আবার বিয়ে সুবর্ণার
যা রটে তা বটে-এ সত্য আবারও প্রমাণ করলেন সুবর্ণা। বিয়ে করলেন আরও একবার। বর তরুণ নাট্য পরিচালক বদরুল আনাম সৌদ। বেশ কমাস ধরেই মিডিয়ার বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছিল তাদের সম্পর্কের খবর। তবে দুজনে বরাবরই অস্বীকার করে আসছিলেন তা। গতকাল সকাল ১০টায় বরের এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর উত্তরার বাসায় সম্পন্ন হয় দুজনের বিয়ে অনুষ্ঠান। দশ লাখ এক টাকা দেনমোহরে বদরুল আনাম সৌদের সঙ্গে বিয়ে হয় সুবর্ণা মুস্তাফার।
দুই পরিবারের সদস্য আর বর-কনের ঘনিষ্ঠ কয়েক জন বন্ধু-বান্ধব ছাড়া আর কেউ বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন না। বিয়েতে উকিল ছিলেন সুবর্ণার ঘনিষ্ঠ বন্ধু মাহবুব। সাক্ষী ছিলেন (বর পক্ষ) সৌদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু বিপিন এবং (কনে পক্ষ) সুবর্ণার ঘনিষ্ঠ এক নাট্যকার ও নির্মাতা।
গতকাল রাতেই সৌদের এক বন্ধুর বাসায় ফুলশয্যা হয় নবদম্পতির।
আগামী দশ দিনের মধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে সুবর্ণাকে নিজের ফ্ল্যাটে তুলে নেবেন সৌদ। এ কদিন তারা তাদের বন্ধুর বাসায়ই থাকবেন। গত ১৮ই মার্চ হুমায়ূন ফরীদির সঙ্গে ডিভোর্সের মাধ্যমে সুবর্ণার ২৩ বছরের দাম্পত্য জীবনের অবসান ঘটে। এর মাস কয়েক আগে থেকেই সৌদের সঙ্গে তার নাম জড়িয়ে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল।
এ রকম গুজব-গুঞ্জনে জড়ানো দীর্ঘ প্রণয়ের পর এক কন্যার পিতা হুমায়ুন ফরীদিকে সুবর্ণা বিয়ে করেছিলেন ১৯৮৬ সালের নভেম্বরে। কিন্তু বিয়ের এক দশক না পেরোতেই তাদের সংসারে দেখা দেয় অশনি সঙ্কেত। পরবর্তী দশ বছর এক ছাদের নিচে বসবাস করলেও তারা আলাদা ঘরে থাকতেন বলে একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়।
এ ব্যাপারে সুবর্ণা অনেকবার ফরীদিকে সতর্ক করে দিলেও কোন কাজ হয়নি। তাই এক পর্যায়ে ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হন। কিন্তু বাইরে এ ব্যাপারটি কখনও তারা বুঝতেই দেননি। অভিনেত্রী আফসানা মিমি ও বদরুল আনাম সৌদের যৌথ পরিচালনায় ডেইলি সোপ ?ডলস হাউস-এর শুটিং করার সময় সৌদের মাঝেই সুবর্ণা খুঁজে পান তার অতৃপ্ত ভালবাসাকে ভরিয়ে দেয়ার মানুষটিকে।
আড়ালে-আবডালে তখনই গড়ে ওঠে দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক। বয়সে বিস্তর ব্যবধান সত্ত্বেও। জানা যায়, এ সম্পর্ক পড়ে তোলার নেপথ্যে ছিলেন ছোট পর্দার এক জনপ্রিয় অভিনেত্রী। আর ওই সম্পর্কের টানেই এক সময় ফরীদির ধানমন্ডির ১০/এ বাসা ছেড়ে উত্তরায় মায়ের বাসায় ওঠেন সুবর্ণা। প্রথমে কিছুদিন কেবলমাত্র আলাদা থাকার কথা বললেও সুবর্ণা গত ১৮ই মার্চ ডিভোর্সের নোটিশ পাঠিয়ে দেন ফরীদিকে। ওই সঙ্গে অবসান ঘটে ফরীদি-সুবর্ণার দুই যুগের দাম্পত্য জীবনের।
আলোচিত ব্লগ
৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…
১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন
ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)
ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন
'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'
নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ
আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন
ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা
গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন