দেশে এখন দুটি পক্ষ। এক পক্ষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায়, অন্যপক্ষ চায় না। একপক্ষ সরকারে, অন্যপক্ষ বিরোধীদলে। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশে স্বাধীনতার ৪২ বছরে এসেও আমরা কি আশা করতে পারি না, এমন একটি সংসদ যার সরকারী এবং বিরোধী দল উভয়পক্ষই হবে স্বাধীনতার স্বপক্ষের? উভয়পক্ষই একমত হবে রাজাকারবিরোধী ইস্যুতে, দেশের শান্তি, সমৃদ্ধির ইস্যুতে?
আজকের সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়া বিএনপি ও তার অবস্থান পরিষ্কারভাবে বুঝিয়ে দিলেন। সারাদেশকে জানিয়ে দিলেন, যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামায়াত-শিবির ও তার নেতাদের পাশে আছেন তারা। অর্থাৎ তারা বেছে নিয়েছেন স্বাধীনতার বিরোধীদের পক্ষ।এমতাবস্থায় নিষিদ্ধ হওয়ার পরে হয়তো বিএনপিই হবে জামাতের নতুন আশ্রয়। অন্যদিকে আওয়ামীলীগ মুক্তিপক্ষের স্বপক্ষের শক্তি হিসেবে সুদৃঢ় অবস্থানে থাকলেও সুস্থ গণতন্ত্রের স্বার্থে সেটা দীর্ঘমেয়াদে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
প্রয়োজন মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে আরো একটি শক্তির উত্থানের। এটাই এখন সময়ের দাবী, গণতন্ত্রের দাবী।
জয় বাংলা, জয় জনতা, জয় তারুণ্য

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।

