সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে বিক্রীত ২০টি মুঠোফোনের এক তালিকা প্রকাশ করেছে টেলিগ্রাফ অনলাইন। আর তাতে শীর্ষস্থানে রয়েছে নকিয়ার ১১১০ মডেলটি। এ তালিকায় পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় মুঠোফোনের সেরা পাঁচের মধ্যে পাঁচটি মুঠোফোনই ফিনল্যান্ডের মুঠোফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নকিয়ার তৈরি।
টেলিগ্রাফের তৈরী করা তালিকায় নিম্নোক্ত রেটিং দেখা যাচ্ছে- করা এ তালিকায় সবচেয়ে বিক্রীত মুঠোফোন হিসেবে স্থান পাওয়া নকিয়ার ১১১০ মডেলটি বাজারে এসেছিল ২০০৫ সালে। ২৫ কোটি ইউনিটের বেশি বিক্রি হয়েছে এ ফিচার ফোনটি। আরো উল্লেখ্য যে,
এ তালিকায় পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় মুঠোফোনের সেরা পাঁচের মধ্যে পাঁচটি মুঠোফোনই ফিনল্যান্ডের মুঠোফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নকিয়ার তৈরি।
উল্লেখ্য যে আমার সংগ্রহে এখনো নিম্মোক্ত মডেল এর সেট গুলো সংগ্রহে আছে। আপনার্ও আছে কি ?
১ম অবস্থান- নকিয়া ১১১০ ২০০৫সাল, বিক্রি ২৫ কোটি ।
২য় অবস্থান- নকিয়া ৩২১০ ১৯৯৯ সাল, বিক্রি ১৬ কোটি ।
৩য় অবস্থান- নকিয়া ১২০০ বিক্রি ১৫ কোটি।
৪র্থ অবস্থান- নকিয়া ৫২৩০, বিক্রি ১৫ কোটি।
৫ম অবস্থান- নকিয়া ৩৩১০ বিক্রি ১৩.৫ কোটি
৬ষ্ঠ অবস্থান- নকিয়া ২৬০০ বিক্রি ১৩ কোটি
৭ম অবস্থান- মটোরোলা রেজর ভি৩, ২০০৪, বিক্রি ১৩ কোটি।
তালিকার ৮, ৯ ও ১০ নম্বর স্থানটিও নকিয়ার দখলে।
তালিকার ১৫ ও ১৬ নম্বরে আবারও নকিয়ার আধিপত্য। পাঁচ কোটি ইউনিট বিক্রি হয়েছে নকিয়া ৩১০০ মডেল, ২০০৪ সালে বাজারে আসা নকিয়ার ৬২৩০ মডেলের মুঠোফোন বিক্রি হয়েছে প্রায় সমপরিমাণ।
সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া মুঠোফোনের তালিকায় ১৭ ও ১৮ নম্বরে স্থান হয়েছে বর্তমানে স্মার্টফোনের বাজার দখল করে রাখা স্যামসাংয়ের।
কিন্তু বাংলাদেশে সর্বাধিক বিক্রিত প্রথম টর্চলাইট যুক্ত নকিয়া ১১০০ কেন রেটিং এ ঠাই পেল না বুঝলাম না।
কারণ নকিয়া স্লীম টর্চ লাইট যুক্ত এ ১১০০মডেল সেটটি দ্রুত বাংলাদেশে সর্বাধিক বিক্রিত সেটগুলোর মধ্যে অন্যতম ও অপরটি হচ্ছে নকিয়া ৩৩১০।
প্রযুক্তি-বিশ্লেষকদের ভাষ্য, একসময়ের জনপ্রিয় নকিয়া তার জৌলুশ হারিয়েছে। ২০১২ সালের হিসাব অনুয়ায়ী, লোকসানের মুখে রয়েছে মুঠোফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। লুমিয়া সিরিজের নতুন স্মার্টফোন বাজারে এনে আবার ঘুরে দাঁড়ানোর আশা করছিল প্রতিষ্ঠানটি।
কথাসত্য- এখন এসব নকিয়ার সার্ভিসিং করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে যে নকিয়ার মাদার বোর্ডগুলো পূর্বের চাইতে অনেক পাতলা তাই হাত থেকে কোন কারণে পড়ে গেলে বা পানিতে একবার গোসল করলে আর রক্ষা নাই মাদার বোর্ড বেঁকে যাচ্ছে ও পানি ঢুকে আইসি ভিতর সর্ট সার্কিট এর সৃষ্টি হচ্ছে খুব দ্রুত চার্জি পয়েন্ট নষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি......।
বিস্তারিত এখানে- Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪