somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

উত্তর-প্রতিউত্তর এবং হনুমান দিগকে কলা কিংবা ছাগু দিগকে কাঠাল পাতা

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

Click This Link

খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
আপনে আরিফ ভাই-কে যে উত্তর দিছেন- তা সত্যিই ভালো লেগেছে-

এবার আমি একটু বলি-

ছোটবেলা এমন কি এখনও মুসল্লিদের খপ্পরে পড়তে হয়; এটার একটা খুব সুন্দর নাম আছে: দাওয়াতি কার্যক্রম, যারা বেনামাজী মুসলিম ভাই-বোনদের নামাজ এবং ধর্মে উৎসাহী করে তোলার চেষ্টা করে।
যদিও বলা হয় যার যার ধর্ম তার তার গাছে তবুও এই দাওয়াতি কার্যক্রম নিয়ে কেও কখনও অভিযোগ তুলে নাই কারন কেও কেও বিরক্ত বা বিব্রত হলেও দাওয়াত একটি শান্তিপূর্ণ কর্মকান্ড। আমার মনে হয় সবাই এই কথার সাথে একমত হবেন।

যাইহোক এখন কথা হইল: আমরা কিছু সংশয়বাদী/ নাস্তিকরা মিলে যদি এরকম দাওয়াতি কার্যক্রমে রাস্তায় বের হই তাহলে অবস্থা কেমন ঘটতে পারে ... ... ...


আপনি বলেছেন-
"যেখানে আপনি আল্লাহ নাই প্রমান করতে হাইপোথিসিস দাড় করাচ্ছেন সেখানে অন্য কেউ আল্লাহ আছে প্রমাণ করতে হাইপোথিসিস দাড় করাচ্ছে। কেউ নিরেট প্রমান হাজির করতে পারেন নাই। তাইলে কি দরকার, কারনে অকারণে আস্তিকদের বিশ্বাসে আঘাত করা?"

আমার প্রশ্ন
" যেখানে আপনি আল্লাহ নাই প্রমান করতে হাইপোথিসিস দাড় করাচ্ছেন সেখানে অন্য কেউ আল্লাহ আছে প্রমাণ করতে হাইপোথিসিস দাড় করাচ্ছে। কেউ নিরেট প্রমান হাজির করতে পারেন নাই। তাইলে কি দরকার, কারনে অকারণে নাস্তিকদের বিশ্বাসে আঘাত করা?"

------------------------------------------------

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:২১
লেখক বলেছেন: আমার মতে আস্তিকদের বিশ্বাসে যেমন আঘাত করা উচিৎ নয় তেমনই উচিৎ নয় নাস্তিকদের বিশ্বাসে আঘাত করা। আমি আসলে আপনাকে বুঝিয়ে লিখতে পারব না। আমি লিখতে চেয়েছিলাম কি? আর সবাই বুঝল কি?

এইগুলা বাদ দেন। একটা অনুরোধ করি। আস্তিকেরা মনে করে ধর্ম প্রচার পূণ্যের কাজ। তাই তারা ধর্ম প্রচার করে। যেহেতু পাপ/পূণ্য বেহেস্থ দোযখের সাথে সর্ম্পকিত। নাস্তিকেরা কেন তাদের মতাদর্শ প্রচার করতে চায়? আমার ধারণা বলি। পৃখিবী থেকে সকর কু-সংস্কার আর ধর্মীয় আবর্জনা ঝাটিয়ে দুর করে সুন্দর একটা পৃথিবীর জন্য। প্রকৃতি বলেন আর সৃষ্টিকর্তা বলেন যাই বলেন না কেন তিনি মানুষকে একটা ক্ষমতা দিয়েছে। কল্পনার ক্ষমতা। এই কর্পনার ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে একটা কল্পিত পৃথিবী ভাবেন। যে পৃথিবীতে কোন ধর্ম নাই। তারপর সেই পৃথিবীর সুবিধাগুলো নিয়ে একটা পোস্ট দেন। যেখানে নাস্তিকেরা ধর্মহীন পৃথিবীর সুবিধা গুলো বলবে। আর আস্তিকেরা সেই পৃথিবীর চ্যালেঞ্জ গুলো বলবে।
---------------------------------------------------------------
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:

আপনি আমার কমেন্টের উত্তরে বলেছেন:
"এইগুলা বাদ দেন। একটা অনুরোধ করি। আস্তিকেরা মনে করে ধর্ম প্রচার পূণ্যের কাজ। তাই তারা ধর্ম প্রচার করে। যেহেতু পাপ/পূণ্য বেহেস্থ দোযখের সাথে সর্ম্পকিত। নাস্তিকেরা কেন তাদের মতাদর্শ প্রচার করতে চায়? আমার ধারণা বলি। পৃখিবী থেকে সকর কু-সংস্কার আর ধর্মীয় আবর্জনা ঝাটিয়ে দুর করে সুন্দর একটা পৃথিবীর জন্য। প্রকৃতি বলেন আর সৃষ্টিকর্তা বলেন যাই বলেন না কেন তিনি মানুষকে একটা ক্ষমতা দিয়েছে। কল্পনার ক্ষমতা। এই কর্পনার ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে একটা কল্পিত পৃথিবী ভাবেন। যে পৃথিবীতে কোন ধর্ম নাই। তারপর সেই পৃথিবীর সুবিধাগুলো নিয়ে একটা পোস্ট দেন। যেখানে নাস্তিকেরা ধর্মহীন পৃথিবীর সুবিধা গুলো বলবে। আর আস্তিকেরা সেই পৃথিবীর চ্যালেঞ্জ গুলো বলবে।"

১। আস্তিকেরা মনে করে ধর্ম প্রচার পূণ্যের কাজ। তাই তারা ধর্ম প্রচার করে। আমরা আসলে তা মনে করি না:
আমরা মনে করি ওরা বলছে "অজ্ঞানতা দীর্ঘজীবী হোক"
কেননা তারা ধর্মকে পুজি করে নিজের আখের গোছায়, ব্যবসা করে, মানুষের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করে।
শুধুমাত্র ধর্মের কারনে এ পর্যন্ত কত কোটি মানুষ বলি হয়েছে তা ইতিহাস/ সময় সাক্ষ্য দেয়। নাস্তিকতা'র কারনে কয়টি জীবন হানি হয়েছে- বলবেন কি?

২। আপনি ধর্মবিহীন পৃথিবীর কথা ক্ল্পনা করতে বলেছেন-
তার আগে আপনি আমাকে বলুন এই মূহুর্তে আমরা যে পৃথিবীতে বাস করছি সেখানে বেশীরভাগ লোক ধর্মে বিশ্বাস করে, আর তাতে এ যাবৎ পৃথিবীর কি উপকার হয়েছে বা হচ্ছে? বরং সময় সাক্ষ্য দেয় - ধর্ম এখন হাজারো প্রশ্নের সম্মুখীন এবং তা আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হচ্ছে।

৩। আপনি অনেক লোক পাবেন যারা নিষ্ঠার সাথে ধর্ম পালন করে, ধর্মের কথা বলে- ততোধিক নিষ্ঠার সাথে ঘুষ খায়, মিথ্যা কথা বলে, নীতিহীন জীবন-যাপন করেন। এবং এ ধরনের লোকের সংখ্যাই বেশী কারন- ধর্ম আপনাকে নীতিশিক্ষা দিতে অক্ষম। প্রাথমিক নীতিশিক্ষা আসে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র থেকে, তারপর আসে আপনার জ্ঞান থেকে।

আপনার পোষ্টের টেম্পোটা আমি প্রথমেই বুঝেছি- যার কারনেই আমার উত্তর পিতার দিকে যায় নাই।
ভালো থাকবেন।
------------------------------------------
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০১
লেখক বলেছেন: আপনি যদি আমার পোষ্টের টেম্পোটা বুঝেই থাকেন তবে আসিফ ভাইয়ের পোস্টে গিয়ে এ্যাটাক করতেন না। যাই হোক, সেটা আপনার নিজস্ব মানসিকতা।

১। যে মানুষটা ধর্মের দোহাই দিয়ে নিজের আখের গোছায় তার সম্পর্কে বলি। আমার ধারণা সে ধার্মিক নয়। একটা মুখোশ ধারী প্রতারক। সেই লোকটাকে যদি আপনি ধর্মহীন পৃথিবীতে ছেড়ে দেন তবে সে নতুন উপায়ে প্রতারনা শুরু করবে। যেহেতু সে ধর্মকে পুজি করে অন্যায় করছে সেহেতু সেটা ধর্মের দোষ হয়ে যায় না। ধর্মের দোষ তখনই হবে যখন ধর্ম তার সেই প্রতারণার পক্ষে সাফাই গাইবে। ধর্মের নামে কত কোটি মানুষ বলি হয়েছে তা যেমন ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় তেমনই ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় কত মানুষ ধর্মহীনতার বলি হয়েছে। আচ্ছা বলেনতো, "কোন ধর্মযুদ্ধে এটম বোমা ফেলা হয়েছিল যার কুফল আজও বিশ্ববাসী ভোগ করতেছে? বলেনতো কোন ধর্মযুদ্ধে ৩০ লাখ বাঙ্গালীকে প্রাণ দিতে হয়েছিল? কোন ধর্মযুদ্ধে আমাদের আড়াই লাখ মা বোনের সম্ভ্রম হাড়াতে হয়েছিল?" হ্যা, এগুলোও ধর্ম যুদ্ধ ছিল। আর সেই ধর্ম ছিল শোষন আর নিপিরনের। অন্যের সম্পদ জোড় করে নিজে ভোগ করার। সার্ভাইলর অফ দ্যা ফিটেষ্ট নীতির। যেটা আপনাদের ধর্ম, তাই না? বলেনতো কোন ধর্মে নিপিরন আর অন্যের সম্পদ জোড় করে ভোগ করার অধিকার দেয়া হয়েছে? এখন হয়ত বলবেন কোন না কোন ধার্মিক ব্যাক্তি এই কাজ করতেছে। কিন্তু আমার দৃস্টিতে সে ধার্মীক না। নে নাস্তিকও না। সে একটা অমানুষ। আর এই অমানুষ নাস্তিক হলেও যা, আস্তিকতার লেবাস পড়ে থাকলেও তা। তার জন্য ধর্মকে দায়ী করার কোন কারন নাই।

২। একই ভাবে উত্তর দেয়া যায়। যে ব্যাক্তি ধর্মীয় লেবাস পড়ে ধর্মবিরোধী কাজ করছে সে নাস্তিক হলে কি লাভ হবে বলেন? সে একই কাজ করবে। এতে নাস্তিকতার উপকারীতা কি? আমি তো কিছু খুজে পাচ্ছি না।

৩। এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। আস্তিকতা বা নাস্তিকতা বড় নয়। বড় হর নৈতিকতা। আপনি নীতিহীন তো আপনি আস্তিক হলেও যা নাস্তিক হলেও তা। আপনি বলছেন ধর্ম মানুষকে নৈতিকতার শিক্ষা দিতে পারছে না। উদাহরন হিসেবে ধার্মীক মানুষদের অপকর্মের কথা বলছেন। যে ব্যাটা অপকর্ম করে বেড়ায় সে কোন ধর্ম মতে ধার্মীক, বলবেন কি? আপনার মতে, "প্রাথমিক নীতিশিক্ষা আসে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র থেকে, তারপর আসে আপনার জ্ঞান থেকে।" মানি সে কথা। কিন্তু যে পরিবারে ধর্মীয় মূল্যবোধ নাই, পার্থিব সুখ টাই বড় তারা কেন নৈতিকতার ধার ধারবে?

ধরেন আমি নাস্তিক। আমি সৃস্টিকর্তার ধার ধারি না। এখন আমার মৌলিক চাহিদা গুলো কি কি? খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান এবং জৈবিক চাহিদা (যেটা মাজলোর নীড হায়ার্কিতে নেই)। আমি খাদ্যে বা বস্ত্রর জন্য টাকা প্রয়োজন। আমি সহজ পথ চুরি করতে শুরু করলাম। টাকার বিনিময়ে খুন করতে শুরু কররাম। বস্ত্র! কি দরকার? আমিতো একটা জৈবিক মেশিন মাত্র। কাপড় পড়লেই কি আর না পড়লেই কি? বাসস্থানের জন্য দুর্বল লোকদের জুলুম করে ঘর ছাড়তে বাধ্য করলাম। জৈবিক চাহিদা পুরনে আজ এর সাথে কাল তার সাথে মিলিত হলাম। যেহেতু সেক্সের বিষয়টা জৈবিক এর সাথে ন্যায় অন্যায়ের সম্পর্ক নাই। প্রয়োজনীয় প্রটেকশন নিলেই হবে, সেহেতু তাদেরও নিশ্চই আমার সাথে মিলিত হবার ব্যাপারে কোন সমস্যা থাকার কথা নয়। এখন আমাকে আপনি কিভাবে সঠিক পথে আনবেন, বলেনতো। আমিতো সমাজের জন্য একটা হুমকি। সেটা আস্তিক সমাজের জন্যও আবার নাস্তিক সমাজের জন্যও।

(জানি এই অংশটুক আপনাদের জ্ঞানী ব্লগারেরা কোট করে বলবে "দ্যাখ, দ্যাখ - আস্তিকেরা কত বিকৃত চিন্তা ভাবনা করে।)

সবশেষে আমি আমি একটা কথাই বলতে চাই। আস্তিক নাস্তিক কোন বিষয়ই না। নৈতিকতাটাই সবচেয়ে বড় ব্যাপার। আমি যদি এই নৈতিকতা ধর্মের মাঝে খুজে নেই আপনার যেমন উচিৎ ধর্মকে সম্মান করা। তেমনই আপনি যদি নৈতিকতা নাস্তিকতার মাঝে খুজে নেন, আমার উচিৎ আপনার নাস্তিকতাকে সম্মান করা। ভুলে যাবেন না, ধর্মের দোহাই দিয়ে আমি যে অন্যায় করতে পারি সেই অন্যায় ধর্ম না থাকলে কোন অজুহাত না দেখায়াই আমি করতে পারি।
-----------------------
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০২
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:

বস আপনি আপনার নিজের উত্তরেই পরোক্ষভাবে অনেক কিছুই স্বীকার করে নিছেন- যদি আপনি আগাগোড়া সবটা ইতিহাস জেনে থাকেন-

"আপনি যদি আমার পোষ্টের টেম্পোটা বুঝেই থাকেন তবে আসিফ ভাইয়ের পোস্টে গিয়ে এ্যাটাক করতেন না। যাই হোক, সেটা আপনার নিজস্ব মানসিকতা।"

আমিতো ভাই এটাক করি নাই; যেহেতু আপনাদের দুইটা পোস্ট পারস্পারিক সম্পর্ক যুক্ত তাই একই কমেন্ট দু'জাগাতেই দিয়াছিলাম।


যীশু যখন পৃথিবীতে এলেন, তাকে আর তার অনুসারিদের নির্যাতন করা হয় নাই? কারা করেছিল? কেন করেছিল? ঘুরে-ফিরে ধর্মের কারনেই। আবার খ্রীস্টান রা কি ধর্মযুদ্ধের নামের অগনিত মানুষ-কে হত্যা করে নাই। মুহাম্মদ - এর হাত কি রক্তে রাঙা হয় নাই? কেন? তাদের তথাকথিত ধর্ম প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টার কারণেই তো? আজ ইহুদীরা কেন মুসলিমদের উপর চড়াও হয়েছে; প্রতিদিন ফিলিস্তিনে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে; কেন? ঘুরে ফিরে গান, ধর্মের গান, কলের গান।
এক ধর্ম বলছে অন্য ধর্মানুসারীদের কে এড়িয়ে চলতে, অবিশ্বাস করতে, কেন?
এরপর আপনি বলেছেন:
"আচ্ছা বলেনতো, "কোন ধর্মযুদ্ধে এটম বোমা ফেলা হয়েছিল যার কুফল আজও বিশ্ববাসী ভোগ করতেছে? বলেনতো কোন ধর্মযুদ্ধে ৩০ লাখ বাঙ্গালীকে প্রাণ দিতে হয়েছিল? কোন ধর্মযুদ্ধে আমাদের আড়াই লাখ মা বোনের সম্ভ্রম হাড়াতে হয়েছিল?" হ্যা, এগুলোও ধর্ম যুদ্ধ ছিল। আর সেই ধর্ম ছিল শোষন আর নিপিরনের। অন্যের সম্পদ জোড় করে নিজে ভোগ করার।"

এটম বোমা যে কারনেই ফেলা হোক সেটা নিশ্চয় নাস্তিকতা/ সংশয়বাদীদের কারনে হয় নাই। সেটার পিছনে ধর্ম আছে কি নাই তা অভিজ্ঞ ইতিহাসবেত্তারা বলতে পারবেন; তবে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ স্বাধীনতার পিছনে অবশ্যই ধর্মীয় কিছু অনুসঙ্গ আছে বই কি? ৪৭ -এ দেশ ভাগ হয়েছিল ধর্মের ভিত্তিতেই; আপনার কথামত শোষন আর নিপিড়নের ভিত্তিতে নয়। আর ৭১-এ রক্ত আর মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে প্রিয় স্বদেশ মুক্ত করে সেই ধর্মের অসারতাকেই প্রমান করা হয়েছিল। তাই সংবিধানের মুলনীতিতে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলা হয়েছিল। মনে রাখবেন পাকি প্রতিষ্ঠার একজন সৈনিক ছিলেন মুজিব; সেই তিনিই ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বললেন, কেন? কারন তখন পাকিদের সাথে আমাদের শাষন-শোষন-নিপিড়নের সম্পর্ক দাড়িয়ে গেছে।

এরপর আপনি বললেন: "বলেনতো কোন ধর্মে নিপিরন আর অন্যের সম্পদ জোড় করে ভোগ করার অধিকার দেয়া হয়েছে? এখন হয়ত বলবেন কোন না কোন ধার্মিক ব্যাক্তি এই কাজ করতেছে। কিন্তু আমার দৃস্টিতে সে ধার্মীক না। নে নাস্তিকও না। সে একটা অমানুষ। আর এই অমানুষ নাস্তিক হলেও যা, আস্তিকতার লেবাস পড়ে থাকলেও তা। তার জন্য ধর্মকে দায়ী করার কোন কারন নাই।"

গনিমতের হিসাব কোথায় আছে তা আপনি ভালো করেই জানেন।
আসলে একজন সাদামাঠা লোক ধর্মপালন করতে গিয়ে শেষে ধর্মান্ধে পরিণত হয়। উদার ধর্ম বলে যা বলা হয় তা কাক-কে কোকিল বানানোর অপচেষ্টা ছাড়া আর কিছুই না।

আসলে আপনার মতো অনেকের ধারনা- ধর্মের ভয়ে অনেকে অনেক খারাপ কাজ করা থেকে বিরত থাকে; আবার একই ভাবে পুণ্যের লোভে অনেকে ভালো কাজ করে। আসলে এই থিয়রী এখন অচল, আপনার চারপাশের লোকগুলোর দিকে তাকালেই বুঝবেন। বরং দেখবেন ধর্মকে বিভিন্ন ভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে- হালাল সাবান থেকে শুরু করে হালের ইসলামী ব্যাংকিং, ইনসুরেন্স....


আমার বাবা একটা কথা বলতেন: "যে কাজ করার পর তুমি পাপবোধে বিদ্ধ হও সেটাই পাপ"; প্রশ্ন হচ্ছে পাপবোধের বোধ টা আসবে কোথা থেকে?
মনে করেন- আপনার জন্ম একটা ইহুদী পরিবারে; ছোটবেলা থেকে আপনাকে শেখানো হলো মুসলমানরা খারাপ, ওদেরকে অবিশ্বাস করতে হবে, ওদেরকে মারলে কোন পাপ হবে না। আপনি এভাবেই বড় হয়ে উঠলেন এবং একদিন বাগে পেয়ে এক মুসলিমকে মেরে ফেললেন। আপনার শিক্ষার কারনেই আপনি কোন পাপবোধে ভুগলেন না।
প্রশ্ন হলো আসলে কি আপনি পাপ করেছেন না করেন নাই?
তাই আগেই আমি বলেছিলাম - প্রাথমিক নীতিশিক্ষা আসে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র থেকে, তারপর আসে আপনার জ্ঞান থেকে।

এরপর আপনি বলেছেন:

"সবশেষে আমি আমি একটা কথাই বলতে চাই। আস্তিক নাস্তিক কোন বিষয়ই না। নৈতিকতাটাই সবচেয়ে বড় ব্যাপার। আমি যদি এই নৈতিকতা ধর্মের মাঝে খুজে নেই আপনার যেমন উচিৎ ধর্মকে সম্মান করা। তেমনই আপনি যদি নৈতিকতা নাস্তিকতার মাঝে খুজে নেন, আমার উচিৎ আপনার নাস্তিকতাকে সম্মান করা। ভুলে যাবেন না, ধর্মের দোহাই দিয়ে আমি যে অন্যায় করতে পারি সেই অন্যায় ধর্ম না থাকলে কোন অজুহাত না দেখায়াই আমি করতে পারি।"

নৈতিকতাটাই সবচেয়ে বড় ব্যাপার।- এই কথাটার সাথে আমি আপনার সাথে একমত।

ধর্মকে আমি সে পর্যন্তই ছাড় দেব যতক্ষণ সে নৈতিকতা, মানবতা-কে আচড় না দেয়।

"ভুলে যাবেন না, ধর্মের দোহাই দিয়ে আমি যে অন্যায় করতে পারি সেই অন্যায় ধর্ম না থাকলে কোন অজুহাত না দেখায়াই আমি করতে পারি।"

একটা অজুহাত না দেখাইয়া আপনে কেমনে আকাম করবেন? একটা কারণ তো আপনাকে দেখাতেই হয়; আর সেদিক দিয়ে ধর্মকে ব্যবহার করাই সবচেয়ে সহজ নয় কি?
আর আপনে যখন ধর্মে বিশ্বাস করেন না তখন সে আপনারে কেমনে ভজাইব?
এবং সেটা যে কেও করতে পারে যার নৈতিকতায় ঘাটতি আছে।

সবশেষে বলি
আপনি নাস্তিকতা-কে যেভাবে সম্মান দিলেন ...... আমি বাকরুদ্ধ
-------------------

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:২৩
লেখক বলেছেন: ভাই, এই বিষয়ে আর কথা বলতে চাচ্ছিনা। যদি কোন দিন কোন পোস্টে আমাকে নাস্তিকদের এ্যাটাক করে কোন কিছু বলতে দেখেন সেদিন বলবেন। যদি কোথাও ধর্মীয় উগ্রতার পক্ষে কথা বলতে দেখেন, সে দিন না হয় কানে ধরে দুইটা থাপ্পর দিয়েন। ভাল থাকবেন।


==============================

Click This Link

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১২
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
৩। প্রায় সব বাংলাদেশী ১৯৭১ এ নৃশংস গণহত্যা, বর্বরতার জন্য পাকিস্তান রাষ্ট্রটিকে ঘৃণা করে। জন্মসূত্রে এমন কোন বাংলাদেশী পাওয়া যাবে না, যারা এদেশে আয় রোজগার করে পাকিস্তানে সম্পদ গড়ে। কিন্তু এমন অসংখ্য জন্মসূত্রে বাংলাদেশী পাওয়া যাবে, যারা এপার বাংলায় ব্যবসা, চাকুরি করে ওপার বাংলায় সম্পদ গড়ে। দেশপ্রেমের সংজ্ঞা তাদের কাছে ভিন্ন।

প্রথম লাইনটা
"প্রায় সব বাংলাদেশী" - প্রায় কেন?
বরং বলুন সব বাংগালী

দ্বিতীয় লাইন-
"জন্মসূত্রে এমন কোন বাংলাদেশী পাওয়া যাবে না, যারা এদেশে আয় রোজগার করে পাকিস্তানে সম্পদ গড়ে।"
আপনি কিভাবে কনফার্ম হলেন? বরং আমার জানামতে জন্মসূত্রে অনেক পাকিরা বাংলাদেশ ছাড়ে নাই; তারা এখনও এখানে আরামসে বড় বড় ব্যবসা করছে আর টাকাগুলো যথারীতি শুধু পাকিস্তান নই বরং মিডিল ইষ্ট, আম্রিকা, ইউরুপ - এ যাচ্ছে; এছাড়া যারা এখানে চাকরি, ব্যবসা, ধান্দা কইরা বড় বড় ব্যা ভইরা সৌদি, আম্রিকা, ইউরুপ - এ সম্পদের পাহাড় গড়েন তারা কি?

তৃতীয় লাইন-
"কিন্তু এমন অসংখ্য জন্মসূত্রে বাংলাদেশী পাওয়া যাবে, যারা এপার বাংলায় ব্যবসা, চাকুরি করে ওপার বাংলায় সম্পদ গড়ে। দেশপ্রেমের সংজ্ঞা তাদের কাছে ভিন্ন।"

বরং সোজাসুজি বলেন- অনেক হিন্দুরা এপার বাংলায় ব্যবসা, চাকুরি করে ওপার বাংলায় সম্পদ গড়ে।

এইখানে কয়েকটা প্রশ্ন আছে; দয়া করে পিছলাইবেন না-

১। আপনারা যাদেরকে হিন্দু বলে জানেন- তারা এ মাটির আদি সন্তান।
তাদের উৎপত্তি, জন্ম এখানেই। তারা কেউ সোদি, আফগান, মংগোলিয়া, পর্তুগাল, ইংল্যান্ড থেকে আসে নাই কিংবা তারা কনভার্টেড কোনো ধর্মের অনুসারী নয়। তাই তাদের দেশপ্রেম নিয়ে যখন কোনো বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তি বা কনভার্টেড কোনো ধর্মের অনুসারী কেও প্রশ্ন করে সেটা চুড়ান্ত হাস্যকর।

২। তাহলে তারা তাদের আদি ভিটে ছেড়ে কেন বিদেশে পাড়ি দেয়?

৩। এদেশের মোট ভুমির অধিকাংশ জমি একসময় হিন্দুদের ছিল। (পুরানো দলিল ঘেটে দেখবেন)। এখন যারা সেসব জমি ভোগ দখল করছে তারা কিভাবে সেসব জমির মালিক হয়েছেন?

৪। যেসব প্রত্যক্ষ পরোক্ষ কারণে তাদের-কে তাদের আদিভূমি ছাড়তে বাধ্য করা হয়, সেসব কেন নিবারণ হয় না?


০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪১
লেখক বলেছেন: "প্রায় সব বাংলাদেশী" - প্রায় কেন?

প্রায় বলার কারণ হল ৭১ এ পাকিস্তানের পক্ষে ছিল এমন অনেক জন্মসূত্রে বাংলাদেশী এখনও পাকিস্তান কোন অন্যায় করেনি মনে করে।

আপনি কিভাবে কনফার্ম হলেন? বরং আমার জানামতে জন্মসূত্রে অনেক পাকিরা বাংলাদেশ ছাড়ে নাই; তারা এখনও এখানে আরামসে বড় বড় ব্যবসা করছে আর টাকাগুলো যথারীতি শুধু পাকিস্তান নই বরং মিডিল ইষ্ট, আম্রিকা, ইউরুপ - এ যাচ্ছে; এছাড়া যারা এখানে চাকরি, ব্যবসা, ধান্দা কইরা বড় বড় ব্যা ভইরা সৌদি, আম্রিকা, ইউরুপ - এ সম্পদের পাহাড় গড়েন তারা কি?

আপনার জানামতে এইরকম কয়েকজন ব্যক্তির উদাহরণ দেন। আমি উদাহরণ হিসেবে পাশের বাড়ির পরিমল বাবুর কথা বলতে পারি। কেননা আমাদের সবার আশেপাশে এরকম অসংখ্য পরিমল বাবু আছেন।

আমার কথা কি বোঝা গেছে?

বরং সোজাসুজি বলেন- অনেক হিন্দুরা এপার বাংলায় ব্যবসা, চাকুরি করে ওপার বাংলায় সম্পদ গড়ে।


সোজাসুজি বলতে গেলে অনেক সুশীল ব্লগারের চামড়ায় আগুন লাগে।
রিপোর্ট করার অজুহাত খুঁজে পায়। এখন অনেক কিছুই সোজাসুজি বলা যায় না। তবে দিন চিরকাল একরকম যাবে না।

এইখানে কয়েকটা প্রশ্ন আছে; দয়া করে পিছলাইবেন না-

১। আপনারা যাদেরকে হিন্দু বলে জানেন- তারা এ মাটির আদি সন্তান।
তাদের উৎপত্তি, জন্ম এখানেই। তারা কেউ সোদি, আফগান, মংগোলিয়া, পর্তুগাল, ইংল্যান্ড থেকে আসে নাই কিংবা তারা কনভার্টেড কোনো ধর্মের অনুসারী নয়। তাই তাদের দেশপ্রেম নিয়ে যখন কোনো বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তি বা কনভার্টেড কোনো ধর্মের অনুসারী কেও প্রশ্ন করে সেটা চুড়ান্ত হাস্যকর।

২। তাহলে তারা তাদের আদি ভিটে ছেড়ে কেন বিদেশে পাড়ি দেয়?

৩। এদেশের মোট ভুমির অধিকাংশ জমি একসময় হিন্দুদের ছিল। (পুরানো দলিল ঘেটে দেখবেন)। এখন যারা সেসব জমি ভোগ দখল করছে তারা কিভাবে সেসব জমির মালিক হয়েছেন?

৪। যেসব প্রত্যক্ষ পরোক্ষ কারণে তাদের-কে তাদের আদিভূমি ছাড়তে বাধ্য করা হয়, সেসব কেন নিবারণ হয় না?

এইসব থিউরি আমার সাথে না কপচালে খুশি হব। আমার গ্রামের বাড়ি দিনাজপুর। বর্ডারের কাছাকাছি। নানাবাড়ি রংপুরের হিন্দুপ্রধান এলাকায়। আমার গ্রামের কোন হিন্দু পরিবারকে গ্রাম ছাড়তে দেখি নাই। হিন্দু বলে কারো সাথে জোরজুলুম হয়েছে সেটাও শুনি নাই।

দেশের অন্যান্য অঞ্চলে সরকার বদলের সময় কিছু সুবিধাবাদী শ্রেণীর বদমাশ হিন্দুদের উপর জুলুম নির্যাতন করে অস্বীকার করি না, কিন্তু সেটা আমাদের ভারতের আশীর্বাদপুষ্ট বুদ্ধিজীবী, মিডিয়ার কল্যাণে তিল থেকে তালে পরিণত হয়।

আমাদের দেশে হিন্দু সম্প্রদায় যেরকম স্বাধীনতাভোগ করে, ভারতে মুসলিম সম্প্রদায় তার চেয়ে অনেক বেশি কোনঠাসা অবস্থায় আছে।
গুজরাটের মত নৃশংস ঘটনা বাংলাদেশে কোনদিন ঘটে নাই।

আবারো বলছি, থিউরি কপচাবেন না। প‌্র্যাকটিকাল উদাহরণ দিতে পারলে দিবেন, নাইলে অফ যান।
-------------------

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৪
বোবা ছেলে বলেছেন:

এই যে আইসা পরছে একজন|

ভারত মাতা কি ঝয়.........!!
ভারত মাতা কি ঝয়.........!!
ভারত মাতা কি ঝয়.........!!
ভারত মাতা কি ঝয়.........!!
ভারত মাতা কি ঝয়.........!!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৬
লেখক বলেছেন: দাদাবাবুরা এক ভাঙ্গা টেপ রেকর্ডার আর কতদিন বাজাবে?

------------------------
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২২
পৃথিবী আমারে চাই না বলেছেন:
সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত ভারতীয় দুতাবাসের কর্মচারীরা ভিসাপ্রর্থীদের সাথে কুত্তাশিয়ালের মত আচরন করে আর এদেশের মন্ত্রীরা ভারতকে বন্ধু বন্ধু করে অজ্ঞান হয়। আমার মাথায় আসেনা এদেশের মানুষ কিভাবে নিজেকে দেশপ্রেমিক দাবি করে যেখানে কিনা মন্ত্রীদের এরকম কথা প্রতিনিয়ত শোনার পরও সংগঠিত কোন প্রতিবাদ আসে না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৮
লেখক বলেছেন: রাষ্ট্র যখন পৃষ্ঠপোষক তখন সাধারণ মানুষের করার তেমন কিছু থাকে না!
-----------------------------------
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৭
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
@পৃথিবী আমারে চাই না
আরো কষ্টের ব্যাপার হচ্ছে ভারতীয় দুতাবাসের কর্মচারীরা বেশীরভাগ বাংলাদেশী। আমিও বুঝি না বাংলাদেশের এত লোক কি বাল ছিড়তে ভারত গমন করে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৭
লেখক বলেছেন: শ্রী কাকচড়ুইশালিকশঙ্খচিল/খালি পিডাইতে ইচ্ছা করে ইত্যাদি ব্লগারদের বলছি,

আপনারা ভারতীয়রা যদি এতই ভাল মানুষ হন তাহলে ব্লগের প্রোফাইলে নিজেদের জাতীয়তা উল্লেখ করবেন। আমরা বাংলাদেশীরা আপনাদের জাতীয়তা জানলে কখনই দালাল বা অন্য কিছু বলব না। কারণ দেশপ্রেম সবারই থাকে এবং সেটাই স্বাভাবিক।

দীপান্বিতা নামে একজন ভারতীয় ব্লগার আছেন যার পোস্টে সবাই খুব চমৎকার মন্তব্য করে, কারণ তিনি নিজের পরিচয় লুকান না, আপনাদের মত তেনা প‌্যাচান না।

আপনাদের সৌভাগ্য যে, এত বাংলাদেশী ভারতে গিয়ে নিজের গাঁটের পয়সা খরচ করে।
-------------------------------------

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৬
বোবা ছেলে বলেছেন:

খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:


আমিও বুঝি না বাংলাদেশের এত লোক কি বাল ছিড়তে ভারত গমন করে।

----------->> এই লাইনেই দাদার ধূতি খুলে গেল........ :):):)
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৪

লেখক বলেছেন: ধূতির বাঁধন খুব আলগা কি না! :)

--------------------------------------------

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২০
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
হা হা প গে

ঠিকই পিচলাইলেন;
আপনার যদি গিয়ানের অভাব থাকে- সেটা আপনার সমস্যা।

"লেখক বলেছেন: শ্রী কাকচড়ুইশালিকশঙ্খচিল/খালি পিডাইতে ইচ্ছা করে ইত্যাদি ব্লগারদের বলছি,

আপনারা ভারতীয়রা যদি এতই ভাল মানুষ হন তাহলে ব্লগের প্রোফাইলে নিজেদের জাতীয়তা উল্লেখ করবেন। আমরা বাংলাদেশীরা আপনাদের জাতীয়তা জানলে কখনই দালাল বা অন্য কিছু বলব না। কারণ দেশপ্রেম সবারই থাকে এবং সেটাই স্বাভাবিক।

দীপান্বিতা নামে একজন ভারতীয় ব্লগার আছেন যার পোস্টে সবাই খুব চমৎকার মন্তব্য করে, কারণ তিনি নিজের পরিচয় লুকান না, আপনাদের মত তেনা প‌্যাচান না।"

আপনার প্রোফাইলে কোথাও দেখলাম না আপনি বাংলাদেশি নাকি পাকি?

তো সেই মগবাজারীয় পদ্ধতি ধরলেন আমাকে ভারতীয় বানাবার; ভালো চালাই যান।

সাথে মগবাজারীয় লুল চরিত্রের প্রকাশও ঘটাইলেন; থাংকু।

বোবা ছেলে বলেছেন:
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
আমিও বুঝি না বাংলাদেশের এত লোক কি বাল ছিড়তে ভারত গমন করে।

----------->> এই লাইনেই দাদার ধূতি খুলে গেল........ :):):)

আসলে যে কার কি খুলে গেল, তা যারা পড়ছেন তারাই ভালো বলতে পারবেন।

যারা আমাকে চেনেন বা জানেন তারা আসলে আপনাদের প্রতি করুনা, উপহাস করছে।
---------------------------------------------------------------------------

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৯
লেখক বলেছেন: ঠিকই পিচলাইলেন;
আপনার যদি গিয়ানের অভাব থাকে- সেটা আপনার সমস্যা।

তুই তোর জ্ঞান ধুইয়া জল খা!

তো সেই মগবাজারীয় পদ্ধতি ধরলেন আমাকে ভারতীয় বানাবার; ভালো চালাই যান।

সাথে মগবাজারীয় লুল চরিত্রের প্রকাশও ঘটাইলেন; থাংকু।

...রামজাদা, আমি তোরে কইলাম না, থিউরি কপচাবি না। তোগো সব রসুনের এক োয়া ঐটা কে না জানে? নতুন কিছু থাকলে ক, নাইলে ফুট!

যারা আমাকে চেনেন বা জানেন তারা আসলে আপনাদের প্রতি করুনা, উপহাস করছে।

ওরে আমার ধর্মপুত্তুর যুধিষ্ঠির! আমার ভুল হয়ে গেছে!!! আয় তোরে কোলে নিয়া একটু সোহাগ করি!!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৪
লেখক বলেছেন:
আপনার প্রোফাইলে কোথাও দেখলাম না আপনি বাংলাদেশি নাকি পাকি?

তুই খালি বেকুব নারে, চরম ভুদাই!

--------------------------------------------------------
২৫. ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৯
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
ভাই- আপনার অপার মহিমাময় রূপ ঠিকই ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে;
ল্যান্জা যতই লুকাইবার চেষ্টা করেন তা ঠিকই দেখা যাইতেছে;

ফাক-ই-স্থান জিন্দাবাদ
------------------------------------------------------
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৫
লেখক বলেছেন: আমার লেজ হনুমানজীর মত বিশাল লম্বা! শক্ত করে ধরে রাখিস! :)
বোলো, ভারত মাতা কি জয় হো!!!

২৬. ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৭
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
ভাই আপনাদের হয়ত লেজ ধরে বসে থাকার অভ্যাস আছে।
আমার হনুমানদের কলা খাওয়ানোর অভ্যাস আছে।

==================================

ক্যাচাল ভালো লাগে না
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তীব্র তাপদাহ চলছে : আমরা কি মানবিক হতে পেরেছি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৯

তীব্র তাপদাহ চলছে : আমরা কি মানবিক হতে পেরেছি ???



আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে আছি,
আমাদেরও যার যার অবস্হান থেকে করণীয় ছিল অনেক ।
বলা হয়ে থাকে গাছ না কেটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যবহারে বংশের পরিচয় নয় ব্যক্তিক পরিচয়।

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

১ম ধাপঃ

দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে কত মানুষের সাথে দেখা হয়। মানুষের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য আসলেই লুকিয়ে রাখে। এভাবেই চলাফেরা করে। মানুষের আভিজাত্য বৈশিষ্ট্য তার বৈশিষ্ট্য। সময়ের সাথে সাথে কেউ কেউ সম্পূর্ণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×