ইসলাম বিদ্বেষীরা যখন ইসলাম কে কটুক্তি করে তখন আমরা মুসলিম রা ঐ ইসলাম বিদ্বেষী আমাদের কাছে তার যে আসলি পাওনা তা না দিয়ে মুসলিম রা শুধ মনে প্রানে 'ঘৃনা' করি বা করেই নিজের দায়ীত্বের ইতি টেনে গা মোড়া দিয়ে চলে যায়! যার ফলে ইসলাম বিদ্বেষীদের সংখ্যাটা এখন আর আংগুলে গুনে বলা যায় না।
আমরা যদি প্রথম থেকেই তাদের পাওনাটা ঠিক মত দিয়ে দিতাম শুধ 'ঘৃনা' শব্দটি ইউজ না করে তাহলে আজও ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের সংখ্যা আংগুলেই হিসাব করা যেত।
ভদ্র লোকের ঘরের পাশে প্রথম দিন লুকিয়ে ময়লা ফেলে গায়ের দুষ্ট লোক! ভদ্র লোক ও ময়লা দেখে কিছু না বলে নাকে ধরে পাশকাটিয়ে চলে গেলেন।এভাবে প্রতি দিনই লুকিয়ে কাজ টা করত ঐ দুষ্ট লোক।ভদ্রলোকও ঘৃনা সূচক নাকে ধরে চলে যেতেন।
না জোড়ালো কোন প্রতিবাদ করতেন না ময়লা পরিস্কার করার কোন ব্যবস্তা নিতেন।
এক দিন দেখা গেল ময়লার স্তুপ হয়ে গেছে!
সেদিন ও যদি ঘৃনা সূচক নাকে হাত দিয়ে পাশকাটিয় মিস্টার ভদ্রলোক চলে যান থাকে কি ভদ্রলোক বলা যায়? নিশ্চই না।
নাস্তিক রা ত এখন আর লুকিয়ে ইসলামে কটুক্তি করে না।তারা প্রকাশ্যে গর্ব করে ইসলামের কটুক্তি করে,এখনও যদি আপনি শুধু 'ঘৃনা' করেই প্রতিবাদ জানান তাহলেত আপনাকে আর যাই বলি ধর্মপ্রান মুসলিম বলতে পারি না।আপনি ও নিজে কে মুসলিম হিসাবে পরিচয় দেওয়াটা চরম ভন্ডামী হবে।
বলছিলাম ইসলাম বিদ্বেষীদের ব্যাপারে 'ঘৃনা'র প্রতিবাদ করটা বর্তমানে বাক্স বন্দী করে তলোয়ার টা কে উন্মুক্ত করেন।