১৩ জুলাই ২০১২ শুক্রবার রাত ৮ টা
বুয়েটে আজ রাতে উত্তেজনা বাড়তে পারে।গতকাল রাত ২ টার দিকে প্রায় ৪০ জনের একটা দল ক্যাম্পাসের ভিতর ঢুকার চেস্টা করে।এ সময় ক্যাম্পাসে কোন মিডিয়া ছিল না। তবে ঢুকতে দেননি শিক্ষকরা।মেইন গেটে রাত বারটার পরই তালা ঝুলিয়ে দেয়া হয়।তাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হলে জানায় তারা বুয়েটেরই স্টুডেন্ট ,তারা স্যারদের সাথে কথা বলতে চায়।স্যাররা তাদেরকে সকালে আসতে বলেন।এরপর দুইজন স্যার গিয়ে তাদের সাথে বাইরেই কথা বলেন।সন্দেহ করা হচ্ছে তারা ছাত্রলীগের একটা অংশ যারা বর্তমান ভিসির সমর্থক।উল্লেক্ষ্য ছাত্রলীগের একটা বিরাট অংশ এই ভিসির বিরোধী।
বিভিন্ন সূ্ত্রে খবর পাওয়া যাচ্ছে আজকে রাতে এই দলটা মিছিল বা এরকম কিছু করতে পারে।সবচেয়ে জুনিয়র '১১ ব্যাচের ছাত্রদেরকে আমরা ক্যাম্পাসেই থাকতে বলেছি।তা না হলে রাতে হয়তো তাদেরকে জোর করে নিয়ে গিয়ে মিছিল করাতে পারে।সবাইকে রাত বারোটার আগেই ক্যাম্পাসে চলে আস্তে বলা হয়েছে।আমরা সমগ্র দেশবাসীকে আমাদের সাথে থাকার আহবান জানাচ্ছি ,এবং তাদের এই আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে নেয়ার যে কোন অপচেস্টা সম্পর্কে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে অনুরোধ করছি।
১২ জুলাই বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা
BUETAA (BUET Alumni Association)-এর সভাপতি জামিলুর রেজা চৌধুরী বলেন, বুয়েটে কোনরকম অনিয়ম বরদাস্ত করবোনা।ইতিমধ্যে রেজাল্ট, শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ ইত্যাদি নিয়ে অনিয়ম শুরু হয়েছে। দেশে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বুয়টের যে সুনাম তা রক্ষা করার জন্য অ্যালামনি অ্যাসোসিয়েশন চলমান আন্দোলন সফল করার জন্য শিক্ষক সমিতি এবং ছাত্রদের সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে যাবে।
BUETAA (BUET Alumni Association)-এর সহসভাপতি এবং IAB-র মুবাশ্বির হোসেন জানান, এর আগে অ্যালামনি অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিকী পালন অনুষ্ঠানের মাঠ বরাদ্দ নিয়ে শিক্ষক সমিতি এবং অ্যালামনি অ্যাসোসিয়েশনের মাঝে ভুল বুঝাবুঝি তৈরীর চেষ্টা করা হয়েছিলো যা কার্যকর হয়নি। অ্যালামনি এবং শিক্ষকগণ আন্দোলন সফল করার জন্য একযোগে কাজ করে যাবেন।
এছাড়া তিনি শিক্ষক এং ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি অনুরোধ করেন সবরকম কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য ও উচ্ছৃংখল আচরণ থেকে বিরত থাকার জন্য।
এছাড়াও অ্যালামনিদের পক্ষ হতে খন্দকার মাহবুব, গোলাম রহমান প্রমূখ আরো কয়েকজন আন্দোলনের সাথে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য প্রদান করেন।
১২ জুলাই বৃহস্পতিবার রাত ১১টা
এটীএন নিউজে মুন্নী সাহার অনুষ্ঠানে মাসুদ স্যার(আই পি ই ডিপার্টমেন্ট) এর আলোচনা অনুষ্ঠান সবাই একসাথে দেখল।
মুন্নী সাহার আজগুবী ও অজ্ঞ কথাবার্তায় ক্ষুদ্ধ সবাই।
আপনারা বুয়েটকে বাঁচাতে চান মানে কি? বুয়েট কি মারা যাচ্ছে?-
মানুষের খেয়ে পরে বাঁচার মত ইস্যু এটা না,একটা পার্সোনাল ইস্যুকে কেন এত বড় রুপ দেয়া হচ্ছে
এত ননসেন্স কথা মানুষ কেমনে কয়? মাসুদ স্যারকে মনে হইল দুনিয়ার সবচেয়ে কুল পারসন।পোলাপাইন পারে না,মুন্নী সাহার চুল টাইন্যা্...
এ কয়দিনের ঘটনা
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৯