বাংলাদেশের ৫ লাখ কোটী (তথাকথিত ) টাকার বাজেটের ২ লাখ কোটী টাকা সরকারী চাকুরেদের বেতন, ভাতায় চলে যায়; এখান থেকে অতি স হজেই শেখ হাসিনা ১ লাখ কোটী বাঁচায়ে জাতিকে দিতে পারেন, কিংবা সেই টাকায় আওয়ামী লীগের বেকার ক্যাডারদের পুষতে পারেন; বেকার আওয়ামী ক্যাডারদের এই টাকায় পুষলে দেশে চাঁদাবাজি অনেক কমে যাবে। শেখ হাসিনা যদি ব্যুরোক্রেসীর লোকদের ৫০ জন করে একটা রুমে ডেকে গোপনে বলেন যে, আপনারা বেতনের বাহিরে যা আয় করেন, ও যতটুকু সম্পদ করেছেন, তা দিয়ে আপনারা আজীবন চলে যেতে পারবেন, এখন থেকে বিনা বেতনে কাজ করুন, কথাটা নিজেদের মাঝে রাখবেন; ইহা কাজ করার সম্ভাবনা শতকরা ৯৫ ভাগ; হয়তো মাত্র ৫ ভাগ কাজ ছেড়ে চলে যাবেন।
পুলিশের শতকরা ১০/১৫ জন ব্যতিত সবাই চলতে পারবে। উপজেলা চেয়ারম্যান, চেয়ারম্যান, মেয়র, ওয়ার্ড কমিশনারদের বেতন দেয়া লাগবে না, বরং তাদের থেকে উনি মাসে একটা অংক জমা নিতে পারবেন। কাষ্টম, পোর্টের অফিসার, মাদক দমনের লোকজন থেকে উনি বড় অংকের টাকা নিতে পারেন। উনি চাইলে দেশের সেক্রেটারীরাও উনার ফান্ডে টাকা দেবে। সোনালী, রূপালী, অগ্রনী ব্যাংকের অফিসারেরা, ঢাকা শহরের উন্নয়ন কত্তৃপক্ষের পিয়ন অবধি সবাই আজীবন বিনা বেতনে কাজ করবে সানন্দে ও আয়ের একটা অংশ জাতিকে দিনে আনন্দের সাথে; এর সাথে যোগ করা যাবে গ্যাস ও ইলেকট্রিক কর্পোরেশনগুলোকে।
যাগকে, এসব আজগুবি, হবুকান্ড কোন সময় ঘটবে না; কিন্তু বাংলাদেশে যেভাবে এখন চলছে, এটা করা সম্ভব। স্যরি, ব্লগে সরকারী কর্মচারী, কিংবা পরিবারের লোকজন থাকলে, ইহাকে সিরিয়াসলী নেবেন না।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১