somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফিচার: আমাদের একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ (বিজ্ঞান পোষ্ট)

১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


চাঁদ নিয়ে বাংলা সাহিত্যে যত ছড়া, কবিতা, গান, বিবরণ, তুলনা ও বাগধারা আছে সেটা অন্য কোন দেশের শিল্প সাহিত্যে আছে কিনা জানিনা। চাঁদ নিয়ে বিখ্যাত সেই গান যা আমরা সবাই জানি "চাদের সাথে আমি দেবনা তোমার তুলনা", অথবা সুকান্ত ভট্টাচার্যের চাঁদ নিয়ে সেই প্রতিবাধি কবিতা "ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী-গদ্যময়, পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি"। কেউ চাদের মাঝে নিজের প্রেয়সী দেখে কেউবা ঝলসানো রুটি, চাঁদ সত্যিই আকর্ষণীয়, বিচিত্র, এর সৌন্দর্যে মোহিত হয়নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম প্রতিটি বাংলার শিশুই “আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা, চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা” শুনে শুনে বড় হয়েছে এবং হচ্ছে। চাদের প্রসঙ্গ আসলেই শক্তিশালী লেখক হুমায়ূন আহমেদের কথা উল্লেখ্য না করলেই নয়। তার বিভিন্ন লেখায় চাঁদ এবং জ্যোৎস্না এসেছে বারবার, বলা যায় কয়েকটি প্রজন্মকে তিনি চাঁদ এবং জ্যোৎস্নাকে নতুন করে ভালবাসতে শিখিয়েছেন।

বিশ্ব সাহিত্যেও চাঁদ তার শক্ত অবস্থান ধরে রেখেছে। কল্পকাহিনী লেখক এইচ জি ওয়েলসের চাঁদ নিয়ে লিখেছেন "ফার্স্ট ম্যান ইন মুন" নামের আস্ত এক উপন্যাস যেখানে তিনি দেখান চাঁদে বাস করে সেলেনাইট নামক অধিবাসী। সতের শতকের গোড়ার দিকে ফ্রান্সিস গড-উইন নামে একজন পাদ্রী লিখেছিলেন এক কল্পকাহিনী যেখানে নায়কের নাম ছিল ডোমিঙ্গো । ডমিঙ্গো চাঁদে গিয়েছিলো বুনোহাঁসের পিঠে চড়ে।

এই রহস্যময় বিশাল মহাবিশ্বে চাঁদই আমাদের সব থেকে কাছে। সহস্র বছর ধরে মানুষ চাঁদকে তার কল্পনায় এঁকেছে, তৈরি হয়েছে বিভিন্ন লোকগল্প, তবে এখন চাঁদ আর আমাদের কাছে দুরের কোন উপগ্রহ নয়। নাসা ১৯৬৯ সালে ‘স্যাটার্ন ৫’ রকেটে দিয়ে মনুষ্যবাহী ‘অ্যাপোলো ১১’ অভিযান পরিচালিত করেছিল। আমেরিকান নভোচারী নীল আর্মস্ট্রং একই বছরের ২০ জুলাই সর্বপ্রথম চাদের পৃষ্টে পা রেখে মানুষের সহস্র বছরের অধরা স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেন। এই লেখায় চাঁদকে ঘিরে সমস্ত তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব।


চাঁদ থেকে সংগ্রহ করা পাথর খণ্ড।

যাইহোক প্রথমেই চাঁদ কিভাবে নাযিল হল সেই ব্যাপারে বলা যাক। চাঁদ কিভাবে নাযিল হল এই নিয়ে বিজ্ঞান মহলে বিভিন্ন তত্ত্ব আছে। ক্যাপচার (Capture) তত্ব বলে চাঁদ আমাদের সোলার সিস্টেমেরই কোন এক জায়গায় তৈরি হয়েছিল এবং পরে তা পৃথিবীর কাছাকাছি আসলে, পৃথিবী তার মাধ্যাকর্ষণ শক্তি দিয়ে নিজের দিকে আকর্ষণ করে নিজের কক্ষ পথে নিয়ে আসে। এক্রিশন (Accretion) তত্ত্ব মতে পৃথিবী এবং চাঁদ একই সময় তৈরি হয়েছিল স্বতন্তভাবে। আবার ফিসন (fission) তত্ত্ব মতে পৃথিবীর তীব্র ঘূর্ণনের ফলে পৃথিবী থেকে একটি অংশ ভেঙ্গে ছিটকে দূরে সরে যায় যা আমরা চাঁদ বলে ডাকি।

বর্তমানে বহুল জনপ্রিয় জায়ান্ট ( Giant-impact) তত্ত্ব মতে পৃথিবীর সাথে আরেকটি ছোট গ্রহের সাথে সংঘর্ষে জন্ম নেয় চাঁদ। বৈজ্ঞানিকভাবে জায়ান্ট তত্ত্বের সত্যতা পাওয়া যায়। এপোলো মিশনের সময় নবচারিরা পৃথিবীতে চাদের মাটি এবং পাথর নিয়ে এসেছিল। সেই পাথর এবং মাটির পরীক্ষা নিরীক্ষা করে পৃথিবীর সাথে সামাঞ্জস্য পাওয়া যায়।


চাদের মাধ্যাকর্ষণ বলের সাথে জোয়ার-ভাটার সম্পর্ক নির্দেশক ছবি।

চাঁদ শুধু মাত্র সৌন্দর্য বর্ধনকারী একটি উপগ্রহই নয় বরং চাঁদ আমাদের জলবায়ু পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ফলে পৃথিবীতে জোয়ার এবং ভাটা তৈরি হয়। জোয়ারের ফলে পৃথিবীর সমুদ্র পৃষ্টের পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পায় এবং ভাটার সময় পানির উচ্চতা কমে যায়। বৈজ্ঞানিক মতে পৃথিবীর পৃষ্ট যখন চন্দ্রের কাছে আসে তখন চন্দ্রের মাধ্যাকর্ষণের ফলে তৈরি হয় জোয়ার এবং যখন দূরে সরে যায় তখন ভাটা হয়। সাধারণত প্রতি বার ঘণ্টা পর পর চক্রাকারে জোয়ার এবং ভাটা হতে থাকে। আমাদের পৃথিবীর জলবায়ু, রূপ বৈচিত্র্য এবং মৌসুমের পরিবর্তন হয় এই চাদের আকর্ষণের ফলেই। সব চেয়ে বড় কথা চাদের আকর্ষণের ফলেই আমাদের এই পৃথিবীটা প্রাণী বসবাসের উপযোগী।


সূর্যগ্রহণ এবং চন্দ্রগ্রহণ এর সময়ে চাঁদ, সূর্য এবং পৃথিবীর অবস্থান।

চন্দ্রগ্রহণ এবং সূর্যগ্রহণ সম্পর্কে আমরা মোটামুটি সকলেই অবগত আছি। পৃথিবী, চাঁদ এবং সূর্যের অবস্থানগত পরিবর্তনের ফলেই মূলত এই চন্দ্রগ্রহণ এবং সূর্যগ্রহণ হয়। সূর্য, চাঁদ এবং পৃথিবী যার যার কক্ষপথে ঘুরছে। যখন চাঁদ তার পরিপূর্ণ আকার ধারণ করে, এবং পৃথিবী যখন চাঁদ এবং সূর্যের মাঝে আসে তখন পৃথিবীর ছায়া চাদের উপর পড়ে আর এতে চাদের ত্বকে কিছুটা লালচে আভা দেখা যায় যাকে চন্দ্রগ্রহণ বলা হয়। যখন চাঁদ আমাদের পৃথিবী এবং সূর্যের মাঝখানে চলে আসে তখন সূর্য গ্রহণ হয়।

এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়া যাক, পৃথিবী থেকে চাদের দুরুত্ব প্রায় ৩,৮৪,৪০০ কিলোমিটার। তবে এই দুরুত্ব প্রতি বছর পরিবর্তন হচ্ছে, কিভাবে সেটা ব্যাখ্যা করা যাক। চাদের মাধ্যাকর্ষণ বলের ফলেই পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতি কমে যাচ্ছে, যার ফলে প্রতি শতাব্দীতে আমাদের দিনের দৈর্ঘ্য দুই দশমিক তিন মিলি সেকেন্ড বড় হচ্ছে। পৃথিবী তার শক্তি হারাচ্ছে যার ফলে চাঁদ পৃথিবী থেকে আড়াই ইঞ্চি করে প্রতি বছর দূরে সরে যাচ্ছে।

এখন প্রশ্ন আসতে পারে চাঁদ না থাকল কি হত আমাদের এই গ্রহের? এই ব্যাপারে কিছুটা আলোকপাত করা যাক। এখানে বলে নেয়া ভাল, চাদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবেই আমাদের এই পৃথিবী তার কক্ষপথে থেকে সুন্দর ভাবে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে। চাঁদ আমাদের থেকে হারিয়ে গেলে পৃথিবী তার ঘূর্ণনের ভারসাম্য হারাবে। এখানে বলে রাখা যাক পৃথিবীর এই ঘূর্ণনের ফলেই আমরা বিভিন্ন মৌসুম যেমন শীত, বসন্ত, হেমন্ত ইত্যাদি দেখতে পাই। চাঁদ হারিয়ে গেলে আমাদের পৃথিবীর ঘূর্ণন একেবারে থেমে যেতে পারে (এতে এই গ্রহের মৌসুমের কোন পরিবর্তন হবে না!) অথবা অতিরিক্ত ঘূর্ণনের সৃষ্টি হতে পারে (এতে আবহাওয়া এবং জলবায়ুর দ্রুত পরিবর্তন হতে পারে এমনকি আবার বরফ যুগ ফিরে আসতে পারে!)।

যাইহোক আশার কথা হল চাঁদ পৃথিবী থেকে কখনই চলে যাবে না একেবারে! একটি তত্ত্ব মতে ৫০ বিলিয়ন বছরের মধ্যে চাঁদ পৃথিবী থেকে সরতে সরতে এমন একটি সুষম কক্ষ পথে গিয়ে থামবে যেখানে চাঁদ আর সরবে না। বর্তমানে চাঁদ পৃথিবীকে ২৭ দিনে একবার প্রদক্ষিণ করে, তবে সুষম কক্ষপথে গেলে ৪৭ দিনে একবার প্রদক্ষিণ করবে। যাইহোক ৫ বিলিয়ন বছরের মধ্যেই সূর্য তার সব হাইড্রোজেন পুড়িয়ে ফেলবে তখন এর মৃত্যু ঘটবে, সাধারনত নক্ষত্রের পতনের পর সুপারনোভা বা ব্লাক হোলে পরিনিত হয় তবে সূর্যের সেই সম্ভাবনা নেই কারন সুপারনোভা বা ব্ল্যাক হোলের জন্য যেই পরিমাণ ভরের দরকার সূর্য্যের তা নেই। তবে তার আগেই মানুষ জাতী পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাবে সেটা খুব সহজেই বলা যায়!


চাঁদ নিয়ে লোককথা, প্রতিকি ছবি।

চাঁদ নিয়ে আমাদের সমাজে প্রচলিত বেশ কিছু কথা আছে যেমন চাদেরও কলঙ্ক আছে। আসলে চাদের কলঙ্ক বলে কিছু নেই। চাদের ভিতর আমরা যেই কালো দাগ এবং ছায়া দেখতে পাই তার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে। এখানে বলে রাখা যাক, আলো কোন বস্তুতে প্রতিফলিত হয়ে যখন আমাদের চোখে ফিরে আসে তখন আমরা সেই বস্তু দেখতে পাই। চাদের পৃষ্টে অনেক উঁচু নিচু পাহার পর্বত এবং গর্ত আছে। সূর্যের আলো চাদের সেই স্থানগুলোতে গিয়ে যখন ফিরে আসতে না পারে তখন আমরা সেখানে অন্ধকার দেখি। আর এটাই হল চাদের কলঙ্কের শানে নযুল।


ধর্মীয় উৎসবে চাদের প্রভাব, প্রতিকি ছবি।

চাঁদ শুধু মাত্র আমাদের জলবায়ুর পরিবর্তন, চন্দ্রগ্রহণ, সূর্যগ্রহণ ইত্যাদিতেই ভূমিকা পালন করে না বরং প্রায় ধর্মেই চাঁদের প্রতীকী ব্যবহার লক্ষ করা যায়। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা, মায়া সভ্যতা, গ্রিক সভ্যতা, রোমান সভ্যতা, আব্রাহামিক ধর্মেও চাঁদের অসাধারণ ভূমিকা রয়েছে। ইসলাম ধর্মে পবিত্র রমজান ও ঈদ উদযাপিত হয় চাদের হিসেবেই। মেক্সিকান অধিবাসীদের ‘মুন ড্যান্স’উদযাপন করে আরোগ্যের জন্য। হিন্দু ধর্মেও চাদের প্রভাব বেশ স্পষ্ট রয়েছে এমনকি চন্দ্র দেবতা রয়েছে বলে বিশ্বাস করে সনাতনীরা যে কিনা চন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করে।

যাইহোক এবার উপহাংস টানা যাক, চাঁদ আমাদের জীব-বৈচিত্র্য, জলবায়ু এবং বসবাস যোগ্য এই পৃথিবীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাধান। আমাদের শিল্প সাহিত্যে এবং ধর্ম কৃষ্টি কালকারে এর প্রভাব অপরিসীম। চাঁদের সৌন্দর্যে আমরা বিমোহিত হই, আবেগ তাড়িত হই, চাঁদ যেমন লেখকদের জন্য কল্পকাহিনী লেখার উপাধান, তেমনই বিজ্ঞানীদের কাছেও গবেষণার উৎস। চাঁদ আছে বলেই আমাদের পৃথিবী এত সুন্দর, বৈচিত্র্য এবং রহস্যময়। তাই এটা বললে ভুল হবে না চাঁদ আছে বলেই আমরা এখনও এই গ্রহে টিকে আছি।

ছবি সূত্র: অন্তজাল

লেখা সূত্র:
How did the Moon form?
Moon facts: Fun information about the Earth's moon
What would happen if the Moon disappeared?
A Rocky Relationship: Is the Moon Leaving the Earth?
Moon in Motion
চাঁদ নিয়ে যত কল্পকাহিনী
The Moon Landing
Saturn V: The mighty U.S. moon rocket

এই ফিচারটি ব্লগ দিবস উপলক্ষে 'বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি' বিভাগের জন্য দেয়া হল।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৪৯
২০টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শোকের উচ্চারণ।

লিখেছেন মনিরা সুলতানা, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৬

নিত্যদিনের জেগে উঠা ঢাকা - সমস্তরাত ভারী যানবাহন টানা কিছুটা ক্লান্ত রাজপথ, ফজরের আজান, বসবাস অযোগ্য শহরের তকমা পাওয়া প্রতিদিনের ভোর। এই শ্রাবণেও ময়লা ভেপে উঠা দুর্গন্ধ নিয়ে জেগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যা হচ্ছে বা হলো তা কি উপকারে লাগলো?

লিখেছেন রানার ব্লগ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

৫ হাজার মৃত্যু গুজব ছড়াচ্ছে কারা?

মানুষ মারা গিয়েছে বলা ভুল হবে হত্যা করা হয়েছে। করলো কারা? দেশে এখন দুই পক্ষ! একে অপর কে দোষ দিচ্ছে! কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আন্দোলনের নামে উগ্রতা কাম্য নয় | সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যবাদকে না বলুন

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন "বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সমস্ত অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে" ধীরে ধীরে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসছে। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের উপর ভর করে বা ছাত্রদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোন প্রশ্নের কি উত্তর? আপনাদের মতামত।

লিখেছেন নয়া পাঠক, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

এখানে মাত্র ৫টি প্রশ্ন রয়েছে আপনাদের নিকট। আপনারা মানে যত মুক্তিযোদ্ধা বা অতিজ্ঞানী, অতিবুদ্ধিমান ব্লগার রয়েছেন এই ব্লগে প্রশ্নটা তাদের নিকট-ই, যদি তারা এর উত্তর না দিতে পারেন, তবে সাধারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারে আমাদের সরকার-প্রধানরা শুরু থেকেই অজ্ঞ ছিলেন

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৭



আমার বাবা চাষী ছিলেন; তখন(১৯৫৭-১৯৬৪ সাল ) চাষ করা খুবই কষ্টকর পেশা ছিলো; আমাদের এলাকাটি চট্টগ্রাম অন্চলের মাঝে মোটামুটি একটু নীচু এলাকা, বর্ষায় পানি জমে থাকতো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×