সীমারেখা ছিল নদীর পাড়। সময়সীমা ছিল প্রতিটি সূর্যাস্ত। দিগন্তরেখা নীরব সাক্ষী, ওরা একসাথে হেঁটে যেতে চেয়েছিল, সূর্যাস্ত পেরিয়ে সূর্যোদয়ে।
ওদের কথা ছিলো চোখ আর হাসিতে ব্যাপ্ত, ওরা কখনো হয়ত স্বাভাবিক বাক্যালাপ চায়নি, তার কোন দরকারও ছিলনা....
এরপর, এরপর নদীর পাড় শুন্য শালিকে ভরে উঠলো। কথা ঝরাতে এলো নতুন পত্রপুষ্প। সেই কলকাকলির সীমারেখা ছিলনা। তারা একসাথে হেঁটে যেতে লাগল বহুদুর। রূপকথার মত। সুন্দর সমাপ্তির মত।
তবে ভাষাহীনতায় ডুবে থাকা অজস্র ভাষা থেকে যায়। পড়ে থাকে এখানে সেখানে। সেগুলো তুলে আনে স্মৃতির টোকাই, গাঁথে শব্দের মালা।
নদীর পাড়, দিগন্তরেখা, সব ফেলে চলে যায় যে যার মত।