বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের
দীর্ঘ প্রতীক্ষিত অনলাইন
পেমেন্ট সিস্টেম পেপাল চালু
হবে আগামী ১৯ অক্টোবর।
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন
কেন্দ্রে অর্থ স্থানান্তরের এই
অনলাইন প্ল্যাটফর্মটির
বাংলাদেশ যাত্রার উদ্বোধন
করবেন প্রধানমন্ত্রীর
আইসিটিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব
ওয়াজেদ জয়।
তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের
জনযোগাযোগ কর্মকর্তা আবু
নাসের যুগান্তরের কাছে এ তথ্য
নিশ্চিত করেছেন।
প্রথমদিকে সোনালী, রূপালী,
সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকসহ
নয়টি ব্যাংকে পেপাল সেবা
পাওয়া যাবে, যা ধীরে ধীরে
আরও সম্প্রসারিত হবে।
বেশ কিছুদিন ধরেই পেপাল
কর্তৃপক্ষ বাজার যাচাইসহ নানা
ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা
চালায়। এরপর সম্ভাবনাময়
বাংলাদেশের কথা ভেবে
পুরোপুরি পেপাল সেবা চালুর
সিদ্ধান্ত আসে।
মার্কিন কোম্পানি পেপাল
হোল্ডিংস বিশ্বব্যাপী অনলাইন
পেমেন্ট সিস্টেম হিসেবে কাজ
করে। এটি অনলাইন অর্থ
স্থানান্তর ও প্রচলিত কাগুজে
পদ্ধতির পরিবর্তে ইলেকট্রনিক
পদ্ধতি হিসেবে কাজ করে।
বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও
ফ্রিল্যান্সারদের কাছে এটি
অর্থ স্থানান্তরের অন্যতম জনপ্রিয়
মাধ্যম।
বাংলাদেশে এই সেবা চালু
হলে ফ্রিল্যান্সাররা উপকৃত
হবেন। মসৃণ হবে ডিজিটাল
ট্রানজেকশন, বাড়বে রেমিট্যান্স
আসার হার।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক
যুগান্তরকে জানান, ১৯ অক্টোবর
সকাল ১০টায় বড় আয়োজনে
পেপাল উদ্বোধন করা হবে।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীর
আইসিটিবিষয়ক উপদেষ্টার
নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ধরেই
বাংলাদেশে পেপাল সেবা
চালু করার আন্তরিক প্রচেষ্টা
অব্যাহত ছিল। এ সেবা চালুর
মাধ্যমে ডিজিটাল
বাংলাদেশের সফলতার পালকে
আরেকটি মুকুট যুক্ত হলো। এ উদ্যোগ
২০২১ সাল নাগাদ তথ্যপ্রযুক্তিতে
পাঁচ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
আয়ের লক্ষ্যমাত্রায় অনন্য ভূমিকা
রাখবে।
http://m.prothom-alo.com/technology/article/1340256/বাংলাদেশে-‘পেপাল’-আসছে-১৯-অক্টোবর

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



