somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রক ব্যান্ড ইগলসের উত্থান-পতন এরপর রিইউনিয়ন

০২ রা নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৭১ সাল, তখনকার বিখ্যাত গায়িকা লিন্ডা তখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে....বিভিন্ন জায়গায় চলছে তার টুর..গ্ল্যান ফ্রেই তার গিটারিস্ট। কিন্তু একটা বিশেষ টুরের আগে দলের নিয়মিত ড্রামার ব্যাক্তিগত কারন দেখিয়ে দল ত্যাগ করেন। সেই শুন্যস্হান পুরনের জন্য ড্রামস বাদক নির্বাচের দায়িত্ব বর্তায় গ্ল্যানের কাধেঁ। ঘটনা ক্রমে গ্ল্যান একদিন গেছেন একটি বারে মদ্যপান করতে (ওর যথেস্ট পরিমান মদ এবং নিষিদ্ধ ড্রাগের প্রতি আসক্তি ছিলো...সেই সম্পর্কে পরে আরো লিখবো), অন্যদিকে ডন হ্যানলী সেই বারে তার Shiloh ব্যান্ডের সাথে বারে গান করছিলো। গ্ল্যান তার পারফর্মেন্সে মুগ্ধ হন এবং সপ্তাহে ২০০ ডলারের বিনিময়ে লিন্ডার সাথে ড্রামস বাজানোর অফার করেন। ডন সেই দিন সেই মোক্ষম সুজোগ হাত ছাড়া করেন নাই....যদিও গ্ল্যানের মুল পরিকল্পনা ছিলো ডনকে নিয়ে নিজের ব্যান্ড প্রতিস্ঠা করা।
এর পর ১৯৭১ সালের দিকে তারা ইগলস ব্যান্ড প্রতিস্ঠা করেন
তখন ইগলসের লাইনাপে ছিলো
১) ডন হ্যানলী
২)গ্ল্যান ফ্রাই
৩)বার্নিলেডন
৪)র‌্যান্ডি মিস্নার

উল্লেখ্য যে সেইম লাইনাপে তারা ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত কন্টিনিউ করেন।
১৯৭২ সালে সর্বপ্রথম সেলফটাইটেল্ড এলবাম ইগলস বের হয়।
১৯৭৩ সালে ডেস্পারাডো এলবামটি মুক্তি পায়। এলবামের ডেস্পারাডো গানটি অনেক অনেক জনপ্রীয়তা পায় এবং পরবর্তিতে ডেস্পারাডো (ওয়েস্টার্ন), ডেস্পারাডো (একশন) দুই দুইটি সিনেমার ও.এস.টি হিসেবে মনোনিত হয়।
১৯৭৪ সাল এবং ১৯৭৫ সালে যথাক্রমে ওন দি বডার এবং ওয়ান ওফ দিস নাইট ১৯৭৬ সালের ডিসেম্বরে বের হয় হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া , টাইটেল ট্র্যাকটি জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে আসে এবং নিউ কিডস ইন টাউন গানটি বিলবোর্ড চার্টের ১ নম্বর স্হান দখল করে নেয়।

So I called up the captain / 'Please bring me my wine' / He said, 'We haven't had that spirit here since 1969
- Hotel California

এলবামটির জনপ্রিয়তার সাথেসাথে ব্যন্ডটিও সারা বিশ্বে প্রচুর কদর পেতে থাকে......এর আগে ওদের লাইনাপে জো ওয়াল্শ এসে যোগ দেয়।

জো ওয়াল্শ ১৯৭৬-২০০৬-২০০৭

ইগলস এলবামটির জনপ্রিয়তাই যেনো দলটির জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়....এর রেকর্ড ভাংবাগার জন্য ইগলসের সদ্যস্য মধ্যে একটা মরিয়া ভাব দেখা দেয়....এর মাঝে ডন আর গ্ল্যান নিজেদের মধ্যে বিবাদে জড়িয়ে পরেন....কারো কাজই কারো ভালো লাগে না....আস্তে আস্তে তারা একে অন্যর কাজের প্রশংসা করতেই ভুলে গেলো।
এই স্নায়ু যুদ্ধের মাঝেই ১৯৭৯ সালে তারা দি লং রান এলবামটি বের করে এবং যথারীতি ওয়ার্ল্ড টুরে বের হয়। কিন্তু টুর চলাকালীন সময়ে গ্ল্যান ফ্রেই আর ডনের মাঝে বিবাদ চরম আকারে ধারন করে এবং গ্ল্যান ফ্রেই দল ছাড়েন....(১৯৮০)...ইগলস দলটি ভেংগে যায়।
এর পর ১৯৮০-১৯৯৪ দীর্ঘ ১৪ বছর দলের সদস্যরা যার যার পার্সোনাল ক্যারীয়ারের দিকে মনোযোগ দেন।

এরপর এপ্রিল ১৯৯৪ সালে দলটির রিইউনিয়ন হয়। এসম্পর্কে গ্ল্যান ফ্রেই বলেন - আমাকে আমার ম্যানেজের ইউএস ফেস্টিবোলের দুইটা কন্সার্টে অংশ নেবর জন্য রিহার্সেলে যাবার অনুরোধ করে। এজন্য আমাদের সাড়ে চার মিলিয়ন ডলারের অফার দেয় আয়োজকরা। যদিও সেই সময় আমি কনসার্টে যোগ দিতে রাজি হই নাই...কারন এটা আমার কাছে ডিভোর্সড করা বউএর সাথে বসবাস করার প্রস্তাবের মতোই মনে হয়েছিলো...তবুও নাড়ীর টানে আমি ইগলসের সাথে রিইউনিয়নে যেতে সম্মত হই। মুলত এই কন্সার্টের ফলাফলই হলো হেল ফ্রীজেস ওভার

"For the record, we never broke up, we just took a 14-year vacation," - announced Frey


এই রিইউনিয়ন সম্পর্কে ডন হ্যানলি বলেন - "আসলে তখন আমরা কতো বড়ই বা ছিলাম? শাসন করার কেউ ছিলো না.....সারা দিন গান-মদ আর মেয়ে মানুষ......একজন আর একজনের উপর আস্হা হারিয়ে ফেলেছিলাম....আর ফলাফলটাতো সবারই জানা....."

এরপর ২০০৪-২০০৬ সালে তারা বেস্ট ওব ইগলস নিয়ে ওয়ার্ড টুর করেন। এর মাঝে ২০০৫ সালের ফেয়ারওয়েল টুরটি অস্ট্রেলীয়ার মেলবোর্নে ৩ দিন ধরে সুটিং হয়।

ওদের বের করা সর্বশেষ স্টুডিও এলবাম লং রোড আউট ওফ ইডেন বের হয় ২০০৭ সালের ৩০ অক্টবর। দুই সিডির এই এলবামের গান গুলো হচ্ছে

Disc one
1. "No More Walks in the Wood" (Don Henley, Steuart Smith, John Hollander) - 2:00
2. "How Long" (J. D. Souther) - 3:13
3. "Busy Being Fabulous" (Don Henley, Glenn Frey) - 4:19
4. "What Do I Do with My Heart" (Henley, Frey) - 3:54
5. "Guilty of the Crime" (Frankie Miller, Jerry Lynn Williams) - 3:43
6. "I Don't Want To Hear Any More" (Paul Carrack) - 4:21
7. "Waiting in the Weeds" (Henley, Smith) - 7:45
8. "No More Cloudy Days" (Frey) - 4:02
9. "Fast Company" (Henley, Frey) - 4:00
10. "Do Something" (Henley, Smith, Timothy B. Schmit) - 5:12
11. "You Are Not Alone" (Frey) - 2:22

Disc two
1. "Long Road out of Eden" (Henley, Frey, Schmit) - 10:17
2. "I Dreamed There Was No War" (Frey) - 1:38
3. "Somebody" (Jack Tempchin, John Brannen) - 4:09
4. "Frail Grasp on the Big Picture" (Henley, Frey) - 5:46
5. "Last Good Time in Town" (Joe Walsh) - 7:07
6. "I Love to Watch a Woman Dance" (Larry John McNally) - 3:16
7. "Business as Usual" (Henley, Smith) - 5:31
8. "Center of the Universe" (Henley, Frey, Smith) - 3:42
9. "It's Your World Now" (Frey, Tempchin) - 4:22

[edit] Bonus tracks on the Deluxe Collector's Edition

10. "Hole in the World" (Don Henley, Glenn Frey) – 4:13*
11. "Please Come Home for Christmas" (Charles Mose Brown, Gene C. Redd) – 2:58
========================================

ডন হ্যানলিঃ

১৯৪৭ সনের ২২ জুলাই টেক্সাসে তার জন্ম। Stephen F. Austin State University তে পড়ালিখা শেষ করার পরে University of North Texas এ চাকুরি নেন। গান বাজনায় তার অদম্য ইচ্ছা থাকা স্বত্তেও বাবা হার্টেরর অসুখের কারনে বাবাকে নিয়েই তাকে বেশী ব্যাস্ত থাকতে হতো। এর মাঝেই ১৯৬৪ সালে বন্ধু ক্লিয়ারেন্স হেইন্স এবং ফ্রিডি নিস কে সাথে নিয়ে এফএফএ টেলেন্ট কন্টেস্টে অংশ নেন এবং দ্বিতীয় স্হান লাভ করেন।

বাবার মৃত্যুর পরে ১৯৭০ সালে তিনি লসএন্জেলস চলে আসেন এবং ক্যানি রজার্সের প্রযোজনায় Shiloh ব্যান্ডের সেলফটাইটেল্ড এলবামটি

বের করেন। এই সময়ই এটম রেকর্ড স্টুডিওতে গ্ল্যান ফ্রেইর সাথে পরিচয় হয় তার। এই পরিচয় পর্বটা ছিলো তার জীবনের একটা ভালো টার্নিং পয়েন্ট, কারন এর পরপরেই তিনি ইগলসের সদস্য হয়ে যান। যদিও এর আগে তারা দুইজন একসাথে Linda Ronstadt এর সাথে অতিথি শিল্পী হিসাবে অংশ নেন।
ভোকাল, ড্রামস এবং গীটার...এ তিন বিষয়েই তার দক্ষতা ছিলো অসামান্য। এর পাশা পাশি তিনি গানও লিখতেন। তার গাওয়া বেশ কিছু জনপ্রিয় গান
১। ডেসপারাডো
২। দি ব্যাস্ট ওব মাই লাভ
৩। ওয়ান ওফ দিস নাইট
৪। হোটেল ক্যালিফর্নিয়া
৫। দি লং রান
৬। লাইফ ইন দি ফাস্ট লেইন
নিজের ব্যান্ড ইগলসের পাশা পাশি তিনি সলো ক্যারিয়ারের মনোনিবেশ করেন। তার বের করা সলো এলবাম গুলোর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হলো
# I Can't Stand Still
# Building the Perfect Beast
# The End of the Innocence
# Inside Job

এই এলবাম গুলোর মধ্যে বয়স ওব সামার এবং দি এন্ড ওব ইনোসেন্স গান দুটো সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পায়। বিশেষ করে বয়স ওব সামার গানটির জন্য এমটিভি মিউজিক এওয়ার্ড,

এমটিভি ব্যস্ট মিউজিক ভিডিও ওব দি ইয়ার এওয়ার্ড, জার্মান মিউজিক এওয়ার্ড সহ আরো অনেক এওয়ার্ড লাভ করেন।

ব্যক্তিগত জীবনে ১৯৬৮ সালে তিনি Cheryl Amaro এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এবং পরে ১৯৭০ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে ফ্লিট উড ম্যাকের ভোকাল

ডন এবং নিকস
স্টিভাই নিকসরের সাথে তিনি লিভটুগেদার শুরু করেন।
১৯৯৫ সালে তিনি আবার মডেল স্যারোনের প্রেমে পরেন এবং বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

ডন এবং স্যারোন

ডন হ্যানলি এবং ট্রাইসা এয়ারউডের একটি চমৎকার ডুয়েট


গ্ল্যান ফ্রেই

গ্ল্যান ফ্রেই


ছোট থেকে বড় হয়ে ওঠা গ্ল্যান ফ্রেই
১৯৪৮ সালের নভেম্বরের মিশিগানে জন্মতার। তার বাবা ছিলেন মরট মেকানিক....মা গৃহিনী। তারা কেউই মদ্য পা করতেন না....ছোটো বেলায় তিনিও ছিলেন শান্ত প্রকৃতির। কিন্ত সেই সময়টায় স্কুলের ছেলেপুলেগুলো ছিলো বখাটে....প্রায়ই তার সাথে ওদের বনিবনা হতো না। অনেক চরাই উৎরাইএর মাঝেই সংগীটের প্রতি তার চরম আসক্তি তাকে সংগীত জগতে নিয়ে আসে। ১৯৬০ সালে সে তার প্রথম রক ব্যান্ড খুলেন...নাম দেন মারশুম। কিশোর বয়সেই তিনি ধুমপান এবং মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পরেন। ১৯৬৯ সালে তিনি জীবিকার তাগিদে লসএন্জেলসে পারি জমান। সেখানে লিন্ডার সাথে পরিচয় হয় এবং একসময় লিন্ডার সাথেই নিয়মিত ভাবে গীটার বাজাতে থাকেন। এর পরে ডনের সাথে পরিচয় এবং পরে ইগলস ব্যান্ড গঠন এবং তা ভেংগে যাওয়া সম্পর্কে আগেই বলেছি। তার উল্লেখযোগ্য সলো এলবাম গুলো হলো
No Fun Aloud
The Allnighter
Soul Searchin'
Strange Weather
গানের পাশা পাশি অভিনয়েও তার আগ্রহ আছে। এসম্পর্কে তিনি বলেন - "একজন মানুষ কতো দিন আর গান করতে পারে? কিন্তু আভিনয়...সেতো মৃত্যুর আগ পর্যন্তই করা যায়"
টিভির জনপ্রিয় সিরিয়াল মায়ামি ভাইসের ইন্ট্রো গানটা তার কম্পজ করা...

মায়ামি ভাই - ইউ বিলং টু দি সিটি থিম সং
অতিরিক্ত মদ্যপানের কুফল হিসেবে ২০০৪ সালের দিকে তিনি খুব অসুস্হ হয়ে যান.....এর পর থেকেই তিনি মদ্যপান ত্যাগ করে শরীর গঠনে মনযোগী হন...এমনকি একটা জীমের বিজ্ঞাপন চিত্রেও অভিনয় করেন। ব্যাক্তিগত জিবনে তিনি মিউজিক ভিডিও মডেল জিনা কে বিয়ে করেন



জো ওয়াল্স
১৯৪৭ সালের নভেম্বের ২০ তারিখে জন্ম তার। ছোটকাল থেকেই বেরে উঠেন কলম্বাসের ওহিও শহরে.....ইউনিভার্সিটিটে পড়াকালীন সময়ে ১৯৬৮ সালের দিকে জেমস গ্যাং নামরের একটা রক ব্যান্ডে ঢুকে পরেন।

জেমস গ্যাং
১৯৬৯ সালে তাদের ড্যাবু এলবাম ইর রিলিজ হয়। পরে ১৯৭০ সালে জেমস গ্যাং রাইড এগেইন এবং ১৯৭১ সালে থার্ড এলবাম দুটি বের হয়। এর পরে তিনি সলো ক্যারিয়ার গঠনের দিকে ঝুকে পরেন। ইতিমধ্যে স্টিফানীর সাথে তার বিয়ে হয়। তাদের ঘরে আসে ফুটফুটে মেয়ে এমা। পরিবার নিয়ে সে ১৯৭৩ সালে কলারাডো শহরে পারি জমান। কিন্তু একটা সরক দুর্ঘটনায় স্কুলে যাওয়ার পথে তার মেয়ে এমা মারা যায়। মেয়ের মৃত্যুতে তার মাঝে একরকম ডিপ্রেশন কাজ করতে থাকে। এর পরে ১৯৭৫ সালে তিনি নতুন সলো এলবাম সো হোয়াট বের করেন এবং তা এমার উদ্দেশ্য উৎসর্গ করেন। ইতিমধ্যে স্টিফানীর সাথে তার ছাড়া ছাড়ি হয়ে যায়। তিনি চলে আসেন লস এন্জেল্সে। ঠিক এই সময় ইগলসের তৎকালীন বেইজি গীটারিস্ট বার্নিলিডন দল ছাড়েন...সেই শুন্যস্হান পুরন করতে সে দলের জন্য হাতে বেইজ গীটার তুনে নেন।সময়টা ছিলো ১৯৭৬, ইগলস তাকে নিয়েই বের করে তাদের হোটেল ক্যালীফোর্নীয়া এলবামটি। ১৯৯৮ সালে তিনি ডেনিস নামে এক মডেলকে বিয়ে করেন......খুব বেশি দিন টিকে নাই সেই বিয়ে......আমার জানা মটে সর্বশেষ ২০০৭ সালে তিনি

রিংগোস্টারের শ্যালীকা মার্জোরি বীচ কে বিয়ে করেন। তার দ্বিতীয় ঘরের মেয়ে লুসি ওয়াল্শ এখন হলিউডের জনপ্রিয় পপস্টাট (পপ কুইন ব্রীটনির সাথেও লুসের বেশ কয়েকটা কনসার্টে অংশ নিয়েছে)


সুত্র
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৪০
১৮টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×