somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সোহানী
হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

এইটা কি কইলো আন্টি!!!!!!!!!! দেশের+আমাগো ইজ্জতের তো হালুয়া বানাইলো..........

১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আফার ফটো লিংক থেকে।

আমরা সবাই জানি আমাগো বহুত সমস্যা... বিদেশে আমাদের ইমেজ শুন্য এর কোটায়ই নয় প্রায় নেগেটিভ। কিন্তু বিদেশে গেলে সবসময় একটা ভাব ধরে রাখার চেস্টা করি..... দেশের সব পজিটিভ কাজ কর্ম ঢাল পিটাই। (যদিও আমাগো নেতা -নেত্রীরাই তা করেন না।) যাহোক যা বলছিলাম, সকালে উঠেই পেপারে বাংলাদেশীর ছবি দেখে মন ভরে গেলো তাই আগ্রহ ভরে পড়তে যেয়ে ধাক্কা খেলাম। নিউজটা পড়েন-


[link|http://www.thestar.com/news/immigration/2016/03/11/environmental-migrants-breathing-easier-in-canada.htmlhttp://www.thestar.com/news/immigration/2016/03/11/environmental-migrants-breathing-easier-in-canada.html]

তাই আইরিন পারভিন আপা আপনাকে কিছু কথা বলি.....,

আপনি বলেছেন, For Irene Parvin, it meant leaving behind her family’s huge mansion in Bangladesh, two cars, two drivers, a cleaner, the nanny for their two boys, and successful careers — she was a university professor and her husband, a pediatrician.

আমাগো দেশে মোটামুটি মিডিয়াম ইনকামের ফ্যামিলি থেকে সবারই কাজের লোক, ড্রাইভার, বুয়া (যারে এখানে ন্যানি বলে) থাকে যা কানাডায় হয়তো বিশাল কিছু কারন এটি হাই পেইড কান্ট্রি। তাই এইটা ঢোল বাজায়ে কি বলতে চাইছেন... আপনি দেশে কেউকাটা ছিলেন? কানাডা সরকার যাদেরকে এখানে আনে তারা সবাই-ই দেশে কেউকাটা .... বিশেষ কিছু। আপনি ও এসেছেন সন্তান আর নিজের ভবিষ্যত + পাসপোর্ট এর জন্য। শুধু শুধু দেশরে পঁচান কেন?

আফা কি কয় শুনেন.................. দেশে নাকি আকাশ দেখবার পারেন না এমনিই ধোয়াচ্ছন্ন তাই আকাশ দেখবার পারেন না এটা এমনি রেয়ার!!!!!! আর শরীর স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা কইরাই কানাডা আইছেন!!!!!!!!!!!!!!

“It’s a real concrete jungle there . . . It’s so smoggy you can’t even see the sky,” says Parvin. “We decided to start over again in Canada only for my health.”

For Irene Parvin, clear blue sky is a rarity in her birth country of Bangladesh. The former university professor was plagued by chronic asthma in Bangladesh, but it has virtually disappeared since she moved to Canada

এইটা কি কইলে আফা, কনকিটের জাংগাল বুঝলাম বাট আকাশ কেন দেখবার পারেন নাই। আপনি কি দিন কানা? ভালো কথা .....আপনি আসছেন হেলথের জন্য ....... আপনার এজমার ট্রিটমেন্ট কি দেশে হয় নাই, অার শুধু এয়ার পলিউশান এর জন্য আপনার এ এজমা????? আপনি কি শুধু এয়ার পলিউশান এর জন্য এখানে আসছেন???????? কানাডা পাসপোর্ট+ সন্তানের ভবিষ্যত + নিজের ভবিষ্যত এর কথাতো বললেন না !!!!!!!! ..... পলিটিকেল পলিউশান, খাবার পলিউশান, ঘাটে ঘাটে দূর্নীতির পলিউশান ............ এগুলাতো বলেন নাই !!!!!!!!!!! বলতে হলে সবটাই বলেন........ অর্ধেক বলেন কেন?

যাকগা... আপনার লিখা যেহেতু এখানের ওয়েল রিডিং ডেইলি নিউজ পেপারে এসেছে তাই সবাই আবার নতুন করে বাংলাদেশকে চিনলো আপনার কল্যাণে তবে নেগেটিভ নিউজ হিসেবে। তাই দু:খ, আমার কলিগ সকালেই কইলো, ইজ দিস ফার্স্ট টাইম ইউ সি স্কাই ইন কানাডা?? হেইরে কি কমু কন.... আমার দেশের এতো সুন্দর আকাশ, পাহাড়, নদী আছে..... কিন্তু শুধু কিছু স্বার্থপর মানুষের কারনে আজ অন্ধকারে .......................

যাক আরেকদিন আপনাদের মতো মানুষদের নিয়া লিখুম এখন টাইম নাই, যারা নিজের দেশের সন্মান রাখতে পারে না বিদেশ গিয়া.... কাক হয়ে ময়ুর সাঁজতে চান........ ভালো থাকেন.........
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৫
৫৯টি মন্তব্য ৫৯টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

লুঙ্গিসুট

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



ছোটবেলায় হরেক রঙের খেলা খেলেছি। লাটিম,চেঙ্গু পান্টি, ঘুড়ি,মার্বেল,আরো কত কি। আমার মতো আপনারাও খেলেছেন এগুলো।রোদ ঝড় বৃষ্টি কোনো বাধাই মানতাম না। আগে খেলা তারপর সব কিছু।
ছোটবেলায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

একবার শাইখুল হাদিস মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম সাহেবকে জিজ্ঞেস করা হল, জীবনের সারকথা কী? উত্তরে তিনি এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

=মৃত্যু কাছে, অথবা দূরেও নয়=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



©কাজী ফাতেমা ছবি
দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে দিয়ে বলি, আমারও সময় হবে যাবার
কি করে চলে যায় মানুষ হুটহাট, না বলে কয়ে,
মৃত্যু কী খুব কাছে নয়, অথবা খুব দূরে!
দূরে তবু ধরে নেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা

লিখেছেন করুণাধারা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯



এই ধাঁধার নাম সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা; নিচের লিংকে এটার ভিডিও আছে।

স্বৈরশাসকের বন্দী

এই ধাঁধাটি আমার ভালো লেগেছিল, তাই অনেক আগে আমার একটা পোস্টে এই ধাঁধাটি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেই পোস্টে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×