গতকাল কুমিল্লায় ৭ জন পুড়ে মরার পর থেকে আমার কাছে পরিস্কার হয়ে গেছে যে, বিএনপি সাধারন মানুষ পুড়ে এবং সরকার সেই সুযোগ দিয়ে সমান অপরাধী।
সরকার চাইলে কাল থেকে একটা মানুষ ও পুড়ে মরবে না। কিন্তু সরকার সেটা তো চাচ্ছেই না বরং চাচ্ছে আরো বেশি লাশ পড়ুক। যাতে সেটাকে সার্টিফিকেটের মত করে দেখানো যায় যে, বিএনপি কত খারাপ কাজ করছে।
আর বিএনপি বেশি করে অরাজকতা, বোমা, পেট্রোল বোমা ছুড়ে মানুষ হত্যা করে প্রমান করতে চাচ্ছে যে, দেশের অবস্থা খারাপ তারপর ও সরকার পদত্যাগ করছে না। সেই সাথে বিদেশীদের ও একটা প্রেশার তৈরি করা।
সারমর্মঃ
দুই দলেরই লাশ দরকার। তবে সাধারন মানুষের লাশ।
প্রশ্নঃ
কেন আজ পর্যন্ত একজন ও অসাধারন মানুষ অর্থাৎ বিএনপি বা আওয়ামীলীগ নেতা কর্মী মরল না/পুড়লো না ?
আপনাদের আসলে প্ল্যানটা কি?
পরামর্শঃ
যারা আন্দোলন করছেন তারা সাধারন মানুষ না মেরে অসাধারনদের মারুন।
বোমা হামলার জন্য সচিবালয়, সংসদ ভবন, গনভবন, বঙ্গভবন, আরো অনেক কিছু আছে সেইখানে মারেন। আমাদের সাধারনের বাড়িতে না।
আমাদের বাসে/সিএনজিতে পেট্রোল বোমা না মেরে যারা রাজনীতি করছে তাদের গাড়িতে মারেন।
আপনারা আপনারা মারামারি করে মরে খালি হয়ে যান। আমরা বেঁচে যাই।