হুম, গত কয়েকদিন কিংবা তারও আগ থেকেই বুয়েট নিয়ে সোস্যাল মিডিয়া, ব্লগ, নিউজ মিডিয়া ইত্যাদি মাধ্যমগুলোতে আপাতভাবে এই ধারণাই প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে। সাম্প্রতিককালে বুয়েটের হলে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে খাবার পাঠানো ও তার প্রতিবাদের ফলশ্রুতিতে বুয়েট ছাত্র আরিফ রায়হান দীপের উপর হামলায় সেই চেষ্টা আগের চেয়ে বেড়েছে।
অন্যদিকে অন্তঃপ্রাণ বুয়েটিয়ানরা তাদের বুয়েটানুভূতিতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে সমানে এর প্রতিবাদ চালিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় ক্ষেত্রে বুয়েটের নানা অবদানের কথা তুলে ধরছে। কিন্তু তাতে করেও ছাগু বিষয়ক অভিযোগের থেকে মুক্তি মিলছে কি?
যে প্রতিষ্ঠানের সাবেক ছাত্র মাহমুদুর রহমান, পিয়াস করীম; যে প্রতিষ্ঠান থেকে জঙ্গি-হিযবুত ধরা পড়ে, যে প্রতিষ্ঠানে শিবিরকেও একজন বুয়েটিয়ান হিসেবে সহমর্মিতা দেখানো হয়, দেশজুড়ে জামাত-শিবির হটাও আন্দোলন চলাকালীন সময়ে ইবনে সিনার সাথে চুক্তি হয়, একের পর এক গ্রেফতারকৃত জামাত-শিবির সদস্য প্রসাশনের সুপারিশে ছাড়া পায় এবং এত কিছুর পরেও যদি সে প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা প্রতিবাদ না করে বা প্রতিবাদ করেও এইসব কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে না পারে, সেই প্রতিষ্ঠানটিকে ছাগু অধ্যুষিত বা ছাগু তৈরির কারখানা বলা হবে নাই বা কেন? এতকিছুর পরেও সেই প্রতিষ্ঠানে কিছু হয় নি অবস্থা কি ছাগুদের পক্ষেই নিরব সম্মতি দেয় না?
জাগো বুয়েটিয়ান, জাগো বাহে কুনঠে সবে....

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।

