somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প - “রাজপথনামা”

০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আকাশে ঝকঝকে রোদ। রাতভর বৃষ্টি হওয়াতে আবহাওয়া বেশ ঠান্ডা । পেপার দিয়ে মোড়ানো হলের জানালাটায় একটা ফুটো। সেই ফুটো দিয়ে আলোটা একেবারে মুখে এসে পড়েছে সুমনের। হলের এই রুমটাতে সুমনরা থাকে আটজন। তৈরীর সময় ঠিক কয়জনের জন্য রুমটা বরাদ্দ ছিল, সেটা সে বা তার বন্ধুবান্ধব কেউই জানে না । তারা প্রথমবর্ষে নিয়মিত গনরুমে থেকে ম্যানার শিখেছে, জেনেছে ক্যাম্পাসে তাদের প্রতি তাদের ক্যাম্পাসের অভিবাবকদের ভালবাসার কথা । সেই ভালবাসার একটা নিদর্শন এই রুম। এখানে অবশ্য থাকার কথা দশ বার জনের, ওরা থাকে আটজন । বাকিদের কারো কারো বাড়ি ঢাকায় আর কেউ ক্যাম্পাসের আশেপাশে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকে । ওরা রোহিঙ্গা, ওরা অভিভাবকদের ভালবাসা বুঝে না। ওদের হিসাব আলাদা ।
সবাই মনোযোগ দিয়ে ফেসবুকে কি যেন দেখছে। সুমন নিজেও ফেসবুকে বেশ একটিভ। বেশ ভাল রাজনীতি বুঝে ও। যেদিন বাড়ি ছেড়ে হলে চলে আসল, মা বলেছিল, “বাবা, আর যাই করিস, বাম হয়ে যাইস না, এক্কেবারে জীবন শেষ হয়ে যাবে ।” সেই থেকে সুমন জুজুর চেয়ে বামদের বেশি ভয় পায়। অবশ্য তাদের প্রতি সুমনের কৌতুহলের অভাব নেই! ছেলেমেয়ে একসাথে রাত পর্যন্ত ঘোরে। গান গপ্প কবিতা । একসাথে সিগারেট খায় । সুমনের ছোটবেলার একটা ইচ্ছা ছিল, মেয়েদের সাথে সিগারেট খাবে । ক্লাসের প্রথম দিন তিন সারির বেঞ্চে মাঝের টা ফাঁকা রেখে দুই পাশে ওরা ছেলেরা মেয়েরা আলাদা হয়ে বসেছিল। স্যার ক্লাসে ঢুকেই হুংকার দিলেন, “এটা ক্লাসরূম না মাদ্রাসা? মিলেঝিলে বস!”
তখন তার সেই পুরোনো ইচ্ছা মনে জেগে উঠলেও আজ দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সুমনের মেয়েদের সাথে সিগারেট খাওয়া আর হয় নি । প্রথমবর্ষের পুরোটাই হলে প্রচুর সময় দিতে হয়েছে, ইন্টিমেসি বাড়াতে হয়েছে । একতালা থেকে চারতালা সবার সাথে পরিচয় হতে হয়েছে! দ্বিতীয়বর্ষে সে আবিষ্কার করল, তার অচেনা আরো অনেক বড়ভাইরা আছে যাদের সে চিনেই না । আবার তারা এই হলেই থাকে। এ নিয়ে সুমনের কোনো দুঃখ নেই । সে মনে করে সে খুব ভাল আছে। তার নিকটবর্তী এক বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুর কাছে শুনেছে, তাদের নাকি প্রথমবর্ষের বেশিরভাগ সময় রাজপথেই কেটে গেছে। সেদিকদিয়ে চিন্তা করলে সুমন অবশ্যই ভাল আছে । তার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে একটাই রাজপথ। সেখানে দাঁড়ালে দেশের অর্ধেক জেলার সাথে ঢাকার যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। সুমনের বাড়ি আবার ওই রাস্তা দিয়েই যেতে হয় । ওর পাড়ার এক বড় ভাই বলত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা । কিছু হলেই নাকি এরা রাস্তা আটকায় দেয়।
সুমন নিজেই দুইবার এর সাক্ষী। প্রথমবার তো রোজার বন্ধ, সে উপস্থিত ছিল না। পরেরবার সে উপস্থিত ছিল। সে আন্দলনে অংশ নেয়নি। দেখতে গিয়েছিল। মেয়েরা স্লোগান দিচ্ছে, গালাগাল দিচ্ছে, সিস্টেমের বিরুদ্ধে কথা বলছে, কত সাহস! এরা নিশ্চয়ই বাম। মায়ের অনুগত সন্তান সে, মায়ের কথা রাখতে সে অনেকদূরে দাঁড়িয়ে আছে! হটাৎ কি হলো, চারিদিকে ধোঁয়া সবাই দৌড়াচ্ছে, চোখমুখ জ্বলছে । এর আগে সে শুধু পত্রিকায় পড়েছে টিয়ার শেলের গল্প। পরেরদিন সে আর যাওয়ার সাহস পায়নি। বন্ধুদের কাছে শুনেছে অবশ্য!
ফেসবুকে ঢুকতেই সুমন অবাক হয়ে গেল! স্কুলের ছেলেপুলে লাইসেন্স চেক করছে! সাহস আছে মাইরি! আবার নাকি কারা ওদের ধরে মারছেও! যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সুমন অবশ্য নিজেও সেই দলের সাপোর্টার । তার অভিভাবকদের মত। কিন্তু তার বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু হচ্ছে না। হচ্ছে রাজধানীর ভেতরে, তার বন্ধুরা যারা আশেপাশের বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে এবং হলে থাকে, তারা পোস্ট দিইয়ে জানাচ্ছে এগুলো গুজব বৈ আর কিছু নয়!
সুমন তাদের কথা বিশ্বাস করে কেননা তারা রাজপথে সময় দেয়। তার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে মাত্র একটাই রাজপথ! সুমন আগে মনে করত, দুনিয়ার সব খবর পাওয়া যায় চায়ের দোকানে অথবা নাপিত দোকানে। কিন্তু তার বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুরা বলেছে তারা রাজপথে থাকে, তারা আসল খবর জানে! ফেসবুকে অবশ্য সুমনের বিশ্বাস একটু কম। একবার কাকে যেন চাদে দেখা গেল, সেই নিউজতো এই ফেসবুকেই পাওয়া গেছে । আজ আবার ফেসবুকেই এসব খবর ছড়াচ্ছে! হেলমেট পড়া ছেলেপুলে রড নিয়ে বেরিয়ে পড়েছে । এমন ছবি, ভিডিও। মেসেজে আসছে, নিউজফিডে আসছে। ক্যাপশনে লেখা, ভাইরাল করে দাও। সুমন অবশ্য শেয়ারতো দূর, লাইকও দিচ্ছে না। অভিভাবক মহলের নিষেধ আছে। সুমন আসলে হলে থাকতে চায়। সে চায় প্রত্যেকদিন ওই ফুটো দিয়ে রোদ এসে তার ঘুম ভাঙিয়ে দিক।
সি আর গতরাতেই পোস্ট দিয়েছে ক্লাস হবে না । ডিপার্টমেন্ট থেকেও ছেলেপুলে আন্দোলনে সঙ্ঘতি জানালো। সুমনের ইচ্ছা করে কমেন্টে বলতে যে, “এগুলো সবই গুজব। আমার বন্ধুরা রাজপথে আছে, তারা বলেছে!” কিন্তু সুমন কমেন্ট লিখেও মুছে ফেলে । ব্যাচে কিছু বাম আছে, কিছু বললেই যুক্তি খাড়া করে ফেলবে । তাদের সাথে ননপলিটিকাল কিছু ছেলেপুলেও যোগ দিয়েছে । যদিও সুমন ওদের গুনে না। ওরা বেশিরভাগই হলে থাকে না। ম্যানার নাই, লুরমা।
কিছুক্ষনের মধ্যেই সুমনের কাছে কিছু প্রমান চলে আসে। সত্যের লাঠি, অন্ধের আলো, গরীবের বার্তা, পচাখবর ২৪ ঘন্টা নানা নামের বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল । এই একটা নতুন সমস্যা দেশে, এত শত নিউজ পোর্টাল আর এত শত সাংবাদিক সুমন মাঝেমাঝে অবাক হয়! নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে তাকায়! এখানে অর্ধেক সরকার সমর্থিত ছাত্র রাজনীতি করে, বাকি অর্ধেক সাংবাদিক আর অল্পকিছু বাম। বাকি যারা, বেশিরভাগই হলে থাকে না । ম্যানার নাই, মুরগী, লুরমা। সুমন অবশ্য মুরগী ভয় পায়। একবার মুরগীর বাচ্চা ধরতে গিয়েছিল, মুরগী হঠাৎ ঠোকড়ে বসেছিল!
এই যে নিউজ পোর্টাল! এদের মধ্যে কে যে সত্য বলে সেইটা আসলে বেশ বিতর্কিত ব্যাপার। তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা গ্রুপ আছে। সেখানে প্রায় সব ব্যাচের আবালবৃদ্ধবণিতা আছে। সেখানে মাঝেমাঝে বিভিন্ন নিউজ ভাইরাল হয়। সুমন সেগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ে। কারন সে দেশ নিয়ে চিন্তিত। তার স্বপ্ন ম্যাজিস্ট্রেট না হয় এসপি হওয়া, দেশের সেবা করা । সুমন জানত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে মানুষ শুধু বিসিএস ক্যাডারই হয়, কিন্তু এখানে এসে দেখে স্যাররা কিসব গবেষনার কথা বলছে! কিছু ছেলেপুলে আবার সেসবের পিছে দৌড়ায়ও! সুমন তাদের দেখে মনে মনে হাসে! চোখ বন্ধ করলেই ভেসে উঠে ল্যান্ডক্রুজার, টয়োটা ।
সুমন পোর্টালগুলো পড়ে আর মাঝে মাঝে অবাক হয়, ফেইক নিউজের মাঝে আসল খবর খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর! মাঝে মাঝে তার নিউজ পড়ে স্কুল কলেজের সৃজনশীল প্রশ্নের কথা মনে পড়ে, উদ্দিপক একদিকে প্রশ্ন আরেকদিকে, উত্তর আবার অন্য দিকে। নিউজগুলোর শিরোনাম, মূল বক্তব্য আর ছবিগুলোর মধ্যেও সেইরকম সম্পর্ক । তার অনেক বন্ধুই সাংবাদিক। প্লাস্টিকের তৈরী আইডি কার্ড আছে। কলেজের শুরুতে তার অনেক বন্ধু গল্পটল্প লিখে ফেসবুকে বেশ ফ্যান ফলোয়ার বানিয়ে ফেলেছিল। যারা পারে নাই, বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে সে দেখে তারাই সাংবাদিক হয়ে গেছে। অবশ্য বানান ভুলের পরিমান দুই পক্ষেরই সমান। সুমন প্রমানস্বরূপ পাওয়া নিউজগুলো শেয়ার দেয়। তার সংগঠন বেশ বিপদে পড়ে গেছে। সুমন জানে ওই হেলমেট পড়া লোকগুলো তাদের কেউ নয়। স্কুল ড্রেসে ছদ্মবেশী ছেলেগুলো আসলে সরকারবিরোধী। তারা দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করলেই বাঁচে। সে এইসব জানে, বুঝে। তার বন্ধু তাকে বলেছে। সেই বন্ধু নিকটবর্তী আরেক বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। সে হলে থাকে এবং রাজপথের রাজনীতি করে। সুমনের বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে একটাই রাজপথ। সেই রাজপথ আবার আজ ছেলেপুলে দখল নিয়ে নিছে। সুমন খাওয়ার জন্য বাইরে গিয়েছিল। বিশাল মিছিল । ক্লাসের সবচেয়ে শান্ত মেয়েটাও দেখি মিছিলে আছে। সুমন মনে মনে মেয়েটাকে পছন্দ করে। সে ছুটে গিয়ে বলতে চায়, বিশ্বাস করো এগুলো সব গুজব। এত ভিড় ঠেলে সুমন তার কাছে পৌছাতে পারে না। বিশাল মিছিল এগুতে থাকে।
চায়ের দোকানে বসে সে একটা সিগারেট জ্বালায়। দেশের অবস্থা বোঝার চেষ্টা করে! কিন্তু চারিদিক থমথমে শুনশান। কেউ নেই। দোকানী পান খেতে খেতে জিজ্ঞেস করে,
- মামা আন্দোলনে যান নাই?
- না মামা।
- ভাল করছেন। এইসব কইরা কোন লাভ আছে কন? গরীবের পেটে লাথি মারা ছাড়া? মরলেও গরীবেই মরে। হেরা খালি আছে ক্ষমতা নিয়া। আমাগো দিকে তাকায় নি?
সুমন দোকানীর দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। দেশ সম্পর্কে এই দোকানদারের মন্তব্য নিয়ে সে চিন্তা করে। তার এক বন্ধু তাকে একবার কিছু বড় ভাইয়ের কাছে নিয়ে যায়। তাদের কাছে দেশের বিভিন্ন কথা শুনে! সুমন অবাক হয়ে যায়। দোকানদার মামার মাথাটাও কি ওরা খেয়ে ফেলেছে? নাকি ওরা মাঝে মাঝে দুই একটা সত্য কথাও বলে? সুমনের তার মায়ের সতর্কবাণী মনে পড়ে যায়। সে সিগারেট ফেলে, দাম দিয়ে বের হয়ে আসে। রাতের আগে সুমনের কোনো কাজ নেই। একবার ভাবে সাইকেল ভাড়া নিয়ে একটু এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াবে। হলে গিয়ে আড্ডাবাজিও করা যায়। কিন্তু সুমন আবার সিগারেট ছাড়া অন্যকিছু খায় না। সে জানে এখন রুমগুলো ধোঁয়ায় ঢেকে আছে। এরপরই ভাবল একটু আন্দোলন দেখে আসি। তার পছন্দের মেয়েটা এখনো কি আছে সেখানে? পরক্ষনেই তার গত আন্দোলনের অভিজ্ঞতা মনে পরে। পেটে মোচড় দিয়ে উঠে। সে সব বাদদিয়ে টিভিরুমে গিয়ে ফেসবুক চালায়। সবাই তার প্রিয় সংগঠনকে নিয়ে আজেবাজে কথা লিখছে! কিন্তু এরা কারা! এদের এত সাহস কে দিল এইসব কথা লেখার? শুধুমাত্র গুজবে কান দিয়েই ছেলেপুলেগুলো এসব লিখছে! সুমন মনে মনে কষ্ট পায়। হঠাৎ তার পছন্দের মেয়ের স্ট্যাটাস চোখে পড়ে, “অমুকদলের সমর্থকরা আমাকে আনফ্রেন্ড করে দিন” সুমন ঘাবড়ে যায়। নিজের প্রোফাইলে ঢুকে দেখে কোথাও কোনো দলীয় পোস্ট আছে কি না। সে আবিষ্কার করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো ছাড়া তার আর কোনো রাজনৈতিক এক্টিভিটিজ নেই ফেসবুকে! মাঝে মাঝে বেশ কিছু নিউজ, পোস্ট শেয়ার দিয়েছে বটে, কিন্তু সেগুলো সবাই শেয়ার দেয়। তবে নিজের রাজনৈতিক কন্ট্রিবিউশন নিয়ে সে কনফিউশনে পড়ে যায়। তার কি দলের প্রতি ভালবাসা কম? তার কি এখন দলের পক্ষে কথা বলা উচিত নয়? সে কাকে বিশ্বাস করবে খুজে পায়না। সে কি তার পছন্দের মানুষের কথা মত দল ছেড়ে দিবে? পরক্ষনেই তার রুমটার কথা মনে পরে! ফুটো দিয়ে আসা সূর্যের আলোর কথা মনে পরে! গনরূমের কষ্টের কথা মনে পড়ে। তার মনে পড়ে অভিভাবকদের কথা, তাদের ভালবাসার কথা। মেয়েটার মাথা নির্ঘাৎ ওই বামগুলা খেয়েছে। গোপনসূত্রে খবর পেয়েছে, ওই মেয়ের রূমমেট নাকি বিশাল প্রগতিশীল। সুমন চায় মেয়েটাকে তার মায়ের সতর্ক বাণী শুনিয়ে আসে। কিন্তু তার সামনে গেলেই পেটের ভেতরে কেমন যেন মোচড় দেয়।
সুমন স্ক্রল করে করে ভাইরাল হওয়া ছবিগুলো দেখতে থাকে। রক্তের ছবিগুলো দেখে। রক্তাক্ত মুখের ছবিগুলো দেখে। ভিডিওতে হেলমেটপরা লোকগুলোকে দেখে, পকেট থেকে পিস্তল বের করে ঢুস ঢুস করে গুলি করতে দেখে। তার গা শিউরে উঠে। তার বিচার চাইতে ইচ্ছে করে। কিন্তু পারে না। তার বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধু তাকে বলেছে এইসব গুজব। ঢাকায় কিছু হচ্ছে না। সে তার কথা বিশ্বাস করে। কারন তার বন্ধু রাজপথের রাজনীতি করে, সে জানে রাজপথে কি হচ্ছে। সুমনের বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে একটাই রাজপথ। সেখানে কিছু হচ্ছে না!
[সকল চরিত্র কাল্পনিক]
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২৬
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিশ্চিত থাকেন জামায়েত ইসলাম এবার সরকার গঠন করবে

লিখেছেন সূচরিতা সেন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪২


আমাদের বুঝ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি জামায়েত ইসলাম,রাজাকার আলবদর ছিল,এবং সেই সূত্র ধরে বিগত সরকারদের আমলে
জামায়েত ইসলামের উপরে নানান ধরনের বিচার কার্য এমন কি জামায়েতের অনেক নেতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×