে বন্দি রেখেছে তখনও কিন্তু দেশ ও মানবতার স্বার্থের প্রতিটি ইস্যুতে রাজপথে নেমে তিব্র প্রতিবাদ করেছে দেশের বাম দলগুলো।

তেল গ্যাসের মুল্য বৃদ্ধি, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, নদী ভড়াট, প্রশ্ন ফাঁস, গুম খুন হত্যা, ধর্ষণ ও ক্রস ফায়ারের মত জন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে সারা বছরই মাঠে মার খেয়েছে দেশের বাম দলগুলোর নেতা কর্মীরা।

দেশীয় ইস্যু বাদ দিয়ে ফিলিস্তিন, ইয়ামেন, সিরিয়া ইস্যুতে দেশের ইসলামী দলগুলো যখন এক্টা মিছিল পর্যন্ত করতে সাহস পায় না তখনও রাজপথে সরব থাকে এই বাম নেতারা। মাত্র কিছুদিন আগে ফিলিস্তিনের উপর ইজরাইলের বর্বর হামলায় সমস্ত ইসলামী দল গুলোর কর্মীরা যখন প্রতিবাদ হিসেবে ‘সালাহর’ ছবিটি প্রফাইলে ঝুলিয়ে ক্ষান্ত দিয়েছিল এই বামদলগুলো তখন রাজপথ কাপাচ্ছিল।

দেশের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে যখন সরকার বাদে বাকি সব দলগুলো এক থাকে তখনও কিন্তু রাজপথে থাকে ঐ একমাত্র বাম দল। এবং পুলিশের পিটানিও খায় কেবল তারাই। এবং আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, তাদেরকে পুলিশ বা সরকারবাহিনীর সন্ত্রাসীরা পেটালে আমরা অধিকাংশই প্রচন্ড রকমে খুশি হই। এবং বামদের সেই রক্ত মাখা ছবি ব্যাঙ্গাত্বক ভাবে সোসাল মিডিয়ায় আপলোড করি এবং অট্ট হাসিতে ফেটে পরি। অথচ যেই দাবীর জন্য বাম নেতারা মার খেল সেই দাবী কিন্তু নিজেদেরও ছিল। অথচ আমাদের উচিত ছিল যেহেতু আমরা দাবি নিয়ে রাস্তায় নামার সাহস পাচ্ছি না কিন্তু বামরা নেমেছে এবং মার খেয়েছে সেহেতু তাৎক্ষনিক ওদের সকল প্রকার সহযোগিতায় এগিয়ে আসা, ওদের সাথে সংগতি প্রকাশ করে আন্দোলনকে আরো তিব্রতার সাথে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

যেই সব ইস্যুতে বামদের সাথে মতানৈক্য বা আদর্শিক পার্থক্য রয়েছে সেই সব ইস্যু বাদ দিয়ে যেই সব ইস্যুতে উভয়ের উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন সেই সব ইস্যুতে একে অপরের হাত ধরে আন্দোলন করতে না পারলে শক্তিশালী কোন সরকারের বিপক্ষে কোন আন্দোলনে সফল হওয়া যাবে না।

সম্পুরক খবর:
আজ বাম জোটে নির্বাচন কমিশন ভবন ঘেরাও কর্মসূচি দিয়েছিল। ঘেরাও করতে গেলে পথিমধ্যে পুলিশ লাঠেপেটা শুরু করে সবাইকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়, এতে আহত হয় অর্ধশতাধিক নেতা
কর্মী।

সর্বশেষ এডিট : ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
১১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শোকের উচ্চারণ।

লিখেছেন মনিরা সুলতানা, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৬

নিত্যদিনের জেগে উঠা ঢাকা - সমস্তরাত ভারী যানবাহন টানা কিছুটা ক্লান্ত রাজপথ, ফজরের আজান, বসবাস অযোগ্য শহরের তকমা পাওয়া প্রতিদিনের ভোর। এই শ্রাবণেও ময়লা ভেপে উঠা দুর্গন্ধ নিয়ে জেগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যা হচ্ছে বা হলো তা কি উপকারে লাগলো?

লিখেছেন রানার ব্লগ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

৫ হাজার মৃত্যু গুজব ছড়াচ্ছে কারা?

মানুষ মারা গিয়েছে বলা ভুল হবে হত্যা করা হয়েছে। করলো কারা? দেশে এখন দুই পক্ষ! একে অপর কে দোষ দিচ্ছে! কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আন্দোলনের নামে উগ্রতা কাম্য নয় | সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যবাদকে না বলুন

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন "বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সমস্ত অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে" ধীরে ধীরে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসছে। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের উপর ভর করে বা ছাত্রদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোন প্রশ্নের কি উত্তর? আপনাদের মতামত।

লিখেছেন নয়া পাঠক, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

এখানে মাত্র ৫টি প্রশ্ন রয়েছে আপনাদের নিকট। আপনারা মানে যত মুক্তিযোদ্ধা বা অতিজ্ঞানী, অতিবুদ্ধিমান ব্লগার রয়েছেন এই ব্লগে প্রশ্নটা তাদের নিকট-ই, যদি তারা এর উত্তর না দিতে পারেন, তবে সাধারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারে আমাদের সরকার-প্রধানরা শুরু থেকেই অজ্ঞ ছিলেন

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৭



আমার বাবা চাষী ছিলেন; তখন(১৯৫৭-১৯৬৪ সাল ) চাষ করা খুবই কষ্টকর পেশা ছিলো; আমাদের এলাকাটি চট্টগ্রাম অন্চলের মাঝে মোটামুটি একটু নীচু এলাকা, বর্ষায় পানি জমে থাকতো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×