মনে রাখতে হবে, প্রয়োজনে রক্তদেব তবুও বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ সুবিধা ও শিক্ষার মান উন্নয়নের লক্ষে আন্দোলন চালিয়ে যাব।
পুলিশ, শিক্ষক, প্রশাসন, রাজনৈতিক সংগঠন সবেই ছিল সাধারন শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলনের বিরুদ্ধে।
পুলিশের শারিরিক নির্যাতনের, প্রশাসনের মানষিক নির্যাতন পাশাপাশি ক্ষমতাশীন ছাত্র রাজনীতির শারিরিক নির্যাতনও কম ছিলনা।
এতকিছুর পরও কোন অপশক্তিই সাধারন শিক্ষার্থীদেরকে দমাতে পারেনি।
চিত্র দেখলেই বোঝাযায়, রক্ত দিয়ে বিজয় অর্জন করতে হয়েছে।
সব প্রলোভন ও মিথ্যা আস্বাসের উর্ধে থেকে আন্দোলন টানা ১ সপ্তাহ জুড়ে চলতে থাকে।
এক পর্যায়ে উপাচার্য্যসহ শিক্ষকদের একটি দল প্রধান মন্ত্রির সাথে সাক্ষাত করলে তিনি দাবি মেনে নেওয়ার অশ্বাস দিয়েছেন। পরবির্তিতে সংসদে বিল উত্থাপনের মাধ্যমে ২৭(৪) ধারা বাতিল করা হয়।
আন্দলনকারী ভাই,বোন বন্ধুরা
এই আন্দোলনে প্রশাসন, শিক্ষক, শিক্ষর্থী এবং সকল সাংগঠন একাত্ত্ব হয়েছে। সুতরাং এ আন্দোলনের দাবি আদায় হবেই হবে।
জয় বাংলা
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:২১