এতো আইন আদালত, হাইকোর্ট সুপ্রিমকোর্ট, জজকোর্ট, বিচারপতি আইনজ্ঞ রেখে তামাশা করার কি দরকার?
এখন বাংলাদেশে একজন স্বৈরাশাসকের কথায় সব উঠে বসে,
গত ১ বছর থেকে এই প্রহসনের নির্বাচন করার জন্য খালি মাঠে গোল দেয়ার জন্য সুপরিকল্পিতভাবে আমাদের প্রতিটি জেলায় হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে একের পর এক মামলা দিয়েছে, জামিন নিলে আবারো জেলগেট থেকে গ্রেফতার করে আবারো মিথ্যা মামলায় জাড়নো হয়েছে।
৩০ ই ডিসেম্বরের আগে কাউকে জামিন দেয়া হয়নি, অথচ ৩০ তারিখ প্রহসনের নির্বাচন করে মানুষরে ভোটাধিকার হরণরের সাথে সাথে ক্ষমতা গ্রহণ করার পর দেখলাম ভিন্ন কিছু, আমাদের সব নেতাকর্মী জামিনের আবেদন করলে তা মঞ্জুর করে তাদের জামিন দেয়া হচ্ছে।
তারপরও যারা বলবে আইন আদালত নিরপেক্ষ বা আইনের গতীতে চলে, তাদের কি বলবো তা আমার জানা নেই। তবে তারা নিকৃষ্ট মানুষরূপী শয়তান,তারা চোখ থাকতে অন্ধ ।
অনেকে বলে হাসিনার সাথে রাজনীতির কৌশলে অন্যকেউ ঠিকবে না?
আরে গাঁধার বাচ্চারা হাসিনা যা করে তা কি রাজনীতি নাকি অপরাজনীতি ?
একটা ছোট উদাহরণ দিই, গত ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভারত বাংলাদেশের সাথে বিতর্কিত ভাবে ম্যাচ জিতার পর আমরা প্রতিবাদ করেছি, আমরা তাদের চোর বলেছি, চুরি করে ম্যাচ জিতা ভারতের পক্ষে কেউ ছিলো, না।
খেলার মাঠে তুমি যখন এতোই জনপ্রিয় দাবি কর, তবে খেলে জিতো।
তাই বলে প্রতিপক্ষকে সাইড লাইনের বাহিরে রেখে নিজে রেফারি, নিজে কমিটি, নিজে খেলোয়াড় নিজে প্রতিপক্ষ সেজে ১০০ টা বিশ্বকাপ জিতা যায় সেই জিতাকে মানুষ তামাশা হিসাবে নেয়, খেলা হিসাবে গনে না |
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১১