somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জন লেনন-এর সেই গান

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


জন লেনন। ইংরেজ গায়ক ও গীতিকার । এটা লেননের বাইরের পরিচয় মাত্র। এবং এই বাইরের পরিচয়টা কিছু না। কেননা, গায়ক ও গীতিকার পরিচয় ছাপিয়ে লেনন ছিলেন একজন আলোকিত জিজ্ঞাসু মানুষ-যিনি বিশ্বাস করতেন: স্বর্গ-নরকে বিশ্বাস অমূলক, মানুষকে বাঁচতে হবে বর্তমানে আর যুদ্ধ করা অনুচিত, কেননা, মানুষের প্রয়োজন কেবলি ভালোবাসা। এই যৌক্তিক বিশ্বাসই লেননের মৃত্যু কারণ হয়ে উঠেছিল ...

মার্ক ডেভিড চ্যাপম্যান

মার্ক ডেভিড চ্যাপম্যান-এর জন্ম ১৯৫৫ সালের ১০ মে আমেরিকার টেক্সাসে । এই লোকটাই ১৯৮০ সালের ৮ ডিসেম্বর জন লেননকে খুব কাছ থেকে চারবার গুলি করেছিল। কেন? মার্ক ডেভিড চ্যাপম্যান-এর উত্তর: “আমি তাঁর গান শুনেছি। গান শুনে আমি রেগে গেছি। সে ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না ...

মিমি আন্টি

সময়টা ১৯৪০ সালের অক্টোবর মাসের ৮ তারিখ। লিভারপুল শহর। জার্মান নাৎসীরা বোম্বিং করছে । ম্যারি মিমি স্মিথ-এর বোন জুলিয়া স্টেনলি-এর বাচ্চা হবে। জুলিয়া লিভারপুর মেটারনিটি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে আছে ক’দিন ধরে। হাসপাতালটি অক্সফোর্ড স্ট্রিটে। ম্যারি মিমি স্মিথ সেদিকেই যাচ্ছেন। রাত। বিস্ফোরনের আলোয় অক্সফোর্ড স্ট্রিটের পথ খুঁজে নিচ্ছেন। শহরে ব্ল্যাকআউট। রাস্তায় ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অবরোধ। এসব ম্যারি মিমি স্মিথ দমাতে পারেনি-তিনি ঠিকই অক্সফোর্ড স্ট্রিটের লিভারপুর মেটারনিটি হাসপাতালে পৌঁছে নবজাতককে কোলে তুলে নিয়েছিলেন। সে সময় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উইনস্টন চার্চিল। এ কারণেই নবজাতকের নাম রাখা হয়েছিল জন উইনস্টন লেনন।
লেনন-এর শৈশব আর কৈশর কেটেছিল মিমি খালার বাড়ি। ম্যারি মিমি স্মিথ ছিলেন বন্ধ্যা। ১৯৫৬ সালে তিনিই লেননকে প্রথম গিটারটি কিনে দিয়েছিলেন। কিনে দিয়ে বলেছিল, “ দি গিটারর্স অল ভেরি ওয়েল অ্যাজ আ হবি, জন, বাট ইউ উইল নেভার মেইক আ লিভিং আউট অভ ইট”। মধ্য ষাটে লেননের ব্যান্ড ‘বিটলস’ দাঁড়িয়ে গেলে মিমি আন্টিকে লেনন একটি রুপোর থালা উপহার দিয়েছিল। তাতে “ দি গিটারর্স অল ভেরি ওয়েল অ্যাজ আ হবি, জন, বাট ইউ উইল নেভার মেইক আ লিভিং আউট অভ ইট”-এই কথাগুলি খোদাই করা। শুনেছি, মিউজিশিয়ান মাত্রই নাকি রসিক হন!
মিমি আন্টির বাড়ি লিভারপুলের ২৫১ ম্যানলাভ অ্যাভিনিউ। বাড়ির নাম: মেনডিপস। মিমি আন্টির স্বামী জর্জ স্মিথও ছিলেন ভালো মানুষ। তাদের পারিবারিক গরুর খামার ছিল। লেননকে কমিক বই কিনে দিতেন আঙ্কেল জর্জ স্মিথ ।

স্কুল ও কলেজ

লেনন এর প্রথম স্কুল লিভারপুলের ডোভেডেল কাউন্টি প্রাইমারি স্কুল। তারপর সেপ্টেম্বর ১৯৫২ থেকে ১৯৫৭ সাল অবধি পড়েছে কোয়ারি ব্যাঙ্ক গ্রামার স্কুল-এ। পড়ায় মন বসত না, খালি ঝামেলা বাঁধাত। টিচারদের নিয়ে হাস্যকর কার্টুন আঁকত। নিয়মিত ফেল করত । মিমি আন্টি লিভারপুল কলেজ অভ আর্ট -এর হেড মাস্টারকে ধরে সে কলেজে ভর্তি করিয়ে দিলেন। পরে লেনন ও কলেজও ছেড়ে দেয়। বাধাধরা নিয়ম ভালো লাগছিল না তার। তবে লিভারপুল কলেজ অভ আর্ট-এ থাকাকালীন সিনথিয়া পাওয়েল-এর সঙ্গে পরিচয়। সিনথিয়া পাওয়েলই লেনন এর জীবনের প্রথম প্রেম। তারা বিয়ে করেছিল ১৯৬২ সালে। এক ছেলে হয়। জুলিয়ান লেনন- মিউজিশিয়ান। দুজনের বিবাহবিচ্ছেদ হয় ১৯৬৮ সালে। কেননা, ততদিনে লেনন এর জীবনে এক রহস্যময় এশিয় নারী এসেছে- যে নারী লেনন-এর মৃত্যুর সময় পাশে ছিল। সে কথায় আরও পরে আসছি।

জুলিয়া স্টেনলি

লেননের মা জুলিয়া স্টেনলিকে ভাগ্যবতী বলা যাবে না। তাঁর জীবন ছিল দীর্ঘশ্বাসময়- মৃত্যুটিও ছিল বড় করুণ। ১৫ জুলাই। ১৯৫৮ সাল। লেননের তখন বয়স ১৭। একদিন। বোনের বাড়ি এসেছে জুলিয়া স্টেনলি। জুলিয়া স্টেনলি প্রায় প্রতিদিনই বোনের বাড়ি যেতেন ছেলেকে দেখতে। গানের ব্যাকগ্রাউন্ড ছিল জুলিয়া স্টেনলির । লেননকে ব্যাঞ্জো বাজাতে শিখিয়েছিলেন। এলভিস প্রিসলি সে সময় তুমুল জনপ্রিয়। ছেলেকে প্রিসলির রেকর্ড কিনে দিতেন। আমরা লেনন-এর মায়ের ইচ্ছেটা বুঝতে পারি। মায়ের পরিচর্যায় ছেলে হয়ে উঠেছিল একজন দরদী গায়ক, মেধাবী গীতিকার। লেননের জন্য একটা গিটারও কিনেছিল জুলিয়া স্টেনলি। সেটি কী কারণে নিজে লেননকে না-দিয়ে বোনকে দিয়ে দিয়েছিলেন।
যাক। দু বোন গল্প করছে। লেনন বাড়ি ছিল না। সতের বছরের কিশোর লেনন। আজকাল কই না কই থাকে। বন্ধুদের সঙ্গে নাকি ব্যান্ড করছে । কাছেই একটা খালি গ্যারেজে জ্যাম করে। যা হোক। রাত নটার মতন বাজে । এবার যাওয়া দরকার। বাস স্টপটা কাছেই- ম্যানলাভ অ্যাভেনিউতে। বাসস্টপের দিকে যাচ্ছিলেন জুলিয়া স্টেনলি। পাশে মিমি । বোনকে এগিয়ে দিতে এসেছেন। হঠাৎ একটি গাড়ি জুলিয়া স্টেনলিকে ধাক্কা মারে ...
লেনন এর বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে-লেনন ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না। সেটি কি এই ঘটনার কারণেই? অ্যাক্সিডেন্ট হলে ঈশ্বরের কি প্রয়োজন? ঈশ্বর নিষ্ক্রিয় হলে- নিষ্ক্রিয় ঈশ্বরের কি প্রয়োজন? জনসমক্ষে এসব প্রশ্ন তুললে আজও আততায়ীর হাতে মৃত্যু নিশ্চিত। লেনন এরও তাইই হয়েছিল।
যা হোক। প্রথম স্বামীতে স্বস্তি পাননি জুলিয়া স্টেনলি। স্বামী আলফ্রেড লেনন- অর্থাৎ লেনন এর বাবা ছিলেন ব্যবসায়ী। বছরের বেশির ভাগ সময় কাটত জাহাজে । ছেলেবেলায় খুব বেশি বাবাকে দেখেনি লেনন। আলফ্রেড লেনন একবার ১৮ মাস বাড়ি আসেননি। সেই কারলেই জুলিয়া স্টেনলি বিবাহ বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেয়। ১৯৪৪ সাল। লেনন এর তখন ৫ বছর বয়েস। তারপর থেকে লেনন মিনি আন্টির বাড়িই থাকতে শুরু করে । স্থানীয় বারম্যান জন ডাইকিন্সের সঙ্গে জুলিয়া স্টেনলি নতুন সম্পর্ক গড়ে তোলেন।

ব্যান্ড ও উত্থান

মায়ের মৃত্যুর পর লেনন ভীষণই ভেঙ্গে পড়েছিল। তার কারণ আছে। স্কুলের পড়া ভালো লাগে না। পড়াশোনা ম্যানেজ করতে পারছিল না-বিচ্ছিরি এক অবস্থা। ব্যাপারটা মিমি আন্টি বুঝলেও – মা-ই বেশি বুঝত। ভারি সংবেদশীল ছিলেন মা। একবার লেনন-এর বাবা লেননকে নিয়ে পালাতে চেয়েছিল। মা দেননি। মায়ের মৃত্যু লেননকে তার বন্ধু পল ম্যাককার্টনির দিকে ঠেলে দিয়েছিল। পলও মাকে হরিয়েছিল ১৪ বছর বয়েসে। মায়ের মৃত্যুর পর গানে আরও সিরিয়াস হয়ে ওঠে লেনন।
গ্রামার স্কুলে থাকতেই ব্যান্ড করেছিলেন লেনন। সে ব্যান্ডের নাম ছিল: দি কোয়ারি মেন। বন্ধু পল ম্যাককার্টনি ছাড়াও সে ব্যান্ডের লিড গিটারিষ্ট ছিলেন জর্জ হ্যারিসন। সে সময় রক অ্যান্ড রোলই করত লেননরা। ব্যান্ডের নাম বহুবার বদলেছে। যেমন: জনি অ্যান্ড দা মুনডগস; দি সিলভার বিটেলস। সবশেষে- দ্যা বিটেলস। রিঙ্গো স্টার জয়েন করেছিলেন ড্রামার হিসেবে। ১৯৭০ অবধি টিকেছিল বিটেলস । তার আগে পপুলার মিউজিকের ইতিহাসে সবচে বানিজ্য সফল ব্যান্ড হয়ে উঠেছিল ব্রিটেন, আমেরিকা ও অন্যত্র। ‘অল ইউ নিড ইজ লাভ’; ‘স্ট্রবেরি ফিলডস ফরএভার’ গানগুলি তখন মানুষের মুখে মুখে। এমন কী জার্মানির হ্যামবুর্গে থেকেও বাজানোর আমন্ত্রণ এল। লেনন জার্মানি যাচ্ছে শুনে মিমি আন্টি নাকি আঁতকে উঠেছিলেন। যা হোক। ১৯৬৪ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছল লেনন-এর ব্যান্ড। জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে বিশাল সম্বর্ধনা। দুদিন পর টিভি শো। ৭৪ মিলিয়ন দর্শক দেখেছিল সে শো। ঐ বছরই ৪ থেকে ৩০ জুন বিটলস ডেনমার্ক, হংকং, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সফর করে।
১৯৭০ অবধি টিকে ছিল বিটলস। তারপর ব্যান্ডটি ভেঙ্গে যায়। অন্যতম কারণ, নিজের মতো করে কাজ করার ইচ্ছেয় বিটলস-এ লেনন এর আর না- থাকার ইচ্ছে... দ্বিতীয় কারণ: ওকো অনো নামে এক এশিয় নারী। ।

ওকো ওনো

ওকো ওনো ধনী জাপানি পরিবারের মেয়ে। ওকো ওনোর জন্ম টোকিওতে ১৯৩৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি। ঐ বছরই পরিবারটি সানফ্রানসিসকো চলে আসে। ওকো ওনো মূলত আভা গার্ড পেইন্টার এবং মানবতাবাদী পলিটিক্যাল অ্যাকটিভিস্ট। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধবিরোধী সভাসমিতি করতেন। নিজের আঁকা ছবির প্রদর্শনী করেন।
১৯৬৬ সালের ৯ নভেম্বর। ওকো ওনোর সঙ্গে লেনন-এর পরিচয় হল। স্থান: লন্ডনের ইন্ডিকা গ্যালারিতে। লেনন যেন এই প্রথম তাঁর জীবনের আরাধ্য নারীর দেখা পেলেন। ৬৮ থেকে ঘনিষ্ট ভাবে মিশতে শুরু করলেন। ওকো ওনো মেধাবী হওয়ায় বিটলস-এর নানা ব্যাপারে ইন্টারফিয়ার করতেন। যেমন, লিরিক সংশোধন করে দিতেন। অ্যালবাম কাভার করতেন।প্রথম প্রথম ভালো লাগলেও অন্যদের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। আর, ওকো ওনো নাকি পল ম্যাককার্টনিকে কে ‘উইক’ করে ফেলেছিলেন। ওদিকে ঘটছিল আরও ঘটছিল। লেনন এর স্ত্রী সিনথিয়া ছিলেন গ্রিসে । ওখান থেকে ফিরে এসে দেখেন যে ওকো ওনো তারই বাড়িতে তারই বাথরোব পরে আছে। এর পরপরই সিনথিয়ার সঙ্গে লেনন-এর ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। জিবরালটার দ্বীপে ১৯৬৯ সালের ২০ মার্চ বিয়ে করেন ওনো ওকো আর লেনন। ঐ বছরের ২২ এপ্রিল লেনন নাম পরিবর্তন করে রাখলেন জন ওনো লেনন।

সত্তরের দশক

১৯৭১ । ওকো ওনোর সঙ্গে আমেরিকা আসেন লেনন। সত্তরে দশকই লেনন এর জীবনের শেষ শতক। এ শতকে নতুন রুপে আবির্ভূত হলেন লেনন। একদিকে সলো অ্যালবাম বার করছেন, অন্যদিকে সাম্রাজ্যবাদী নিক্সন সরকারের বিরুদ্ধে গনআন্দোলন শামিল হচ্ছেন। পাশে ভিয়েতনাম যুদ্ধবিরোধী ওকো ওনো। নিক্সন সরকার বিপদ টের পেল। গনআন্দোলনে লেনন থাকলে জনগন রি-ইলেকশনে বাধ্য করবে। প্রতিক্রিয়াশীর নিক্সন সরকার লেননকে আমেরিকা থেকে ডিপোর্ট (বহিস্কার) করার সিদ্ধান্ত নেয়। প্রবল গনআন্দোলনের নিক্সন সরকার হীন উদ্দেশ্য সফল হয়নি।
এদিকে লেনন এর ব্যাক্তিগত জীবনে ছড়াচ্ছিল বিষাদের কালো ধূপ। লেনন আর ওকো ওনোর সেক্রেটারি ছিল মে পাং- মে পাং ক্যালিফোর্নিয়ার মেয়ে। মে পাং-এর প্রতি লেনন কি ঝুঁকে পড়ছিলেন? হতে পারে। তা ছাড়া লেনন আর ওকো ওনো-দুজনেই দুজনের ওপর হয়ে পড়ছিল বিরক্ত । বিবাহিত জীবনে নাকি এমন হয়! ১৯৭৩ সাল। বিবাহিত জীবনকে সহনীয় করতে ১৮ মাসের সেপারেশন চাইলেন ওকো ওনো। লেনন রাজী। তিনি মে পাং কে নিয়ে ক্যালিফোর্নিয়া চলে যান। প্রস্তাবটি নাকি ওকো ওনোই দিয়েছিলেন! যা হোক। ক্যালিফোর্নিয়ায় মে পাং এর বাড়িতে লেনন বিস্তর মদ খেয়ে হুল্লোড় করেন। লেনন পরে সেই উদ্দাম সময়টিকে অবহিত করেছিলেন “লস্ট উইক অ্যান্ড” নামে। যা হোক। ১৯৭৫ সালে ওকো ওনো আবার লেনন-এর সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। সে বছরই ৯ অক্টোবর ওকো ওনোর একটি ছেলে হয়- সিন লেনন। ১৯৭৬ সালের ২৬ জুন মার্কিন সরকার লেননকে স্থায়ী ভাবে বসবাস করার অনুমতি দেয়। পরিবারের জন্য নিউ ইয়র্কে ডাকোটা নামে একটি অ্যাপার্টমেন্ট কেনেন লেনন।

মৃত্যুর প্রহর

১৯৮০ সাল। লেননকে হত্যা করার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করে মার্ক ডেভিড চ্যাপম্যান। ডিসেম্বর ৮। রাত প্রায় দশটা। রেকডিং সেরে লেনন ডাকোটা অ্যাপার্টমেন্টে ফিরছিলেন। লিমুজিন থেকে বেরিয়ে প্রথমে ওকো ওনো অ্যাপার্টমেন্টের এনট্রান্স হলে প্রবেশ করেন। লেনন তখনও ফুটপাতে। ফুটপাতের ওপর চ্যাপম্যান দাঁড়িয়ে ছিল ... উন্মাদ ঐ লোকটা খুব কাছে থেকে পরপর চারবার বার লেননকে গুলি করে ...

লেনন এর সেই গান



Imagine there's no Heaven
It's easy if you try
No hell below us
Above us only sky
Imagine all the people
Living for today

Imagine there's no countries
It isn't hard to do
Nothing to kill or die for
And no religion too
Imagine all the people
Living life in peace

You may say that I'm a dreamer
But I'm not the only one
I hope someday you'll join us
And the world will be as one

Imagine no possessions
I wonder if you can
No need for greed or hunger
A brotherhood of man
Imagine all the people
Sharing all the world

You may say that I'm a dreamer
But I'm not the only one
I hope someday you'll join us
And the world will live as one




আমি বারবার ফিরে ফিরে আসব



মা: ছেলেবেলায় ব্যাঞ্জো বাজাতে শিখিয়েছিল



মিমি আন্টি। পাশে ছোট্ট লেনন। ...“ দি গিটারর্স অল ভেরি ওয়েল অ্যাজ আ হবি, জন, বাট ইউ উইল নেভার মেইক আ লিভিং আউট অভ ইট”।



সিনথিয়া পাওয়েল ও লেনন। প্রথম প্রেম ...



বিটলস। কুড়ি শতকের সংগীত-বিস্ময় ...



লেনন আর ওকো ওনো। দুজনেই ছিলেন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী। যুদ্ধবিরোধী অজস্র সভা করেছেন ...



নিউ ইয়র্কে ডাকোটা অ্যাপার্টমেন্ট ...



মার্ক ডেভিড চ্যাপম্যান ...রক্ষণশীল ঘাতক

উৎসর্গ: নুশেরা।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৭
১৫টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×